ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
‘অখণ্ড বাংলাদেশ’ গঠনের ডাক, তীব্র প্রতিক্রিয়া দিল্লির
সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের ঘটনায় মিঠুন চক্রবর্তীর সতর্কবার্তা
মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতায় ‘দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানই প্রধান ভিত্তি’
মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি জোর দিয়ে বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য ‘দ্বি-রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধানই প্রধান ভিত্তি’।
একই সঙ্গে তিনি গাজায় মানবিক সহায়তা দ্রুত সরবরাহ করার জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন, বিশেষ করে শীত আসার আগে।
শনিবার মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান এবং মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার জন্য মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের সমন্বয়কারী ব্রেট ম্যাকগার্কের সঙ্গে এক আলোচনায় এল-সিসি এসব কথা বলেন।
এতে আরও অংশ নেন মিশরের পররাষ্ট্র অভিবাসন ও প্রবাসী বিষয়ক মন্ত্রী বাদর আবদেল আত্তি, সাধারণ গোয়েন্দা প্রধান হাসান রাশাদ এবং কায়রোতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হেরো মুস্তাফা গার্গ।
আলোচনার বিষয়বস্তু:
মিশরের প্রেসিডেন্সিয়াল মুখপাত্র জানিয়েছেন, বৈঠকে আঞ্চলিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
নিয়ে আলোচনা করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে- গাজায় অস্ত্রবিরতির প্রচেষ্টা এবং বন্দি বিনিময়ের সুবিধার্থে পদক্ষেপ। এছাড়াও লেবাননে অস্ত্রবিরতি চুক্তির বাস্তবায়ন এবং রক্ষা করার বিষয়টিও আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। যা ‘আঞ্চলিক উত্তেজনা কমানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। মিশরের প্রেসিডেন্ট এ সময় সিরিয়ার সংহতি, ভৌগোলিক অখণ্ডতা এবং দেশটির জনগণের নিরাপত্তা সুরক্ষার গুরুত্ব জোর দিয়েছেন। আলোচনায় মিশর-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের কৌশলগত গভীরতাও তুলে ধরা হয়। উভয় দেশ তাদের পারস্পরিক স্বার্থ এগিয়ে নেওয়ার জন্য সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।সূত্র: আল-মায়াদিন
নিয়ে আলোচনা করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে- গাজায় অস্ত্রবিরতির প্রচেষ্টা এবং বন্দি বিনিময়ের সুবিধার্থে পদক্ষেপ। এছাড়াও লেবাননে অস্ত্রবিরতি চুক্তির বাস্তবায়ন এবং রক্ষা করার বিষয়টিও আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। যা ‘আঞ্চলিক উত্তেজনা কমানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। মিশরের প্রেসিডেন্ট এ সময় সিরিয়ার সংহতি, ভৌগোলিক অখণ্ডতা এবং দেশটির জনগণের নিরাপত্তা সুরক্ষার গুরুত্ব জোর দিয়েছেন। আলোচনায় মিশর-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের কৌশলগত গভীরতাও তুলে ধরা হয়। উভয় দেশ তাদের পারস্পরিক স্বার্থ এগিয়ে নেওয়ার জন্য সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।সূত্র: আল-মায়াদিন