
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরাইলকে নাড়িয়ে দেওয়ার মতো সক্ষমতা আমাদের আছে: হামাস

৫ বাংলাদেশিসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

গাজাবাসীকে রক্ষায় দরকার বাংলাদেশি ক্যাপ্টেনের মতো সাহসী এয়ার স্ট্রাইকার

আইসিসির গ্রেফতার এড়িয়ে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালেন নেতানিয়াহু

‘ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ’ স্লোগানে মুখর বায়তুল মোকাররম এলাকা

আফগানিস্তানের উত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে আইপিএল

গাজার জন্য ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক এলো কোথা থেকে?
আরব আমিরাত ও তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

প্রথমবারের মতো আগামী সপ্তাহে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং তুরস্ক সফর করবেন সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা। রোববার (৬ এপ্রিল) সিরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নতুন প্রশাসনের প্রতি সমর্থন আদায় অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা প্রথমবারের মতো সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন এবং আগামী সপ্তাহে তুরস্ক সফরেরও পরিকল্পনা রয়েছে।
এর আগে ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক সফরে যান আল-শারা। জানুয়ারিতে সৌদি আরব ভ্রমণের পর সংযুক্ত আরব আমিরাতকে তার দ্বিতীয় উপসাগরীয় গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করবেন তিনি।
গত বছরের ডিসেম্বরে শারা'র সুন্নি ইসলামপন্থি গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শামের নেতৃত্বে
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার ক্ষমতায় আসেন আল-শারা। তিনি এবং নতুন সিরিয়ার নেতৃত্বের অন্যান্য সদস্যরা আরব এবং পশ্চিমা উভয় নেতার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার জন্য কাজ করছেন। শারা এবং তার কর্মকর্তারা সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানিয়েছেন। প্রায় ১৪ বছরের যুদ্ধের ফলে ভেঙে পড়া অর্থনীতির সূচনা করার জন্য সিরিয়ার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রয়োজন। গৃহযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপ আসাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য জনগণ, ব্যবসা এবং সিরিয়ার অর্থনীতির পুরো খাতের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার ক্ষমতায় আসেন আল-শারা। তিনি এবং নতুন সিরিয়ার নেতৃত্বের অন্যান্য সদস্যরা আরব এবং পশ্চিমা উভয় নেতার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার জন্য কাজ করছেন। শারা এবং তার কর্মকর্তারা সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানিয়েছেন। প্রায় ১৪ বছরের যুদ্ধের ফলে ভেঙে পড়া অর্থনীতির সূচনা করার জন্য সিরিয়ার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রয়োজন। গৃহযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপ আসাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য জনগণ, ব্যবসা এবং সিরিয়ার অর্থনীতির পুরো খাতের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।