
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি

‘দুই পক্ষের টানাটানিতে ৯ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের বাইরে’

আসামিকে হাজতে মোবাইল সুবিধা দেয়ায় পাঁচ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

চাঁদাবাজি নয়, ভাঙারি দোকান দখল দ্বন্দ্বেই মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

শর্তসাপেক্ষে ক্ষমা পেতে পারেন সাবেক আইজিপি মামুন

চাঁদাবাজি নয়, ভাঙারি দোকানের ব্যবসা নিয়ে দ্বন্দ্বেই মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : পুলিশ

অপরাধী যে দলের যত বড় নেতাই হোক, ছাড় নয়: র্যাব ডিজি
‘নারীমূর্তি জুতাপেটা ভয়ংকর বার্তা দিচ্ছে’— শ্রমজীবী নারী মৈত্রী

নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে চলমান কিছু তৎপরতা নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে শ্রমজীবী নারী মৈত্রী। সংগঠনটির সভাপতি বহ্নিশিখা জামালী ও সাধারণ সম্পাদক স্নিগ্ধা সুলতানা ইভা রোববার এক বিবৃতিতে এসব কর্মকাণ্ডের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ঘিরে যেভাবে কিছু মহল গালিগালাজ ও হুমকি দিচ্ছে, তা শালীনতার সকল সীমা অতিক্রম করেছে। এসব কর্মকাণ্ডে নারীরা ক্ষুব্ধ, আতঙ্কিত।’
তারা আরও বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে নারীমূর্তি ঝুলিয়ে যেভাবে জুতাপেটা করা হয়েছে, তা নারীর বিরুদ্ধে ভয়ংকর বার্তা দিচ্ছে। এটি কোনো সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। এই কাজ শুধু নারীর মর্যাদাকে কালিমালিপ্ত করছে না, বাংলাদেশকেও বিশ্বের চোখে খারাপভাবে তুলে ধরছে।’
নারী মৈত্রীর
নেতারা বলেন, ‘কমিশনের কোনো সুপারিশ এখনো গৃহীত হয়নি। আলোচনার মাধ্যমে একমত হয়েই সিদ্ধান্ত হবে। কিন্তু এখন থেকেই কমিশনের বিরুদ্ধে যেভাবে হুংকার দেয়া হচ্ছে, তা ফ্যাসিবাদী মানসিকতার পরিচয়।’ তারা মনে করেন, ‘জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। বর্তমান নারীবিদ্বেষী তৎপরতা সেই গণজাগরণের চেতনার পরিপন্থী।’ বিবৃতিতে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর নিরবতায় বিস্ময় প্রকাশ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘যারা নারীর সাংবিধানিক অধিকার ও মর্যাদায় বিশ্বাস করেন, তাদের এখনই এসব অশুভ তৎপরতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে হবে।’ সবশেষে তারা দেশের সব নারী ও সচেতন নাগরিকদের নারীবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।
নেতারা বলেন, ‘কমিশনের কোনো সুপারিশ এখনো গৃহীত হয়নি। আলোচনার মাধ্যমে একমত হয়েই সিদ্ধান্ত হবে। কিন্তু এখন থেকেই কমিশনের বিরুদ্ধে যেভাবে হুংকার দেয়া হচ্ছে, তা ফ্যাসিবাদী মানসিকতার পরিচয়।’ তারা মনে করেন, ‘জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। বর্তমান নারীবিদ্বেষী তৎপরতা সেই গণজাগরণের চেতনার পরিপন্থী।’ বিবৃতিতে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর নিরবতায় বিস্ময় প্রকাশ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘যারা নারীর সাংবিধানিক অধিকার ও মর্যাদায় বিশ্বাস করেন, তাদের এখনই এসব অশুভ তৎপরতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে হবে।’ সবশেষে তারা দেশের সব নারী ও সচেতন নাগরিকদের নারীবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।