
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান, পিটুনির পর পুলিশে সোপর্দ

৫৪ বছরেও স্বীকৃতি মেলেনি ১৩ শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার

চীন সফরের আগে ভারত যেতে চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

শতাধিক গাড়ির বহরের কী ব্যাখ্যা দিলেন সারজিস

দুর্নীতি-দখলে শত কোটি টাকার মালিক মাকসুদ

সড়ক-নৌ-রেলপথে ভোগান্তি নেই
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের ২ মামলা

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সাড়ে ১৫শ’ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে এসব মামলা করা হয়।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।।
সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান বাদী হয়ে সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১ এ পৃথক দুটি মামলা করেন। প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপ ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে ৭৯৬ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দ্বিতীয় মামলায় সাইফুল আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীনের বিরুদ্ধে ৭৪৩ কোটি
৫৭ লাখ ১ হাজার ৪৫৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এজাহারে বলা হয়, সাইফুল আলম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর, সাইপ্রাস, ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। তবে আয়কর নথিতে তা অন্তর্ভুক্ত না থাকায়, এ সম্পদকে পাচার বলছে দুদক।। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পরে গত বছরের ২৪ আগস্ট এস আলমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। এরপর এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্টদের গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে তলব করে দুদক।
৫৭ লাখ ১ হাজার ৪৫৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এজাহারে বলা হয়, সাইফুল আলম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর, সাইপ্রাস, ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। তবে আয়কর নথিতে তা অন্তর্ভুক্ত না থাকায়, এ সম্পদকে পাচার বলছে দুদক।। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পরে গত বছরের ২৪ আগস্ট এস আলমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। এরপর এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্টদের গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে তলব করে দুদক।