ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন হচ্ছে আরও সিএপিএফ বাহিনী
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
ঝাড়খণ্ডে ‘বাংলাদেশি কার্ড’ খেলেও লাভ হলো না বিজেপির
নিজেকে ‘পাহারাদার’ দাবি করে যা বললেন মমতা
বলিভিয়ায় অভ্যুত্থানে ট্রাম্পকে দায়ী করলেন মোরালেস
যৌন পর্যটনের নতুন কেন্দ্র হয়ে উঠছে এশিয়ার এই শহর, বাড়ছে ভিড়
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
৩৫০ বছরেও গাজা পুনর্গঠন সম্ভব নয়!
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে পরিচালিত ইসরাইলের সামরিক অভিযানে রীতিমত ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে গাজা। যা পুনর্গঠন করতে কয়েক শতক সময় লাগতে পারে বলে দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছে জাতিসংঘের সংস্থাগুলো।
অবরুদ্ধ গাজায় চালানো ইসরাইলের অভিযান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে মারাত্মক ও বিধ্বংসী সামরিক অভিযানের একটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
এখন যুদ্ধের এক বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে এবং একটি নতুন প্রতিবেদন শতাব্দীর দৃষ্টিকোণ থেকে কথা বলছে।
জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সম্মেলন (ইউএনসিটিএডি) গত সোমবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
যেখানে বলা হয়েছে, যদি যুদ্ধ কালই শেষ হয়ে যায় এবং গাজা আবার ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের আগের অবস্থায় ফেরেও, তবুও গাজার বিধ্বস্ত অর্থনীতি তার আগের
অবস্থায় ফিরে আসতে ৩৫০ বছরের বেশি সময় লেগে যেতে পারে। গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরা চলা এই যুদ্ধের আগে গাজা ইসরাইল এবং মিশরের অবরোধের অধীনে ছিল। ২০০৭ সালে হামাস ক্ষমতা গ্রহণ করার পরই এ অবরোধ আরোপ করা হয়। এর আগে চারটি যুদ্ধ এবং পশ্চিম তীরে পশ্চিমা সমর্থিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (ফাতাহ) এবং হামাসের মধ্যকার বিভাজনও গাজার অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। বর্তমান যুদ্ধ গাজার বিভিন্ন এলাকায় বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে এনেছে। একেকটা পাড়া মহল্লা ধরে ধরে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। গোটা জনপদের রাস্তাঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এ অবস্থায় উপত্যকাটির পুনর্গঠন শুরুর আগে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ এবং অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরাতে হবে।
যা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে জাতিসংঘে ইসরাইলি রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন এ প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, হামাস ও তাদের লোকদের দখলে থাকলে গাজার মানুষের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
অবস্থায় ফিরে আসতে ৩৫০ বছরের বেশি সময় লেগে যেতে পারে। গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরা চলা এই যুদ্ধের আগে গাজা ইসরাইল এবং মিশরের অবরোধের অধীনে ছিল। ২০০৭ সালে হামাস ক্ষমতা গ্রহণ করার পরই এ অবরোধ আরোপ করা হয়। এর আগে চারটি যুদ্ধ এবং পশ্চিম তীরে পশ্চিমা সমর্থিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (ফাতাহ) এবং হামাসের মধ্যকার বিভাজনও গাজার অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। বর্তমান যুদ্ধ গাজার বিভিন্ন এলাকায় বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে এনেছে। একেকটা পাড়া মহল্লা ধরে ধরে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। গোটা জনপদের রাস্তাঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এ অবস্থায় উপত্যকাটির পুনর্গঠন শুরুর আগে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ এবং অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরাতে হবে।
যা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে জাতিসংঘে ইসরাইলি রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন এ প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, হামাস ও তাদের লোকদের দখলে থাকলে গাজার মানুষের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি