
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ডয়চে ভেলের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে অংশ নিতে পারবে বাংলাদেশি সাংবাদিকরাও

সাংবাদিকদের কড়া নিয়মের মধ্যে আটকানোর চেষ্টা পেন্টাগনের

অবৈধ অভিবাসীদের সুখবর দিল ফ্রান্স

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৫৯৭ অভিবাসী আটক

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে এক হাজার করে ডলার পাচ্ছেন অভিবাসীরা

‘টু ইজি লল’ লিখে কারাগার থেকে পালাল ১০ বন্দি

আমিন নূরকে আসামি করায় জনশক্তি রপ্তানিতে শর্ত
মিয়ানমারে সহিংসতা বন্ধের আহবান আসিয়ানের

মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং মানবিক সংকট গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি দেশটির কেন্দ্রীয় অঞ্চলে আঘাত হানা ৭.৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। এ প্রেক্ষাপটে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রাষ্ট্রগুলোর জোট আসিয়ান এক বিবৃতিতে মিয়ানমারে অবিলম্বে সহিংসতা বন্ধ, শান্তিপূর্ণ সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ এবং মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা মিয়ানমারে সংঘাতের বাড়াবাড়ি এবং ক্রমাগত খারাপ হওয়া মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এ সংকট আরও তীব্র হয়েছে গত ২৮ মার্চ ২০২৫-এ কেন্দ্রীয় মিয়ানমারে আঘাত হানা ৭.৭ মাত্রার ভূমিকম্পের কারণে।
এতে বলা হয়, আমরা মিয়ানমারের চলমান সংকটের শান্তিপূর্ণ এবং দীর্ঘস্থায়ী সমাধান খুঁজে পেতে সহায়তা করতে
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আবারও জোর দিয়ে বলি, মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য পাঁচ দফা ঐকমত্যই প্রধান রূপরেখা হিসেবে থাকা উচিত এবং তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে হবে, যাতে মিয়ানমারের জনগণ একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও শান্তিপূর্ণ সমাধান পায়—যেটা হবে মিয়ানমার-নির্ভর ও মিয়ানার-নেতৃত্বাধীন। এতে পুরো অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। আসিয়ান বলছে, আমরা সকল পক্ষকে আহ্বান জানাই যেন তারা অবিলম্বে বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা এবং জনসাধারণের স্থাপনার ওপর হামলা বন্ধ করে। তারা যেন অবিলম্বে অন্ধ সহিংসতা বন্ধ করে, উত্তেজনা না বাড়িয়ে বরং সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শন করে এবং সকল বেসামরিক নাগরিকের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে—এ ব্যাপারে আমরা জোর দিচ্ছি। এ প্রেক্ষাপটে, আমরা মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের
তিনটি পরপর অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এবং অন্যান্য অংশগ্রহণকারী পক্ষগুলোর একতরফা যুদ্ধবিরতিকে সাধুবাদ জানাই। আমরা আরও জোর দিয়ে বলছি, এ যুদ্ধবিরতি যেন দীর্ঘস্থায়ী ও সারাদেশব্যাপী বিস্তৃত হয়, যাতে সহিংসতা বন্ধের দিকে একটি প্রাথমিক পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এর মাধ্যমে একটি নিরাপদ ও সহানুভূতিশীল পরিবেশ তৈরি হবে, যা মানবিক সহায়তা পৌঁছানো এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয় সংলাপ শুরু করার পথ সুগম করবে—পাঁচ দফা ঐকমত্য অনুযায়ী। এতে আরও বলা হয়, আমরা সকল পক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি, যেন তারা কোনো ধরনের বৈষম্য ছাড়াই—মিয়ানমারে যথাসময়ে, কার্যকর ও স্বচ্ছভাবে—আসিয়ান-এর মানবিক সহায়তা পৌঁছানো নিশ্চিত করে, আসিয়ান ইমার্জেন্সি রেসপন্স এন্ড এসেসমেন্ট টীম (ইরাট) জরুরি চাহিদা মূল্যায়ন প্রতিবেদন এবং আহা সেন্টার-এর যৌথ মূল্যায়ন
