সামান্থা জারা নিভা জাবীনরা এনসিপির নয় বাংলাদেশের রত্ন – ইউ এস বাংলা নিউজ




সামান্থা জারা নিভা জাবীনরা এনসিপির নয় বাংলাদেশের রত্ন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ | ৪:৫২ 44 ভিউ
শেখ হাসিনার পতনে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের সমন্বয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নারী নেত্রী ড, তাসনিম জারা, সামান্থা শারমিন, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার নিভা ও তাজনুভা জাবীনকে নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। যেখানে এই নারীদের কেবল এনসিপির নয় বরং আগামীর বাংলাদেশের রত্ন হিসেবে উল্লেখ্য করেছেন তিনি। সোমবার দুপুরে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক। যেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া এই নারীদের প্রশংসা করেন তিনি। সেই সঙ্গে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এই নারীরা আগামীর বাংলাদেশ সংসদে নারীদের একচ্যুয়াল পার্টিসিপেশন হতে যাচ্ছেন। সারজিসের পোস্টটি পাঠকদের হুবহু তুলে ধরা হলো- জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাত্র কয়েক মাস হলো- আমি ড.

তাসনিম জারা, সামান্থা শারমিন, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার নিভা ও তাজনুভা জাবীন আপুদেরকে চিনি। প্রথমে জাতীয় নাগরিক কমিটির মাধ্যমে। এরপর বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র মাধ্যমে। সাময়িক এই পথচলায় বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত প্রদান করতে দেখেছি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। সেই বিষয়গুলোতে তাদের কথাবার্তা, চিন্তাভাবনা, ব্যক্তিত্ব, ইন্টিগ্রিটি অবজার্ভ করে এইটুকু উপলব্ধি আমার হয়েছে যে- এই মানুষগুলো রাজনীতিতে শুধু এনসিপি'র রত্ন নয় বরং আগামীর বাংলাদেশের রত্ন। অতীতে ‘কোটা’' আর ‘সংরক্ষিত আসনের’ নামে পরিবারতন্ত্রের মধ্য থেকে ‘প্রাইজ পোস্টিং’ হিসেবে সংসদে যারা আমাদের প্রতিনিধিত্ব করত, তারা ছিল নারীদের প্রেজেন্টেশন। কিন্তু এই জারা, সামান্থারা আগামীর বাংলাদেশ সংসদে নারীদের একচ্যুয়াল পার্টিসিপেশন হতে যাচ্ছে। এনসিপিতেও তারা নিজের

যোগ্যতায় সেই জায়গা অর্জন করে নিয়েছে। সংসদেও তারা নিজের যোগ্যতায় সেই জায়গা অর্জন করে নিবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তাই অতীতের রাজনীতির অপ্রত্যাশিত কালচারগুলোকে ধারণ করে আমরা যেন শুধুমাত্র বিরোধিতা করতে হবে বলে বিরোধিতা না করি, সমালোচনা করতে হবে বলে সমালোচনা না করি। বিশেষত, ব্যক্তিগত মানসিকতার প্রতিবন্ধকতাকে প্রায়োরিটি দিয়ে রাজনীতিতে যোগ্য নারীদের অংশগ্রহণে যেন প্রতিবন্ধক হয়ে না দাঁড়াই। পোস্টের শেষ অংশে সারজিস লিখেন, আমাদের বোনেরা আমাদের শক্তি, বাংলাদেশের শক্তি।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রিটার্ন জমা দিলে পাবেন যেসব ছাড় নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে। অভিষেকেই ইতিহাস, ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া অলরাউন্ডারের বিশ্বরেকর্ড যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন মার্কিন-ইসরায়েলি ত্রাণকেন্দ্রে খাবার নিতে এসে নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি আফগানদের ইরান ছাড়ার শেষ দিন আজ, কাল থেকে গ্রেপ্তার নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সোমবার থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসিকে আটকে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী ক্লাব বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি? টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, নিখোঁজ শিশুদের খুঁজছেন উদ্ধারকারীরা জাতীয় শোকের মাস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচি