
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতকে পাক সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকি, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

নতুন আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন পুতিন, দাবি জেলেনস্কির

ইন্দোনেশিয়ায় ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প

গাজায় আশা জাগাতে ‘কূটনৈতিক প্রচেষ্টা’ কাজে লাগাচ্ছে তুরস্ক: এরদোগান

ইমরানের জামিন আবেদন নিয়ে পাঞ্জাব সরকারকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

নিজের লিভার দিয়ে সতীনকে বাঁচালেন সৌদি নারী

যুক্তরাজ্যে সহপাঠীদের ওপর নজরদারি চালায় চীনা শিক্ষার্থীরা!
সীমান্তে আটার মজুদ বাড়াচ্ছে পাকিস্তান

কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। সামরিক সংঘাতের শঙ্কাও বাড়ছে। আসন্ন যুদ্ধের শঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছে পাকিস্তানশাসিত আজাদ কাশ্মীর। সম্ভাব্য এই যুদ্ধকে সামনে রেখে সীমান্তে আটার মজুদ বাড়াচ্ছে দেশটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ও সীমান্তে অনুপ্রবেশের শঙ্কার মধ্যে আজাদ জম্মু ও কাশ্মীরের (এজেকে) খাদ্য বিভাগ নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) সংলগ্ন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় আটা সরবরাহ বাড়ানোর কাজ শুরু করেছে। খাদ্য মজুদের পাশাপাশি সুরক্ষা ব্যবস্থাও জোরদার করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই জরুরি প্রয়োজন মেটাতে ১০০ কোটি রুপির জরুরি তহবিলও গঠন করা হয়েছে।
আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী চৌধুরী আনোয়ারুল হকের নির্দেশনায় সীমান্তবর্তী ১৩টি ঝুঁকিপূর্ণ আসনে অন্তত দুই মাসের জন্য আটা
মজুদ নিশ্চিত করার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। নীলাম উপত্যকা, ঝিলাম উপত্যকা, হাভেলি, পুঞ্চ, কোটলি ও ভিম্বার- এই জেলা নিয়ে ওই ১৩ আসন গঠিত। বরফাবৃত পাহাড়ি ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অঞ্চলে সাধারণত সীমিত পরিমাণ সংরক্ষিত খাদ্য সরবরাহ করা হলেও, এবার পরিস্থিতির বিবেচনায় মজুদ বাড়ানো হচ্ছে। আজাদ কাশ্মীরের খাদ্যমন্ত্রী চৌধুরী আকবর ইব্রাহিম বলেছেন, ‘সীমান্তে সম্ভাব্য সংঘর্ষ ও গোলাবর্ষণের আশঙ্কায় আমরা নিরাপদ এলাকাগুলোতে গুদাম সরিয়ে আনছি। যাতে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত না হয়। একই সঙ্গে যে কোনো জরুরি পরিস্থিতির জন্য বিকল্প পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে। খাদ্য বিভাগের পরিচালক আবদুল হামিদ কিয়ানি জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত প্রায় ৭০ শতাংশ লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। শনিবার মুজাফফরাবাদের উপকণ্ঠের একটি মিল
থেকে প্রায় ২৫০ টন আটা নীলাম ও ঝিলাম উপত্যকার সীমান্তবর্তী এলাকায় পাঠানো হয়েছে।
মজুদ নিশ্চিত করার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। নীলাম উপত্যকা, ঝিলাম উপত্যকা, হাভেলি, পুঞ্চ, কোটলি ও ভিম্বার- এই জেলা নিয়ে ওই ১৩ আসন গঠিত। বরফাবৃত পাহাড়ি ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অঞ্চলে সাধারণত সীমিত পরিমাণ সংরক্ষিত খাদ্য সরবরাহ করা হলেও, এবার পরিস্থিতির বিবেচনায় মজুদ বাড়ানো হচ্ছে। আজাদ কাশ্মীরের খাদ্যমন্ত্রী চৌধুরী আকবর ইব্রাহিম বলেছেন, ‘সীমান্তে সম্ভাব্য সংঘর্ষ ও গোলাবর্ষণের আশঙ্কায় আমরা নিরাপদ এলাকাগুলোতে গুদাম সরিয়ে আনছি। যাতে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত না হয়। একই সঙ্গে যে কোনো জরুরি পরিস্থিতির জন্য বিকল্প পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে। খাদ্য বিভাগের পরিচালক আবদুল হামিদ কিয়ানি জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত প্রায় ৭০ শতাংশ লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। শনিবার মুজাফফরাবাদের উপকণ্ঠের একটি মিল
থেকে প্রায় ২৫০ টন আটা নীলাম ও ঝিলাম উপত্যকার সীমান্তবর্তী এলাকায় পাঠানো হয়েছে।