সাফ গেমসের প্রস্তুতির জন্য ছয় মাস – ইউ এস বাংলা নিউজ




সাফ গেমসের প্রস্তুতির জন্য ছয় মাস

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৪ মার্চ, ২০২৫ | ৩:৫১ 37 ভিউ
সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের ২৩-৩১ জানুয়ারি পাকিস্তানে হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়ান গেমস। লাহোর, ইসলামাবাদ ও ফয়সালাবাদে হবে দক্ষিণ এশিয়ার অলিম্পিক খ্যাত এ আসর। বাংলাদেশের ক্রীড়াবিদদের জন্য আকাঙ্ক্ষার নাম এস এ গেমস। ২০১৯ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ আসরে ১৯টি স্বর্ণপদক জিতেছিলেন লাল-সবুজের ক্রীড়াবিদরা। ১০ মাসের মতো বাকি গেমসের অথচ এখনও ঘুমে অনেক ফেডারেশন। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে অনেক ফেডারেশনে বইছে স্থবিরতা। কয়েকটি ফেডারেশন ধারাবাহিক প্রস্তুতি নিলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করতে পারেনি। এমন অবস্থায় এখনও কর্মপরিকল্পনা গুছিয়ে আনতে পারেনি বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনও। কয়টি ডিসিপ্লিনে কতজন অ্যাথলেট অংশ নিবে তা যেমন চূড়ান্ত হয়নি, তেমনি গেমসের প্রস্তুতি এবং অংশগ্রহণের বাজেটও আলোচনাধীন। অতীতের মতো

এবারও গেমসের প্রস্তুতি ছয় মাসের মতো হবে বলে বৃহস্পতিবার কাছে নিশ্চিত করেছেন বিওএর ট্রেনিং অ্যান্ড গেমস ডেভেলপমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব এ কে সরকার। নেপালে ১৯টি ডিসিপ্লিনে অংশ নিয়েছিল বাংলাদেশ। এবার সংখ্যাটা বেড়ে ২৫ কিংবা ২৬ হতে পারে। পাকিস্তানে অনুষ্ঠেয় এস এ গেমস সামনে রেখে ইতোমধ্যে ফেডারেশনগুলোকে চিঠি দিয়েছে অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন। এরই ধারাবাহিকতায় ঈদের আগেই ফেডারেশনগুলোর সঙ্গে বসবেন বিওএ কর্তারা। আর এপ্রিলে নির্বাহী কমিটির সভায় চূড়ান্ত হবে বাংলাদেশ কয়টি ডিসিপ্লিনে অংশ নিবে। ‘গেমসের এখনও ১০ মাস আছে। আমরা সবাইকে অর্থ ভাগ করে দিয়ে দেওয়ার পর দেখলাম ওই টাকা দিয়ে ছয় মাস ট্রেনিং করা যাবে। বাকিটা তাদেরই করে নিতে হবে। আমি মনে

করি এখন থেকেই ফেডারেশনগুলোর কর্মপরিকল্পনা শুরু করে দেওয়া উচিত। এটাই আমরা আশা করি। আমরা যদি ছয় মাসের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করি, সে হিসেবে মে মাস থেকে হয়তো ক্যাম্প শুরু করা যাবে’– বলেন এ কে সরকার। তবে বিওএর চাওয়া ফেডারেশনগুলো যেন নিজ উদ্যোগে প্রস্তুতি শুরু করে। এ প্রসঙ্গে এ কে সরকার বলেন, ‘সাফ গেমস যেহেতু একটা বড় আসর, এখানে সব ফেডারেশনই খেলতে চায়। আমাদের চেষ্টা থাকবে সম্ভাবনাময় বেশির ভাগ ফেডারেশনকে পাঠানো। কিন্তু এখানে আর্থিক বিষয়টিও জড়িত। আমরা মন্ত্রণালয়ে যে বাজেট পাঠাব, সেখানে অর্থ প্রাপ্তির বিষয়টাও থাকবে। সেই প্রাপ্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের প্রস্তুতির সময় কতদিনের হবে, তা নিশ্চিত করা যাবে। এখানে আমরা

পদক পাই, সেখানে ফেডারেশনগুলোকে একটা দায়িত্ব নিতে হবে। বলতে পারেন নিজ উদ্যোগে অনুশীলন শুরু করতে পারে তারা। ফেডারেশনগুলো কেমন প্রস্তুতি নিচ্ছে, তা জানতে আমরা ইতোমধ্যে চিঠি দিয়েছি।’ দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে শুটিংয়ে অচলাবস্থা। কোনো খেলা নেই। এর মধ্যে যদি অ্যাডহক কমিটি না হয়, তাহলে শুটিংয়ের প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনে অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ব্যয় বহন করবে বলে জানান এ কে সরকার, ‘আমরা ঈদের আগে ফেডারেশনগুলোর সঙ্গে বসব। কারাতে তো কমিটি হয়েছে। তাদের আমরা ডাকব। শুটিংয়ে সাধারণ সম্পাদক নেই। বাকি তো কমিটি সদস্যের থাকার কথা। যদি খুব বেশি সমস্যা হয় শুটিংয়ের, তাহলে অলিম্পিক তার প্রশিক্ষণ ব্যয় বহন করবে। এর বাইরে কোনো রাস্তা নেই। কারণ

শুটিং তো আমাদের সম্ভাবনাময় ইভেন্ট।’

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
কিছু ট্রেন বিলম্বে চললেও যাত্রীদের মুখে হাসি পাকিস্তানের লাহোরে টাইগারদের ব্যাটিং তাণ্ডব ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ, আইএসপিআরের প্রতিবাদ ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বেন-গুরিয়ন বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা পশ্চিমারা অনেক আগেই বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে নগদে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক, তলব করা হতে পারে আতিক ও জুঁইকে বাংলাদেশিসহ ১০৫ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া বরুড়ায় বাজারে প্রকাশ্যে শিয়ালের মাংস বিক্রি সালথায় ৭ আ.লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার চাঁদাবাজদের ধরতে র‌্যাবের বিশেষ কৌশল শুল্ক-কর বাড়ানো পণ্যের তালিকা দীর্ঘ হবে বিনিয়োগে উচ্চাভিলাষী ব্যয়ে লাগাম মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর দেখে যেতে চান মা শিক্ষার্থীদের হাতে ৩৩ শতাংশ নিম্নমানের বই ইন্টারকে গুঁড়িয়ে অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ আক্ষেপ ঘোচাল পিএসজি অর্থনীতিতে গতি বাড়াচ্ছে ঈদুল আজহা সকাল ৯টার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়ের আভাস যেভাবে সাধারণ ভারতীয়রা হয়ে উঠল পাকিস্তানের গুপ্তচর হাজারো অবৈধ ভারতীয়কে বের করে দিল যুক্তরাষ্ট্র ৩ দেশের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠক