
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চীনের তৈরি জে-১০ দিয়ে ভারতের দুটি বিমান ধ্বংস করেছে পাকিস্তান: রয়টার্স

ভারতের ২৪টি বিমানবন্দর বেসামরিক সেবার জন্য বন্ধ ঘোষণা

আমরা যখন আঘাত করব, পুরো বিশ্ব জানবে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪০ থেকে ৫০ জন ভারতীয় সেনা নিহত: পাকিস্তানের মন্ত্রী

ক্যাথলিক চার্চের নতুন পোপ যুক্তরাষ্ট্রের রবার্ট প্রিভোস্ট

ভারতকে ‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তবে’ ফিরে আসতে বলল পাকিস্তান

পুতিন কি ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্পকে নিয়ে খেলছেন?
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর যুদ্ধ মহড়া

ভারত শাসিত কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে হামলার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাপক যুদ্ধ মহড়া চালিয়ে যাচ্ছে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত রেডিও পাকিস্তান এ তথ্য জানিয়েছে।
১ মে (বৃহস্পতিবার) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সিয়ালকোট, নারোওয়াল, জাফরওয়াল, শাকরগড়সহ একাধিক এলাকায় সেনাবাহিনীর এই মহড়া চলছে। এতে হালকা ও ভারী আধুনিক অস্ত্র, যেমন—ট্যাংক, কামান, এবং পদাতিক বাহিনীর ইউনিট অংশ নিয়েছে।
মহড়ায় যুদ্ধ কৌশলের আলোকে আধুনিক অস্ত্রের ব্যবহারিক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। অফিসার ও সৈনিকরা তাদের পেশাগত দক্ষতা অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে প্রদর্শন করছেন।
নিরাপত্তা সূত্রগুলো জানিয়েছে, এই মহড়ার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে—শত্রুর যেকোনো আগ্রাসনের জবাবে একটি শক্তিশালী ও সুনির্দিষ্ট বার্তা দেওয়া। পাকিস্তান সেনাবাহিনী সবসময় সর্বোচ্চ প্রস্তুত রয়েছে এবং
যেকোনো আক্রমণে দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত বলে তারা জানিয়েছে। সূত্রগুলো আরও জানায়, মাতৃভূমির প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর অফিসার ও জওয়ানরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত। এর আগে, ২৯ ও ৩০ এপ্রিল রাতের মধ্যে ভারতীয় রাফায়েল যুদ্ধবিমানগুলো দখলকৃত কাশ্মীরের আকাশসীমায় ভারতের ভূখণ্ডের মধ্যে টহল দেয়। পাকিস্তান বিমানবাহিনী (পিএএফ) তাৎক্ষণিকভাবে ভারতীয় যুদ্ধবিমানগুলোর গতিবিধি শনাক্ত করে এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায়। পাকিস্তানের তাৎক্ষণিক ও কার্যকর প্রতিক্রিয়ার কারণে ভারতীয় যুদ্ধবিমানগুলো হতচকিত হয়ে পিছু হটে। পাকিস্তানি নিরাপত্তা সূত্রগুলো জোর দিয়ে জানায়, ভারতের যেকোনো আগ্রাসনের জবাবে পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক ও প্রস্তুত রয়েছে।
যেকোনো আক্রমণে দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত বলে তারা জানিয়েছে। সূত্রগুলো আরও জানায়, মাতৃভূমির প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর অফিসার ও জওয়ানরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত। এর আগে, ২৯ ও ৩০ এপ্রিল রাতের মধ্যে ভারতীয় রাফায়েল যুদ্ধবিমানগুলো দখলকৃত কাশ্মীরের আকাশসীমায় ভারতের ভূখণ্ডের মধ্যে টহল দেয়। পাকিস্তান বিমানবাহিনী (পিএএফ) তাৎক্ষণিকভাবে ভারতীয় যুদ্ধবিমানগুলোর গতিবিধি শনাক্ত করে এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায়। পাকিস্তানের তাৎক্ষণিক ও কার্যকর প্রতিক্রিয়ার কারণে ভারতীয় যুদ্ধবিমানগুলো হতচকিত হয়ে পিছু হটে। পাকিস্তানি নিরাপত্তা সূত্রগুলো জোর দিয়ে জানায়, ভারতের যেকোনো আগ্রাসনের জবাবে পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক ও প্রস্তুত রয়েছে।