
দস্তগীর জাহাঙ্গীর, সিনিয়র স্টাফ রিপোটার
আরও খবর

এবার ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের কারণ জানাল ভারত

একাত্তরের ঘটনায় পাকিস্তানকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান বাংলাদেশের

ফিলিস্তিনে বন্দি দিবস: অবরুদ্ধ ভূখণ্ড, কারাবন্দি জাতি

ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা ছিল ইসরাইলের

ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কাছাকাছি: আইএইএ

ইসরাইলি হামলায় ‘দুর্বল’ হয়ে পড়া হিজবুল্লাহর ভবিষ্যত কী?

বাংলাদেশের পরিস্থিতি জানেন না, তাড়াহুড়োর কী ছিল: মোদিকে মমতা
ট্রাম্পের খেলা শুরু, মোদীর প্রতিপক্ষ ট্রুডোর বিদায়: ড. ইউনুস কি পরবর্তী টার্গেট?

বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের ঘটনায় চমকপ্রদ মোড় নিয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের কূটনৈতিক পরিবেশ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এক নম্বর প্রতিপক্ষ হিসেবে পরিচিত জাস্টিন ট্রুডোর বিদায় আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এরই মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ড. মুহাম্মদ ইউনুস কি ট্রাম্প-মোদী জোটের পরবর্তী লক্ষ্য হতে যাচ্ছেন?
ট্রাম্পের টেবিলে ড. ইউনুসের মন্তব্য
গণমাধ্যমের সূত্র অনুযায়ী, ড. মুহাম্মদ ইউনুস এক সময় ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কিছু সমালোচনামূলক মন্তব্য করেছিলেন। সেই মন্তব্যের প্রমাণ নাকি এখন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের টেবিলে পৌঁছেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে শীর্ষ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। ড. ইউনুস নিজেও
তার মন্তব্যের বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে। মোদী-ট্রাম্প সম্পর্কের দৃঢ়তা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ট্রাম্পের সুসম্পর্ক আগে থেকেই পরিচিত। ট্রুডোর বিদায়ের পর এটি আরও সুসংহত হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। ট্রুডো ছিলেন মোদীর একাধিক নীতির কট্টর সমালোচক এবং আন্তর্জাতিক ফোরামে ভারতীয় সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাই তার পদত্যাগ মোদীর জন্য বড় জয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ড. ইউনুসের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত? ড. ইউনুস দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার ও অর্থনৈতিক ন্যায়ের পক্ষে কাজ করে আসছেন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্গনের একাধিক ঘটনার কারণে তিনি ব্যাপক চাপের মধ্যে রয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তার সম্পর্কের টানাপোড়েন কি তার জন্য নতুন বিপদের কারণ
হবে? পরবর্তী অধ্যায় বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ট্রাম্পের কৌশলী নীতিতে ড. ইউনুস এখন নজরদারির কেন্দ্রে। তার দিন কি গণনা শুরু হয়ে গেছে? নাকি তিনি তার আন্তর্জাতিক প্রভাব কাজে লাগিয়ে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবেন? বিশ্ববাসীর চোখ এখন ট্রাম্প-মোদী কূটনীতির পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে।
তার মন্তব্যের বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে। মোদী-ট্রাম্প সম্পর্কের দৃঢ়তা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ট্রাম্পের সুসম্পর্ক আগে থেকেই পরিচিত। ট্রুডোর বিদায়ের পর এটি আরও সুসংহত হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। ট্রুডো ছিলেন মোদীর একাধিক নীতির কট্টর সমালোচক এবং আন্তর্জাতিক ফোরামে ভারতীয় সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাই তার পদত্যাগ মোদীর জন্য বড় জয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ড. ইউনুসের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত? ড. ইউনুস দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার ও অর্থনৈতিক ন্যায়ের পক্ষে কাজ করে আসছেন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্গনের একাধিক ঘটনার কারণে তিনি ব্যাপক চাপের মধ্যে রয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তার সম্পর্কের টানাপোড়েন কি তার জন্য নতুন বিপদের কারণ
হবে? পরবর্তী অধ্যায় বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ট্রাম্পের কৌশলী নীতিতে ড. ইউনুস এখন নজরদারির কেন্দ্রে। তার দিন কি গণনা শুরু হয়ে গেছে? নাকি তিনি তার আন্তর্জাতিক প্রভাব কাজে লাগিয়ে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবেন? বিশ্ববাসীর চোখ এখন ট্রাম্প-মোদী কূটনীতির পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে।