
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
হোম-অ্যাওয়ে ফরম্যাট বাতিল, সাফে কমছে ম্যাচের সংখ্যাও

সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন আসছে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপকে হোম অর অ্যাওয়ে ফরম্যাটে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে সে সিদ্ধান্ত থেকে এবার সরে এল সাফ কর্তৃপক্ষ। আসছে ১৫তম সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ একটি কেন্দ্রীয় ভেন্যুতে আগের ফরম্যাটেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার ফলে কমে যাবে ম্যাচের সংখ্যাও।
সংস্থাটির নির্বাহী কমিটি একটি সভায় সিদ্ধান্ত এসেছিল যে, টুর্নামেন্টটি হোম অর অ্যাওয়ে ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে ২৩টি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা ছিল। অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দল তিনটি করে ম্যাচ নিজ দেশে খেলার সুযোগ পেত। অন্য তিনটি ম্যাচ খেলতে হতো অ্যাওয়ে ভেন্যুতে। তবে কার বিপক্ষে হোম আর কার বিপক্ষে অ্যাওয়ে সেটা ড্রতে নির্ধারিত হতো।
তবে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সাফ। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী,
টুর্নামেন্টটি আগের ১৪টি আসরের মতোই একটি নির্দিষ্ট ভেন্যুতে আয়োজন করা হবে এবং ম্যাচের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। টুর্নামেন্টটি আগামী ২০ জুন থেকে ৮ জুলাইয়ের মধ্যে আয়োজনের সম্ভাবনা রয়েছে। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি সভায় অংশ নিয়েছিলেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ‘সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ হোম অর অ্যাওয়ে ফরম্যাটের পরিবর্তে কেন্দ্রীয় ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। শ্রীলঙ্কা বা ভারত আয়োজক হতে পারে, তবে সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’ সূত্র জানাচ্ছে, বৈঠকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের পরিস্থিতি। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা চলছে এখন, এদিকে মানসম্পন্ন ভেন্যুও নেই খুব একটা। আর পাকিস্তানে নির্বাচন আসন্ন। মূলত এ কারণে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সাফ।
টুর্নামেন্টটি আগের ১৪টি আসরের মতোই একটি নির্দিষ্ট ভেন্যুতে আয়োজন করা হবে এবং ম্যাচের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। টুর্নামেন্টটি আগামী ২০ জুন থেকে ৮ জুলাইয়ের মধ্যে আয়োজনের সম্ভাবনা রয়েছে। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি সভায় অংশ নিয়েছিলেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ‘সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ হোম অর অ্যাওয়ে ফরম্যাটের পরিবর্তে কেন্দ্রীয় ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। শ্রীলঙ্কা বা ভারত আয়োজক হতে পারে, তবে সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’ সূত্র জানাচ্ছে, বৈঠকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের পরিস্থিতি। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা চলছে এখন, এদিকে মানসম্পন্ন ভেন্যুও নেই খুব একটা। আর পাকিস্তানে নির্বাচন আসন্ন। মূলত এ কারণে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সাফ।