ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা
ইউনূস সরকারের আমলে বাড়ছে অপরাধ, বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতাঃ অক্টোবরে ৫% বৃদ্ধি
১০ই নভেম্বর, শহিদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক বিচার বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
আন্দোলনরত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উপর ন্যক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
ইউনুস সরকারের মুখপাত্রের মন্তব্যে ক্ষোভ — ক্ষমা চাইতে বললেন প্রেস ক্লাব অব ইন্ডিয়া
সরকারি সফরে পাকিস্তান গিয়ে অতিরিক্ত দিন অবস্থান, আলোচনায় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
আওয়ামী লীগকে ফাঁসাতে জামাত-বিএনপির ষড়যন্ত্র।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে ও ইঞ্জিনে কর্মস্হলে ফিরছে মানুষ
ঈদে নাড়ির টানে বাড়িতে আসা ঘরমুখো মানুষের চাপ এখন বেড়েছে কর্মস্হলে ফেরার। দীর্ঘ ৯ দিনের ছুটি পেয়ে প্রিয়জনের সাথে পবিত্র ঈদুল ফিতর উৎযাপন করে ঢাকামুখী হচ্ছে মানুষ। এর ফলে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথে চলাচলকারী ট্রেনগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। ভিতরে জায়গা না পেয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে ও ইঞ্জিনে করে ফিরছে হাজারো মানুষ।
শনিবার (০৫ এপ্রিল)সকাল থেকে বিকাল সাড়ে ৫ টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন স্টেশন ও গফরগাঁও স্টেশন ঘুরে এই চিত্র দেখা যায়।
সরজমিনে দেখা যায় জামালপুর থেকে ছেড়ে আসা কমিউটার, ব্রহ্মপুত্র, মহুয়া কমিউটার, জামালপুর কমিউটার ট্রেন, আন্তঃনগর তিস্তা এক্সপ্রেস, জামালপুর এক্সপ্রেস, মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস, ট্রেন গুলোতে দেখা যায় প্রচন্ড ভিড়। ঢাকা-ময়মনসিংহ
রেলপথে চলাচলকারী ট্রেনগুলোতে কোন সিডিউল বিপর্যয় না থাকায় নির্ধারিত সময়েই গন্তব্যের উদ্দেশ্য ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে স্টেশন থেকে। ট্রেনগুলোতে তিল ধারণের ঠাঁই নেই, উপচে পড়া ভীড়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে ও ইঞ্জিনে নারী-পুরুষ শিশুসহ হাজারো মানুষ। তবে আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে যাত্রীরা ছাদে ও ভিতরে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছে। অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে স্টেশনগুলোতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। রেলওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বারবার সর্তকতামূলক মাইকিং করছে। দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী জামালপুর কমিউটার ট্রেনে ছাদে ভ্রমণ করা আলাল উদ্দীন বলেন, ভিতরে জায়গা নেই। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে পরিবারের সাথে ঈদ করতেই কষ্ট করে বাড়ী গিয়েছিলম। এখন চাকুরিতে যাচ্ছি কষ্ট করে। দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর
তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ফুয়াদ আহমেদ বলেন, ভিতরে প্রচণ্ড ভিড় এবং ছাদেও জায়গা নেই তারপরও চাকুরি বলতে কথা, যেতে তো হবেই। বলাকা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী রাজীব বলেন, পরিবারের সাথে ভালোভাবেই ঈদ করতে পেরেছি, কোন সমস্যা হয় নাই। মা-বাবা, ভাই-বোন এবং বন্ধুদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবো, কষ্ট করে আসলেও এটার অনুভূতি অন্যরকম। গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সেলিম আল হারুন জনকন্ঠকে বলেন, কিছু টিকিট কালোবাজারি ঠেকাতে সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের সহায়তা চেয়েছি লিখিতভাবে। ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর শেষে স্টেশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। বাড়তি নিরাপত্তা জন্য জেলা পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ ও আনসার সদস্য
দায়িত্ব পালন করছে। যাত্রীরা যেন ছাদে ভ্রমণ না করে সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে। সেই সাথে মোবাইল চুরি, অপরিচিত কোন ব্যক্তির কাছ থেকে কোন পানীয় বা খাবার জাতীয় কিছু গ্রহণ না করে সেজন্য যাত্রীদের সর্তক করা হচ্ছে। ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন স্টেশনের সুপারিন্টেন্ডেন্ট নাজমুল ইসলাম খান বলেন, ঈদ উপলক্ষে সিডিউল বিপর্যয় ও ইঞ্জিন বিকল এড়াতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের ট্রেনগুলোতে কোন সিডিউল বিপর্যয় নেই এবং নির্ধারিত সময়েই ট্রেনগুলো নির্ধারিত স্টেশনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে।
রেলপথে চলাচলকারী ট্রেনগুলোতে কোন সিডিউল বিপর্যয় না থাকায় নির্ধারিত সময়েই গন্তব্যের উদ্দেশ্য ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে স্টেশন থেকে। ট্রেনগুলোতে তিল ধারণের ঠাঁই নেই, উপচে পড়া ভীড়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে ও ইঞ্জিনে নারী-পুরুষ শিশুসহ হাজারো মানুষ। তবে আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে যাত্রীরা ছাদে ও ভিতরে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছে। অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে স্টেশনগুলোতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। রেলওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বারবার সর্তকতামূলক মাইকিং করছে। দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী জামালপুর কমিউটার ট্রেনে ছাদে ভ্রমণ করা আলাল উদ্দীন বলেন, ভিতরে জায়গা নেই। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে পরিবারের সাথে ঈদ করতেই কষ্ট করে বাড়ী গিয়েছিলম। এখন চাকুরিতে যাচ্ছি কষ্ট করে। দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর
তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ফুয়াদ আহমেদ বলেন, ভিতরে প্রচণ্ড ভিড় এবং ছাদেও জায়গা নেই তারপরও চাকুরি বলতে কথা, যেতে তো হবেই। বলাকা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী রাজীব বলেন, পরিবারের সাথে ভালোভাবেই ঈদ করতে পেরেছি, কোন সমস্যা হয় নাই। মা-বাবা, ভাই-বোন এবং বন্ধুদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবো, কষ্ট করে আসলেও এটার অনুভূতি অন্যরকম। গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সেলিম আল হারুন জনকন্ঠকে বলেন, কিছু টিকিট কালোবাজারি ঠেকাতে সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের সহায়তা চেয়েছি লিখিতভাবে। ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর শেষে স্টেশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। বাড়তি নিরাপত্তা জন্য জেলা পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ ও আনসার সদস্য
দায়িত্ব পালন করছে। যাত্রীরা যেন ছাদে ভ্রমণ না করে সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে। সেই সাথে মোবাইল চুরি, অপরিচিত কোন ব্যক্তির কাছ থেকে কোন পানীয় বা খাবার জাতীয় কিছু গ্রহণ না করে সেজন্য যাত্রীদের সর্তক করা হচ্ছে। ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন স্টেশনের সুপারিন্টেন্ডেন্ট নাজমুল ইসলাম খান বলেন, ঈদ উপলক্ষে সিডিউল বিপর্যয় ও ইঞ্জিন বিকল এড়াতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের ট্রেনগুলোতে কোন সিডিউল বিপর্যয় নেই এবং নির্ধারিত সময়েই ট্রেনগুলো নির্ধারিত স্টেশনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে।



