
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাস্তির খড়গে এনবিআরের ৩৪৬ কর্মকর্তা-কর্মচারী

জাতির পিতার সমাধি ধ্বংসের ডাক দেওয়া দুর্বৃত্তদের রক্ষায় জনতার ওপর সেনার গুলি

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ

গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর সমাধি রক্ষায় গিয়ে সেনার গুলিতে শহিদ ৪, আহত শতাধিক

গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪
দ্রুত বিচারের দাবিতে শহিদ পরিবারের সদস্যদের ট্রাইব্যুনাল ঘেরাও

দ্রুত বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহত পরিবারের সদস্যরা। সোমবার দুপুর ১টার পর জুলাই-২৪ শহিদ পরিবার সোসাইটি-এর ব্যানারে অবস্থান নেন তারা।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বেলা তিনটা ২৫ মিনিট পর্যন্ত অবস্থান করছিলেন তারা। এ সময় চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
নিহতদের পরিবারের সদস্যরা বলেন, আট মাস অতিবাহিত হলেও এখনো হত্যার বিচার হচ্ছে না। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই। বিচারের নামে রঙ্গমঞ্চ ও তামাশা করা হচ্ছে। শেখ হাসিনাকে দেশে নিয়ে এসে ফাঁসির মঞ্চে দাঁড় করাতে হবে।
দুপুর দেড়টার দিকে ট্রাইব্যুনালের মাজার গেইটের সামনে জুলাই মঞ্চের ব্যানারে একটি মিছিল নিয়ে আসা হয়। এ সময় জুলাই হত্যার বিচার
ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানান তারা। এ সময় শদিদ আমিনের মা বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের বিচার চাই। সরকার গদিতে বসে সব ভুলে গেছে। আমরা আমাদের সন্তান হারিয়েছি। তারা ক্ষমতা পেয়ে সব ভুলে গেছে। হাসিনার অত্যাচারের শিকার হয়েছে সবাই।’ নিহত নাদিমুল হাসান সেলিমের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা খুন করেছে। তার মতো স্বৈরাচার যেন দেশে আর না আসে। বিচারের দাবিতে আমাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। তারা ক্ষমতায় বসে আমাদের আর খবর রাখে না। কেন খবর রাখেন না তা আমরা জানতে চাই।’
ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানান তারা। এ সময় শদিদ আমিনের মা বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের বিচার চাই। সরকার গদিতে বসে সব ভুলে গেছে। আমরা আমাদের সন্তান হারিয়েছি। তারা ক্ষমতা পেয়ে সব ভুলে গেছে। হাসিনার অত্যাচারের শিকার হয়েছে সবাই।’ নিহত নাদিমুল হাসান সেলিমের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা খুন করেছে। তার মতো স্বৈরাচার যেন দেশে আর না আসে। বিচারের দাবিতে আমাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। তারা ক্ষমতায় বসে আমাদের আর খবর রাখে না। কেন খবর রাখেন না তা আমরা জানতে চাই।’