
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

ভারতের কঠোর পদক্ষেপ, জবাব দিতে প্রস্তুত পাকিস্তান

কাশ্মীর নিয়ে ফের সংঘাতে জড়াতে পারে ভারত-পাকিস্তান

ইসরাইলের যে ‘দিবাস্বপ্ন’ কখনো পূরণ হবে না

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত ভারতের

কাশ্মীরে ভারতীয় সেনা ও বিদ্রোহীদের ব্যাপক গোলাগুলি

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর জয়
ব্ল্যাকমেইল করা বন্ধ করুন, যুক্তরাষ্ট্রকে চীন

চীনের সঙ্গে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধে ওয়াশিংটন পিছু হটতে পারে বলেই ইঙ্গিত দিয়েছেন ট্রাম্প। সেইসঙ্গে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, শেষ পর্যন্ত চীনকে বাধ্য হয়েই কোনো না কোনো চুক্তিতে আসতে হবে, অন্যথায় তারা আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যবসা করতে পারবে না।
এর জবাবে, যুক্তরাষ্ট্র যদি সত্যিই আলোচনা ও সংলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে চায়, তাহলে তাকে হুমকি দেওয়া ও ব্ল্যাকমেইল করা বন্ধ করতে হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন।
একইসঙ্গে চীনের সঙ্গে সমতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও পারস্পরিক লাভের ভিত্তিতে সংলাপে যুক্ত হতে হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বুধবার বেইজিংয়ে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে গুও জিয়াকুন এসব কথা বলেন।
এদিন হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে
দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তির পথ তৈরি করছে। এর জবাবে গুও জিয়াকুন বলেন, চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে বর্তমানে কোনো সরাসরি আলোচনা হয়নি। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমাদের অবস্থান একেবারেই পরিষ্কার। আমরা বাণিজ্যযুদ্ধ চাই না, তবে আমরা তা থেকে ভয়ে পিছুও হটি না। চীনা মুখপাত্র আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র সত্যিই আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চায়। তবে তাদের উচিত হবে চীনের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও পারস্পরিক লাভের দৃষ্টিভঙ্গিতে আলোচনায় বসা’। এর আগে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ওভাল অফিসে বসে দেওয়া এক বক্তব্যে ট্রাম্প তার সুর নরম করে বলেন, তিনি বেইজিংয়ের সঙ্গে আসন্ন আলোচনায় ‘অনেক সদয়’ হবেন। একই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে
এটাও বলেন যে, শেষ পর্যন্ত চীনকে বাধ্য হয়েই কোনো না কোনো চুক্তিতে আসতে হবে, অন্যথায় তারা আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যবসা করতে পারবে না। মার্কিন প্রেসিডেন্টের ভাষায়, ‘শেষ পর্যন্ত তাদের একটা চুক্তি করতেই হবে। না করলে তারা যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করতে পারবে না। আমরা চাই তারা যুক্ত থাকুক, কিন্তু তাদের এবং অন্য দেশগুলোকেও একটা চুক্তি করতে হবে। তারা যদি তা না করে, তাহলে আমরাই চুক্তির শর্ত ঠিক করব’। তিনি এ সময় জোর দিয়ে বলেন, ‘আমরাই চুক্তির শর্ত নির্ধারণ করব এবং সেটা সবার জন্য ন্যায্য হবে। পুরো প্রক্রিয়াটা খুব দ্রুতই এগোবে’। এ সময় চীনা পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক কমানো হবে কি না—জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘হ্যাঁ,
এটা অনেক কমে আসবে। তবে শূন্য হবে না’। তিনি বলেন, ‘১৪৫ শতাংশ খুবই বেশি এবং এটা এতটা বেড়েছে কারণ আমরা তখন ফেন্টানিল নিয়ে আলোচনা করছিলাম। তবে এই শুল্ক কমে আসবে অনেকটাই, যদিও তা একেবারে শূন্য হবে না’। সূত্র: মেহের নিউজ ও দ্য গার্ডিয়ান
দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তির পথ তৈরি করছে। এর জবাবে গুও জিয়াকুন বলেন, চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে বর্তমানে কোনো সরাসরি আলোচনা হয়নি। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমাদের অবস্থান একেবারেই পরিষ্কার। আমরা বাণিজ্যযুদ্ধ চাই না, তবে আমরা তা থেকে ভয়ে পিছুও হটি না। চীনা মুখপাত্র আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র সত্যিই আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চায়। তবে তাদের উচিত হবে চীনের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও পারস্পরিক লাভের দৃষ্টিভঙ্গিতে আলোচনায় বসা’। এর আগে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ওভাল অফিসে বসে দেওয়া এক বক্তব্যে ট্রাম্প তার সুর নরম করে বলেন, তিনি বেইজিংয়ের সঙ্গে আসন্ন আলোচনায় ‘অনেক সদয়’ হবেন। একই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে
এটাও বলেন যে, শেষ পর্যন্ত চীনকে বাধ্য হয়েই কোনো না কোনো চুক্তিতে আসতে হবে, অন্যথায় তারা আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যবসা করতে পারবে না। মার্কিন প্রেসিডেন্টের ভাষায়, ‘শেষ পর্যন্ত তাদের একটা চুক্তি করতেই হবে। না করলে তারা যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করতে পারবে না। আমরা চাই তারা যুক্ত থাকুক, কিন্তু তাদের এবং অন্য দেশগুলোকেও একটা চুক্তি করতে হবে। তারা যদি তা না করে, তাহলে আমরাই চুক্তির শর্ত ঠিক করব’। তিনি এ সময় জোর দিয়ে বলেন, ‘আমরাই চুক্তির শর্ত নির্ধারণ করব এবং সেটা সবার জন্য ন্যায্য হবে। পুরো প্রক্রিয়াটা খুব দ্রুতই এগোবে’। এ সময় চীনা পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক কমানো হবে কি না—জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘হ্যাঁ,
এটা অনেক কমে আসবে। তবে শূন্য হবে না’। তিনি বলেন, ‘১৪৫ শতাংশ খুবই বেশি এবং এটা এতটা বেড়েছে কারণ আমরা তখন ফেন্টানিল নিয়ে আলোচনা করছিলাম। তবে এই শুল্ক কমে আসবে অনেকটাই, যদিও তা একেবারে শূন্য হবে না’। সূত্র: মেহের নিউজ ও দ্য গার্ডিয়ান