প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বিএনপির মিত্ররা – ইউ এস বাংলা নিউজ




প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বিএনপির মিত্ররা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১ মে, ২০২৫ | ৮:৩২ 38 ভিউ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ঘোষণা হয়নি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন। সম্ভাব্য এই সময় ধরেই মাঠে নেমেছে দলগুলো। গণসংযোগসহ ভোটারদের আস্থা অর্জনে নানা কর্মসূচি পালন করছেন নেতারা। প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বিএনপির মিত্ররাও। সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছেন। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতিও। তবে বিএনপির সঙ্গে মিত্রদের ‘আসন সমঝোতা’ না হলেও শীর্ষ পর্যায় থেকে ‘সবুজ সংকেত’ পেয়ে এলাকায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বলে বেশ জানা গেছে। নেতারা বলছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচনি তফশিল ঘোষণা করলে আসন সমঝোতার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে। তার আগেই মাঠ সাজানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। জনগণের চাওয়া-পাওয়াকে

প্রাধান্য দিতে নিজ নিজ এলাকা নিয়ে নানা কর্মপরিকল্পনা তৈরি করছেন। একই সঙ্গে নিজেদের ভাবমূর্তি ধরে রাখতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা আরও বলেন, বিএনপি জোটগতভাবে ভোট করবে কিনা-তা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর সিদ্ধান্ত নেবে বলে তাদের জানানো হয়েছে। তবে মিত্রদলগুলোর সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে একমত হয়েছেন তারা। এজন্য দ্রুত সময়ে নির্বাচনি রোডম্যাপ চান নেতারা। রোডম্যাপ ঘোষণা হলে পুরোপুরিভাবে নির্বাচনি কর্মকাণ্ড জোরদার করবে দলগুলো। জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন-আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে, যারা যুগপৎ আন্দোলনে ছিলেন তাদের

নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এছাড়া এখনো যেহেতু নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা হয়নি, সেহেতু জোট কিংবা আসন সমঝোতার বিষয়টি আলোচনায় আসেনি। তবে মিত্রদলগুলোর সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক খুবই ভালো। সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেও ঐক্যবদ্ধ থাকব। মিত্র দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের মতে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন জোটগতভাবে হলে ঢাকায় অন্তত তিনটি আসন তারা চাইবেন। তাদের প্রত্যাশা-শিগগিরই নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ প্রকাশ করবে সরকার। নির্বাচনি প্রস্তুতি নিচ্ছেন এমন নেতারা বলেন, বিগত দেড় দশকের বেশি সময় ভোটাররা ভোট দিতে পারেননি। ফ্যাসিস্ট সরকারের এমপি মন্ত্রীরা কেউ ভোটারদের কাছে যায়নি। জনগণের সমস্যার কথাও কেউ শুনেনি। আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবে। ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবে। আগামী

নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে-এমন আশা করেই মাঠে নেমেছেন মিত্রদলগুলোর শীর্ষ নেতারা। পাড়া-মহল্লায়, বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনের চেষ্টা করছেন তাদের অনেকেই। বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি কেন্দ্র থেকে প্রতিটি জেলায় মিত্র দলগুলোর শীর্ষনেতাদের সহযোগিতা করার জন্য তাদের নেতাকর্মীদের বলেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএনপির মিত্র দলগুলোর যেসব নেতা নির্বাচনের প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু করেছে, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন-বগুড়া-২ আসনে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা-৮ ও বাগেরহাট-১ আসন থেকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, লক্ষ্মীপুর-৪ আসন থেকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ও ঢাকা-১২ আসনে গণসংহতি

আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভোলা সদর আসনসহ ঢাকার একটি আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি’র মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, নড়াইল-২ আসনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, কুষ্টিয়া-২ আসন থেকে জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, ঢাকার একটি আসন থেকে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, ফেনী-৩ আসন থেকে জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, পটুয়াখালী-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি

নুরুল হক ও ঝিনাইদহ-২ আসনে দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। জামালপুর-৫ আসনে ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল। চট্টগ্রাম-১৪ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির অধ্যাপক ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম-৭ আসনে নুরুল আলম, ময়মনসিংহ-৮ আসনে ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, ময়মনসিংহ-১০ আসনে সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ, জয়পুরহাট-২ আসনে অধ্যাপিকা মোছা. কারিমা খাতুন। ঢাকা ৫-আসনে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিজেপির মহাসচিব আব্দুল মতিন সাউদ, পঞ্চগড়-১ আসনে প্রস্তুতি নিচ্ছেন জাগপার রাশেদ প্রধান ও পঞ্চগড়-২ আসনে ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান। এদিকে গণফোরামের মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ঢাকায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরানসহ কয়েকটি দলের শীর্ষ নেতা

আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা তৎপরতা চালাচ্ছেন। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, নিয়মিতই এলাকার নেতাকর্মী ও জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে। সভা-সমাবেশ করছি। এলাকার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেছি। তবে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা হলে পুরোপুরি নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু হবে। সাইফুল হক বলেন, দলগতভাবে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পার্টির এবং নেতৃত্বের এক ধরনের পরিচিতি হয়েছে। ২০১৮ সালে আমরা যেসব অঞ্চলের নির্বাচন করেছিলাম, সেসব অঞ্চলের সঙ্গে আরও কিছু নতুন এলাকায় জোর দিচ্ছি। এখন গণসংযোগ, ছোট ছোট মিটিং এই কাজগুলো আমরা করছি। দ্বিতীয়ত পার্টিগতভাবে নির্বাচনের পুরো তালিকা আমরা এখনো চূড়ান্ত করিনি। চেষ্টা করব গণতন্ত্র মঞ্চ-গতভাবে আলাপ করার জন্য। তিনি বলেন, বিএনপির সঙ্গে আমরা যুগপৎ আন্দোলনে ছিলাম। তাদের সঙ্গে নির্বাচনে বৃহত্তর কোনো সমঝোতা হবে কি না, সেটা নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। হয়তো নির্বাচনের শিডিউল এগিয়ে আসলে, তখন এটা নিয়ে আমরা সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলব। শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, আমি সবসময় এলাকায় যাই, এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। ভোটের প্রস্তুতির অংশ হিসাবে এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা হচ্ছে। সামাজিক ও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছি, সভাসমাবেশ করছি। অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, আমার নির্বাচনি এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। হাট-বাজার ও মাঠে-ঘাটে ৩১ দফার (রাষ্ট্র সংস্কারের) লিফলেট বিতরণ করছি। আমি মনে করি, ৩১ দফাই হচ্ছে জাতির মুক্তির সনদ। এটা বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের কাক্সিক্ষত উন্নয়ন সম্ভব। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশাজীবীদের সঙ্গে নিয়মিতই মতবিনিময় ও বৈঠক করে আসছি। এলাকার নানা উন্নয়নমূলক কাজে সরাসরিভাবে অংশ নিচ্ছি। এসব কর্মসূচিতে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাড়া দিচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রিটার্ন জমা দিলে পাবেন যেসব ছাড় নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে। অভিষেকেই ইতিহাস, ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া অলরাউন্ডারের বিশ্বরেকর্ড যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন মার্কিন-ইসরায়েলি ত্রাণকেন্দ্রে খাবার নিতে এসে নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি আফগানদের ইরান ছাড়ার শেষ দিন আজ, কাল থেকে গ্রেপ্তার নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সোমবার থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসিকে আটকে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী ক্লাব বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি? টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, নিখোঁজ শিশুদের খুঁজছেন উদ্ধারকারীরা জাতীয় শোকের মাস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচি