
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নতুন দলের নিবন্ধন: আবেদন যাচাইয়ে ইসি

খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি করার প্রস্তাব

ছাত্রদল-শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি: কে ছাত্র, কে অছাত্র?

গণসংহতি আন্দোলনের অফিসের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’

‘মহাসমাবেশে ঘোষণা পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হবে না’

ইসলামী আন্দোলনের সমাবেশস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৫

ভোটের অনুপাতে সংসদে আসন বণ্টন, আগে স্থানীয় নির্বাচনসহ ১৬ দাবি ইসলামী আন্দোলনের
৪ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার মো. সাগর হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমকে ৪ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
শনিবার (১৭ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমানের আদালত শুনানি শেষে তার জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
চার দিনের রিমান্ড শেষে এদিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মনিরুল ইসলাম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। এসময় আসামিপক্ষে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে ১২ মে রাত পৌনে ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডি
এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ১৩ মে তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নং গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন মো. সাগর। ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করেন। এ সময় সাগরের শরীরে গুলি লাগে।পরে তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে থাকেন। এক পর্যায়ে ওইদিন দিবাগত রাত ৩টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মরদেহের সন্ধান পান তিনি। পরে সন্তানের মরদেহ গ্রহণ করে গ্রামের বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করেন। এ ঘটনায় গত ২৭ নভেম্বর নিহতের মা বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন।
এতে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া মামলায় ২৫০-৪০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। এ মামলার মমতাজ বেগম ৪৯ নং এজাহারনামীয় আসামি।
এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ১৩ মে তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নং গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন মো. সাগর। ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করেন। এ সময় সাগরের শরীরে গুলি লাগে।পরে তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে থাকেন। এক পর্যায়ে ওইদিন দিবাগত রাত ৩টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মরদেহের সন্ধান পান তিনি। পরে সন্তানের মরদেহ গ্রহণ করে গ্রামের বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করেন। এ ঘটনায় গত ২৭ নভেম্বর নিহতের মা বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন।
এতে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া মামলায় ২৫০-৪০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। এ মামলার মমতাজ বেগম ৪৯ নং এজাহারনামীয় আসামি।