 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                বছরে ৭৫০০ শরণার্থী আশ্রয় দেবে যুক্তরাষ্ট্র, অগ্রাধিকার পাবেন কারা?
 
                                গতি বাড়িয়ে ‘মেলিসা’ এগোচ্ছে বারমুডার দিকে, মৃত্যু বেড়ে ৪৯
 
                                বন্যায় প্লাবিত নিউ ইয়র্ক, ২ জনের মৃত্যু
 
                                পাকিস্তানের জেনারেলের লাগেজে ডামি অ্যাসল্ট রাইফেল, ঢাকা বিমানবন্দরে অস্বস্তি
 
                                আধুনিক ব্যালাস্টিক হেলমেটে সজ্জিত আরসা সদস্যরাঃ বৈদেশিক শক্তির সহয়তার আভাস
 
                                আসিয়ান সম্মেলনে চীন মুক্ত বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে
 
                                ২০২৪ সালের প্রতিবাদ নিয়ে ওএইচসিএইচআর রিপোর্ট তদন্তের আহ্বান-
যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাস চুক্তি না, সরকারের মিথ্যাচার !
 
                             
                                               
                    
                         সম্প্রতি, সরকারের পক্ষ থেকে একটি খবর ফলাও করে প্রচার করা হয়েছিল, যা বলছিলো যে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আর্জেন্ট এলএনজির কাছ থেকে তরলীকৃত গ্যাস আমদানির চুক্তি করেছে। এমনকি খবরটি প্রথমে ফেসবুক, এরপর গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। তবে, সরকার যে চুক্তির কথা বলছে, সেটি সত্যি হতে পারে না, কারণ পেট্রোবাংলা, যাদের এই ধরনের চুক্তি করার এখতিয়ার রয়েছে, তারা জানাচ্ছে যে তারা এই চুক্তির বিষয়ে কোনো কিছুই জানে না। এর ফলে পুরো পরিস্থিতি এমন এক অদ্ভুত অবস্থায় দাঁড়িয়ে গেছে, যাকে অনেকেই ‘যার বিয়ে, তার খবর নেই, পাড়াপড়শির ঘুম নেই’ হিসেবে তুলনা করছেন।
তবে, আমাদের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, যে চুক্তিকে সরকার ‘ট্রাম্প প্রশাসনের সাথে মারদাঙ্গা 
চুক্তি’ হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছে, সেটি আদতে কোন চুক্তিই নয়। মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আর্জেন্ট এলএনজির রপ্তানির সক্ষমতা এই মুহূর্তে নেই, আর সেই কারণেই এই চুক্তি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এটি একটি পরিপূর্ণ স্ট্যান্ডবাজি, যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে সামনে রেখে একটি ‘বড় চুক্তির’ চেহারা দেওয়া, যেন জনগণের কাছে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সুবিধাজনক মিথ্যাচারের মতো দেখায়। সরকার চেয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসনের সাথে সুসম্পর্ক তৈরি করতে এবং তা জনগণের কাছে পৌঁছানোর জন্য তারা এই অস্বচ্ছ ও ভিত্তিহীন চুক্তির প্রচার করেছে। এই পরিস্থিতিতে, সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য স্পষ্ট – বিদেশি সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিজেদের অবস্থানকে শক্তিশালী দেখানো এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেদের কূটনৈতিক সফলতার প্রচার করা। তবে, জনগণের কাছে
এটি হাস্যকর হয়ে উঠেছে, কারণ গ্যাস আমদানির জন্য কোনো কার্যকর চুক্তি বা বিশ্বাসযোগ্য সম্ভাবনা নেই। সরকারের এই ধরনের প্রচার জনমনে হতাশা সৃষ্টি করেছে, কারণ বাস্তবে জনগণের জন্য কোনো বাস্তব সুবিধা বা প্রাপ্তি নেই। সরকার যা দাবি করছে, সেটি অতিরিক্ত সাজানো ও আদর্শিক প্রচারণা ছাড়া কিছু নয়। এভাবে একদিকে সরকার বিদেশি সম্পর্কের ‘ভুল’ প্রচারণা চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, অন্যদিকে নিজেদের মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে একটি গৌরবময় রাজনৈতিক অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করছে। এই ধরনের প্রচারণা শুধু রাজনৈতিক হাস্যরসে পরিণত হয় না, বরং জাতির জন্য একটি বড় প্রভাব ফেলতে পারে, যা দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর। মোটকথা, এই ‘ট্রাম্পের প্রথম পার্টনার বাংলাদেশ’
কাহিনী কোনোভাবে বাস্তবতার সাথে মিলছে না, বরং এটি একটি ত্রুটিপূর্ণ প্রচারণা, যার উদ্দেশ্য একমাত্র রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন।
                    
                                                          
                    
                    
                                    চুক্তি’ হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছে, সেটি আদতে কোন চুক্তিই নয়। মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আর্জেন্ট এলএনজির রপ্তানির সক্ষমতা এই মুহূর্তে নেই, আর সেই কারণেই এই চুক্তি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এটি একটি পরিপূর্ণ স্ট্যান্ডবাজি, যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে সামনে রেখে একটি ‘বড় চুক্তির’ চেহারা দেওয়া, যেন জনগণের কাছে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সুবিধাজনক মিথ্যাচারের মতো দেখায়। সরকার চেয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসনের সাথে সুসম্পর্ক তৈরি করতে এবং তা জনগণের কাছে পৌঁছানোর জন্য তারা এই অস্বচ্ছ ও ভিত্তিহীন চুক্তির প্রচার করেছে। এই পরিস্থিতিতে, সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য স্পষ্ট – বিদেশি সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিজেদের অবস্থানকে শক্তিশালী দেখানো এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেদের কূটনৈতিক সফলতার প্রচার করা। তবে, জনগণের কাছে
এটি হাস্যকর হয়ে উঠেছে, কারণ গ্যাস আমদানির জন্য কোনো কার্যকর চুক্তি বা বিশ্বাসযোগ্য সম্ভাবনা নেই। সরকারের এই ধরনের প্রচার জনমনে হতাশা সৃষ্টি করেছে, কারণ বাস্তবে জনগণের জন্য কোনো বাস্তব সুবিধা বা প্রাপ্তি নেই। সরকার যা দাবি করছে, সেটি অতিরিক্ত সাজানো ও আদর্শিক প্রচারণা ছাড়া কিছু নয়। এভাবে একদিকে সরকার বিদেশি সম্পর্কের ‘ভুল’ প্রচারণা চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, অন্যদিকে নিজেদের মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে একটি গৌরবময় রাজনৈতিক অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করছে। এই ধরনের প্রচারণা শুধু রাজনৈতিক হাস্যরসে পরিণত হয় না, বরং জাতির জন্য একটি বড় প্রভাব ফেলতে পারে, যা দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর। মোটকথা, এই ‘ট্রাম্পের প্রথম পার্টনার বাংলাদেশ’
কাহিনী কোনোভাবে বাস্তবতার সাথে মিলছে না, বরং এটি একটি ত্রুটিপূর্ণ প্রচারণা, যার উদ্দেশ্য একমাত্র রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন।



