
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের সাক্ষাৎকার

নিয়োগে সুপারিশ, নাহিদ ও নুসরাতকে নিয়ে মুখ খুললেন মাসুদ

শেখ মুজিবের জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল

সেই ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোট, ওআইসি প্রতিনিধিদের সহায়তা চাইল ইসি

ধর্ষণ নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের মন্তব্যের নিন্দা সরকারের

বাংলাদেশিকে নির্যাতনের পর মৃত ভেবে সীমান্তে ফেলে গেল বিএসএফ
প্রশান্ত কুমার হালদারের ৩ সহযোগীর ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

আলোচিত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারের তিন সহযোগীর নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ২১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের (ফ্রিজ) আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রোববার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
দুদকের পক্ষে কমিশনের উপসহকারী পরিচালক সাবরিনা জামান ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, পি কে হালদার এবং তার সহযোগী স্বপন কুমার মিস্ত্রিসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে অসৎ উদ্দেশ্যে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক প্রতারণার মাধ্যমে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ করে ঋণ আবেদন যাচাই বাছাই ছাড়াই কোন মর্টগেজ গ্রহণ ব্যতীত এবং ঋণ
গ্রহীতা কাগুজে প্রতিষ্ঠান স্বন্দীপ করপোরেশনের প্রোপাইটর স্বপন কুমার মিস্ত্রিকে ভুয়া ঋণ পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করেন। বেনিফিসিয়ারিরা এফএএস ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ৪০ কোটি টাকা উত্তোলন করেন এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ভুয়া কোম্পানি ও বিভিন্ন ব্যক্তির হিসাবে এসব অর্থ স্থানান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন করে পাচার করে মর্মে প্রাথমিক অনুসন্ধানে উদঘাটিত হয়েছে। এ কারণে প্রশান্ত কুমার হালদার এবং স্বপন কুমার মিস্ত্রিসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ৩ মার্চ মামলা দায়ের করা হয়েছে। এমতাবস্থায় মামলার ৩ নং আসামি এফএএস ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লি. সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান, ৮ নং আসামি পরিচালক মিসেস মাহফুজা রহমান বেবী এবং ১৬ নং আসামি আরেক
পরিচালক মিস অনিতা কর কর্তৃক কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতপূর্বক অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর, বন্ধক বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছেন। পি কে হালদার ইতোমধ্যে ভারতে আটক রয়েছেন মর্মে জানা যায় এবং তার সহযোগিরা দেশে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এসব অর্থ উত্তোলন করার চেষ্টা করছেন মর্মে গোপন সূত্রে জানা যায়। এসব অর্থ উত্তোলন করতে পারলে তারা গোপনে দেশ ত্যাগ করতে পারেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে মামলার উদ্দেশ্যই ব্যাহত হবে। এজন্য অবিলম্বে নিম্ন তফসিলে বর্ণিত অস্থাবর সম্পদসমূহ ফ্রিজ ( freeze) করা একান্ত প্রয়োজন। এসব হিসাবের মধ্যে মো.সিদ্দিকুর রহমানের নামে রয়েছে ১১টি, মাহফুজা রহমান বেবীর নামে চারটি
এবং অনিতা করের নামে ৬ টি ব্যাংক হিসাব রয়েছে।
গ্রহীতা কাগুজে প্রতিষ্ঠান স্বন্দীপ করপোরেশনের প্রোপাইটর স্বপন কুমার মিস্ত্রিকে ভুয়া ঋণ পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করেন। বেনিফিসিয়ারিরা এফএএস ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ৪০ কোটি টাকা উত্তোলন করেন এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ভুয়া কোম্পানি ও বিভিন্ন ব্যক্তির হিসাবে এসব অর্থ স্থানান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন করে পাচার করে মর্মে প্রাথমিক অনুসন্ধানে উদঘাটিত হয়েছে। এ কারণে প্রশান্ত কুমার হালদার এবং স্বপন কুমার মিস্ত্রিসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ৩ মার্চ মামলা দায়ের করা হয়েছে। এমতাবস্থায় মামলার ৩ নং আসামি এফএএস ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লি. সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান, ৮ নং আসামি পরিচালক মিসেস মাহফুজা রহমান বেবী এবং ১৬ নং আসামি আরেক
পরিচালক মিস অনিতা কর কর্তৃক কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতপূর্বক অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর, বন্ধক বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছেন। পি কে হালদার ইতোমধ্যে ভারতে আটক রয়েছেন মর্মে জানা যায় এবং তার সহযোগিরা দেশে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এসব অর্থ উত্তোলন করার চেষ্টা করছেন মর্মে গোপন সূত্রে জানা যায়। এসব অর্থ উত্তোলন করতে পারলে তারা গোপনে দেশ ত্যাগ করতে পারেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে মামলার উদ্দেশ্যই ব্যাহত হবে। এজন্য অবিলম্বে নিম্ন তফসিলে বর্ণিত অস্থাবর সম্পদসমূহ ফ্রিজ ( freeze) করা একান্ত প্রয়োজন। এসব হিসাবের মধ্যে মো.সিদ্দিকুর রহমানের নামে রয়েছে ১১টি, মাহফুজা রহমান বেবীর নামে চারটি
এবং অনিতা করের নামে ৬ টি ব্যাংক হিসাব রয়েছে।