অনুযায়ী। এর জন্য মিয়ানমারের সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের এবং যেখানে প্রয়োজন সেখানে সীমান্ত অতিক্রম করে সহায়তার দরজা খোলা রাখা জরুরি। মিয়ানমারের সকল সংশ্লিষ্ট পক্ষকে উৎসাহিত করে এতে বলা হয়, যেন তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয় সংলাপের পথে আস্থা তৈরি করে, একে অপরের সঙ্গে টেকসই উপায়ে যোগাযোগ বজায় রাখে, এবং এমন একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানে পৌঁছায় যা হবে পুরোপুরি মিয়ানমার-নির্ভর ও মিয়ানমার-নেতৃত্বাধীন।
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আবারও জোর দিয়ে বলি, মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য পাঁচ দফা ঐকমত্যই প্রধান রূপরেখা হিসেবে থাকা উচিত এবং তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে হবে, যাতে মিয়ানমারের জনগণ একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও শান্তিপূর্ণ সমাধান পায়—যেটা হবে মিয়ানমার-নির্ভর ও মিয়ানার-নেতৃত্বাধীন। এতে পুরো অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। আসিয়ান বলছে, আমরা সকল পক্ষকে আহ্বান জানাই যেন তারা অবিলম্বে বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা এবং জনসাধারণের স্থাপনার ওপর হামলা বন্ধ করে। তারা যেন অবিলম্বে অন্ধ সহিংসতা বন্ধ করে, উত্তেজনা না বাড়িয়ে বরং সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শন করে এবং সকল বেসামরিক নাগরিকের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে—এ ব্যাপারে আমরা জোর দিচ্ছি। এ প্রেক্ষাপটে, আমরা মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের
তিনটি পরপর অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এবং অন্যান্য অংশগ্রহণকারী পক্ষগুলোর একতরফা যুদ্ধবিরতিকে সাধুবাদ জানাই। আমরা আরও জোর দিয়ে বলছি, এ যুদ্ধবিরতি যেন দীর্ঘস্থায়ী ও সারাদেশব্যাপী বিস্তৃত হয়, যাতে সহিংসতা বন্ধের দিকে একটি প্রাথমিক পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এর মাধ্যমে একটি নিরাপদ ও সহানুভূতিশীল পরিবেশ তৈরি হবে, যা মানবিক সহায়তা পৌঁছানো এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয় সংলাপ শুরু করার পথ সুগম করবে—পাঁচ দফা ঐকমত্য অনুযায়ী। এতে আরও বলা হয়, আমরা সকল পক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি, যেন তারা কোনো ধরনের বৈষম্য ছাড়াই—মিয়ানমারে যথাসময়ে, কার্যকর ও স্বচ্ছভাবে—আসিয়ান-এর মানবিক সহায়তা পৌঁছানো নিশ্চিত করে, আসিয়ান ইমার্জেন্সি রেসপন্স এন্ড এসেসমেন্ট টীম (ইরাট) জরুরি চাহিদা মূল্যায়ন প্রতিবেদন এবং আহা সেন্টার-এর যৌথ মূল্যায়ন
অনুযায়ী। এর জন্য মিয়ানমারের সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের এবং যেখানে প্রয়োজন সেখানে সীমান্ত অতিক্রম করে সহায়তার দরজা খোলা রাখা জরুরি। মিয়ানমারের সকল সংশ্লিষ্ট পক্ষকে উৎসাহিত করে এতে বলা হয়, যেন তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয় সংলাপের পথে আস্থা তৈরি করে, একে অপরের সঙ্গে টেকসই উপায়ে যোগাযোগ বজায় রাখে, এবং এমন একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানে পৌঁছায় যা হবে পুরোপুরি মিয়ানমার-নির্ভর ও মিয়ানমার-নেতৃত্বাধীন।