
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ওসিকে ‘ল্যাংটা করে তাড়িয়ে’ দেওয়ার হুমকি দিয়ে পদ হারালেন বিএনপি নেতা

জামায়াত-এনসিপির শর্তের চাপে বিএনপি, নির্বাচন নিয়ে নতুন শঙ্কা

‘চাঁদা তুললে পুরস্কার, ধরা পরলে বহিষ্কার ও ভাইরাল হলে গ্রেপ্তার’

এইবার আর চুপ নয় সমস্ত শক্তি দিয়ে দাঁড়িপাল্লার পক্ষে লড়াই চালিয়ে যাব: কৃষ্ণা বালা রানী

রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, তরুণরা কেন বেশি বিশ্বাস করে

বিএনপির মঞ্চে গান গাইলেন পলকের ভগ্নিপতি, কর্মীদের ক্ষোভ

হলে রাজনীতি বিরোধিতার পেছনে নিপীড়নের স্মৃতি ও নতুন তৎপরতা
সন্দ্বীপে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীকে জবাই করে হত্যাচেষ্টা, সন্ত্রাসী হামলার আলামত দেখছে না পুলিশ

চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় শিউলি আক্তার শিল্পী নামে এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিউলি আক্তার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান বেলালের স্ত্রী।
৪ঠা জুন, বুধবার ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়ন এলাকায় ভুক্তভোগীর নিজ বাড়ির পাশে এ ঘটনা ঘটে।
রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে আত্মরক্ষায় গত বছরের ৫ই আগস্টের পর থেকে মশিউর আত্মগোপনে রয়েছেন। সহিংসতার শিকার শিউলি আক্তার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষক সাইফুর রহমান মিশু’র ফুপু হন।
এ ঘটনায় কোনো সন্ত্রাসী হামলার আলাম পাওয়া যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল আলম চৌধুরী।
ভুক্তভোগীর প্রতিবেশিরা জানান, শিউলি আক্তার ফজরের নামাজের জন্য ওজু করতে বের হন। ওজু শেষে ফেরার
পথে ৪-৫ জন দুর্বৃত্ত তাকে গলায় বটির পোচ দিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় চিৎকার দিয়ে উঠলে পড়া-প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসেন। তখন তিনি তাদের জানান ৪-৫ জন মিলে তাকে গলা কেটে পালিয়ে গেছে। এসময় প্রতিবেশিরা তাকে ধরাধরি করে ঘরে নিয়ে যান। বাড়িতে কোনো পুরুষ সদস্য না থাকায় প্রতিবেশিরা পুলিশে খবর দিলেও হাসপাতালে নেওয়ার সাহস পাননি। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। ততক্ষণে রক্তক্ষরণে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। পুলিশ আসার পর স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ওসি সফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত শুরু করেছি। ভুক্তভোগী
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি, সন্ত্রাসী হামলার আলামত পাওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।
পথে ৪-৫ জন দুর্বৃত্ত তাকে গলায় বটির পোচ দিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় চিৎকার দিয়ে উঠলে পড়া-প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসেন। তখন তিনি তাদের জানান ৪-৫ জন মিলে তাকে গলা কেটে পালিয়ে গেছে। এসময় প্রতিবেশিরা তাকে ধরাধরি করে ঘরে নিয়ে যান। বাড়িতে কোনো পুরুষ সদস্য না থাকায় প্রতিবেশিরা পুলিশে খবর দিলেও হাসপাতালে নেওয়ার সাহস পাননি। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। ততক্ষণে রক্তক্ষরণে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। পুলিশ আসার পর স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ওসি সফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত শুরু করেছি। ভুক্তভোগী
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি, সন্ত্রাসী হামলার আলামত পাওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।