ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা ব্যানার্জী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
আন্দোলন থামাল পিটিআই,পরবর্তী কৌশল কী ?
নিখোঁজ ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ দূতাবাস ঘেরাও হিন্দু জাগরণ মঞ্চ
উত্তর সিরিয়ার আলেপ্পোতে সেনাবাহিনী ও সশস্ত্র গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত ১০০
প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ভারতের ওয়াকফ সম্পত্তি আইন পরিবর্তন, মুসলিম সম্প্রদায়ের আপত্তি
মেক্সিকো প্রেসিডেন্টের প্রতিক্রিয়া,ট্রাম্পের দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।ট্রাম্প দাবি করেছিলেন যে,তিনি ও শেইনবাউম মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অভিবাসন থামানোর জন্য একটি চুক্তিতে পৌঁছেছেন।তবে শেইনবাউম স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন,মেক্সিকো কখনোই সীমান্ত বন্ধ করার কথা বলেনি,বরং মানবাধিকার মেনে অভিবাসন বিষয়টি মোকাবেলা করার কথা বলেছে।
বুধবার(২৭নভেম্বর) ট্রাম্প মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এক ফোনালাপে কথা বলেন।ফোনালাপের পর, ট্রাম্প তার সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেন, “তিনি (শেইনবাউম) মেক্সিকোর মাধ্যমে অভিবাসন বন্ধ করার জন্য সম্মত হয়েছেন, এবং যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্ত কার্যত বন্ধ হবে।” তবে শেইনবাউম এই মন্তব্যের পর দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানান যে,মেক্সিকোর অবস্থান ছিল সীমান্ত বন্ধ না করে, বরং অভিবাসন সমস্যা সমাধান করা।
শেইনবাউম আরও বলেন, তিনি ট্রাম্পকে মেক্সিকোর অভিবাসন কৌশল সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিয়েছেন,যেখানে মেক্সিকোতে অভিবাসীরা কখনোই সীমান্ত বন্ধ করতে চায় না। ট্রাম্প পরে তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে লিখেছিলেন, “মেক্সিকো অবিলম্বে আমাদের দক্ষিণ সীমান্তে আসা অভিবাসীদের থামিয়ে দেবে।” মেক্সিকোর সরকার,এই প্রসঙ্গে, জানিয়েছে যে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অভিবাসন ও মাদক চোরাচালান মোকাবেলার জন্য সহযোগিতা করছে,তবে মানবাধিকার রক্ষার শর্তে।এর পাশাপাশি,মেক্সিকোর অর্থমন্ত্রী মারসেলো এবরার্ড মেক্সিকোর অবস্থান পরিষ্কার করেছেন এবং জানিয়েছেন যে যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর শুল্ক আরোপ করা হয়,তবে মেক্সিকোও পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে। এদিকে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হুমকির বিরুদ্ধে আলোচনা করতে প্রাদেশিক মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন।তবে এই বিষয়ে কিছু বিভক্তি লক্ষ্য
করা গেছে, বিশেষ করে আলবার্টা প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ড্যানিয়েল স্মিথ ট্রুডোকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার জন্য সঠিক ব্যক্তি মনে করেন না। শেইনবাউম এবং ট্রাম্পের মধ্যে এই বিতর্ক এক নতুন উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে, যা আগামী দিনের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলবে। তথ্যসূত্র : বিবিসি
শেইনবাউম আরও বলেন, তিনি ট্রাম্পকে মেক্সিকোর অভিবাসন কৌশল সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিয়েছেন,যেখানে মেক্সিকোতে অভিবাসীরা কখনোই সীমান্ত বন্ধ করতে চায় না। ট্রাম্প পরে তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে লিখেছিলেন, “মেক্সিকো অবিলম্বে আমাদের দক্ষিণ সীমান্তে আসা অভিবাসীদের থামিয়ে দেবে।” মেক্সিকোর সরকার,এই প্রসঙ্গে, জানিয়েছে যে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অভিবাসন ও মাদক চোরাচালান মোকাবেলার জন্য সহযোগিতা করছে,তবে মানবাধিকার রক্ষার শর্তে।এর পাশাপাশি,মেক্সিকোর অর্থমন্ত্রী মারসেলো এবরার্ড মেক্সিকোর অবস্থান পরিষ্কার করেছেন এবং জানিয়েছেন যে যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর শুল্ক আরোপ করা হয়,তবে মেক্সিকোও পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে। এদিকে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হুমকির বিরুদ্ধে আলোচনা করতে প্রাদেশিক মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন।তবে এই বিষয়ে কিছু বিভক্তি লক্ষ্য
করা গেছে, বিশেষ করে আলবার্টা প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ড্যানিয়েল স্মিথ ট্রুডোকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার জন্য সঠিক ব্যক্তি মনে করেন না। শেইনবাউম এবং ট্রাম্পের মধ্যে এই বিতর্ক এক নতুন উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে, যা আগামী দিনের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলবে। তথ্যসূত্র : বিবিসি