
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজার যোদ্ধাদের সিদ্ধান্তে হতাশ হয়ে মিশরের হুমকি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

ভারতে আশ্রিত আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য মমতার

অন্যান্য দেশের নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য না করতে ট্রাম্পের নির্দেশনা

লাগাতার অনশনের ‘হুঁশিয়ারি’ প্রাথমিকের শিক্ষকদের

তুরস্কে আইএস সন্দেহে গ্রেপ্তার ১৫৩ জন

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউ’র নিষেধাজ্ঞা
নির্বাচনে জয়ী হলে গাজায় ইসরাইলি যুদ্ধ থামাতে চান ট্রাম্প

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে বলেছেন, আসন্ন নির্বাচনে জয়ী হলে গাজা যুদ্ধ শেষ করতে চান তিনি। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত দুটি সূত্র এই সপ্তাহে টাইমস অব ইসরাইলকে এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের একজন সাবেক কর্মকর্তা এবং এক ইসরাইলি কর্মকর্তার মতে, জুলাই মাসে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে গাজা যুদ্ধ নিয়ে এই বার্তা তুলে ধরেন ট্রাম্প।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইসরাইল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদিও ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে প্রকাশ্যে নিশ্চিত করেছেন, তিনি ইসরাইলকে দ্রুত যুদ্ধে জয়ী করতে চান। তবে এবারই প্রথম নির্দিষ্ট সময়সীমা নিয়ে কথা বলেছেন। মার্কিন নির্বাচনে জয়ী হলে দ্রুত যুদ্ধ থামাতে চান ট্রাম্প।
সাবেক
এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অবশ্য ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে কোনো কোনো শর্ত দেননি এবং যতক্ষণ ইসরাইল আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধ শেষ করছে না, ততক্ষণ গাজায় ইসরাইলি সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করতে পারে। নেতানিয়াহু দীর্ঘদিন ধরে জোর দিয়ে বলছেন, গাজা যুদ্ধের পর অদূর ভবিষ্যতের জন্য গাজার উপর অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখবে। এছাড়া অন্যান্য ইসরাইলি কর্মকর্তারা বলে আসছে, ইসরাইল হামাসকে সনাক্ত করাতে গাজায় একটি বাফার জোন তৈরি করবে। যাতে নিয়মিতভাবে গাজায় নজরদারি নিশ্চিত করা যায়। এমনটা হলে হামাস গাজায় যুদ্ধবিরতি মেনে নেবে কিনা, সেটাও একটা প্রশ্ন থেকে যায়। কারণ হামাস চায়, গাজা থেকে ইসরাইলি সেনাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার করতে হবে। গাজা যুদ্ধে ইসরাইলকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে
যুক্তরাষ্ট্র। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ৪৩ হাজার ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে ১ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বিশ্বজুড়ে যুদ্ধবিরতির তীব্র দাবি উপেক্ষা করে ইসরাইল গাজায় নিষ্ঠুর হামলা অব্যাহত রেখেছে।
এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অবশ্য ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে কোনো কোনো শর্ত দেননি এবং যতক্ষণ ইসরাইল আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধ শেষ করছে না, ততক্ষণ গাজায় ইসরাইলি সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করতে পারে। নেতানিয়াহু দীর্ঘদিন ধরে জোর দিয়ে বলছেন, গাজা যুদ্ধের পর অদূর ভবিষ্যতের জন্য গাজার উপর অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখবে। এছাড়া অন্যান্য ইসরাইলি কর্মকর্তারা বলে আসছে, ইসরাইল হামাসকে সনাক্ত করাতে গাজায় একটি বাফার জোন তৈরি করবে। যাতে নিয়মিতভাবে গাজায় নজরদারি নিশ্চিত করা যায়। এমনটা হলে হামাস গাজায় যুদ্ধবিরতি মেনে নেবে কিনা, সেটাও একটা প্রশ্ন থেকে যায়। কারণ হামাস চায়, গাজা থেকে ইসরাইলি সেনাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার করতে হবে। গাজা যুদ্ধে ইসরাইলকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে
যুক্তরাষ্ট্র। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ৪৩ হাজার ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে ১ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বিশ্বজুড়ে যুদ্ধবিরতির তীব্র দাবি উপেক্ষা করে ইসরাইল গাজায় নিষ্ঠুর হামলা অব্যাহত রেখেছে।