
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সংসদ নির্বাচন এগিয়ে আনার বার্তা গণতন্ত্রের জন্য সুসংবাদ: মির্জা ফখরুল

‘জুলাই সনদ’ কার্যকরের আগে নির্বাচনের তারিখ জনগণ মানবে না: এনসিপি

নুরের দাবির বিষয়ে যা বলছেন বিএনপি নেতারা

এই প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব: নুর

গলাচিপায় ১৪৪ ধারা, সংবাদ সম্মেলন ডাকলেন নূর

বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদের উত্তেজনায় ২ উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি

হাতিয়ায় বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০
সন্দ্বীপে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীকে জবাই করে হত্যাচেষ্টা, সন্ত্রাসী হামলার আলামত দেখছে না পুলিশ

চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় শিউলি আক্তার শিল্পী নামে এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিউলি আক্তার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান বেলালের স্ত্রী।
৪ঠা জুন, বুধবার ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়ন এলাকায় ভুক্তভোগীর নিজ বাড়ির পাশে এ ঘটনা ঘটে।
রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে আত্মরক্ষায় গত বছরের ৫ই আগস্টের পর থেকে মশিউর আত্মগোপনে রয়েছেন। সহিংসতার শিকার শিউলি আক্তার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষক সাইফুর রহমান মিশু’র ফুপু হন।
এ ঘটনায় কোনো সন্ত্রাসী হামলার আলাম পাওয়া যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল আলম চৌধুরী।
ভুক্তভোগীর প্রতিবেশিরা জানান, শিউলি আক্তার ফজরের নামাজের জন্য ওজু করতে বের হন। ওজু শেষে ফেরার
পথে ৪-৫ জন দুর্বৃত্ত তাকে গলায় বটির পোচ দিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় চিৎকার দিয়ে উঠলে পড়া-প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসেন। তখন তিনি তাদের জানান ৪-৫ জন মিলে তাকে গলা কেটে পালিয়ে গেছে। এসময় প্রতিবেশিরা তাকে ধরাধরি করে ঘরে নিয়ে যান। বাড়িতে কোনো পুরুষ সদস্য না থাকায় প্রতিবেশিরা পুলিশে খবর দিলেও হাসপাতালে নেওয়ার সাহস পাননি। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। ততক্ষণে রক্তক্ষরণে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। পুলিশ আসার পর স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ওসি সফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত শুরু করেছি। ভুক্তভোগী
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি, সন্ত্রাসী হামলার আলামত পাওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।
পথে ৪-৫ জন দুর্বৃত্ত তাকে গলায় বটির পোচ দিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় চিৎকার দিয়ে উঠলে পড়া-প্রতিবেশিরা এগিয়ে আসেন। তখন তিনি তাদের জানান ৪-৫ জন মিলে তাকে গলা কেটে পালিয়ে গেছে। এসময় প্রতিবেশিরা তাকে ধরাধরি করে ঘরে নিয়ে যান। বাড়িতে কোনো পুরুষ সদস্য না থাকায় প্রতিবেশিরা পুলিশে খবর দিলেও হাসপাতালে নেওয়ার সাহস পাননি। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। ততক্ষণে রক্তক্ষরণে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। পুলিশ আসার পর স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ওসি সফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত শুরু করেছি। ভুক্তভোগী
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি, সন্ত্রাসী হামলার আলামত পাওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।