
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যৌন নির্যাতনে বেশি জড়িত আপন ও পরিচিতজনরা

মাগুরার সেই শিশুর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

‘মসজিদে অজু করার পানিও পাচ্ছি না’

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

কাঠগড়ায় তর্কে জড়ালেন ইনু, হাতকড়া খুলে দিল পুলিশ

হেঁটে হজ করা দেবারের শতবর্ষী কবর নিয়ে রহস্য

অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের অব্যাহত সহায়তা চায় বাংলাদেশ
ভাঙ্গায় প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় ভারতীয় নাগরিক গ্রেফতার

ফরিদপুরের ভাঙ্গা বাজারের হরি মন্দির ও কালী মন্দিরে নির্মিতব্য প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসাবে সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার বিকালে তাকে জেল হাজতে পূরণ করা হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর জেলা পুলিশের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতারের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করা হয়।
গ্রেফতার ব্যক্তি ভারতের নদিয়া জেলার নিশিকান্ত বিশ্বাসের পুত্র সঞ্জিত বিশ্বাস বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশের দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত শনিবার দিবাগত রাতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা বাজারস্থ হরি মন্দির ও কালী মন্দিরে নির্মিতব্য প্রতিমা কে বা কারা ভাঙচুর করে। রোববার দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
পরবর্তীতে পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল রাত
সাড়ে ৮টার সময় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় দেখেন হরি মন্দিরের কার্তিক ঠাকুরের হাতের আঙুল, ময়ূরের গলা মোচড়ানো, ঘোড়ার কান ও আঙুল, অসুরের হাতের আঙুল এবং কালি মন্দিরের গণেশের হাতের আঙুল ও শুঁড় ভাঙা হয়েছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে পুলিশ সুপার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঘটনার বিষয়ে তদন্তকালে কালী মন্দিরের সামনে পরিত্যক্ত খাটের উপর শয়নরত অবস্থায় একজন ও খাটের পাশে মাটিতে আরেকজন ব্যক্তিকে দেখতে পান। জিজ্ঞাসাবাদে একজনকে (বৃদ্ধ ব্যক্তি) স্থানীয়রা পরিচিত বলে শনাক্ত করেন। অপর ব্যক্তিকে নাম-পরিচয় জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি নাম-পরিচয় না জানালে তার উপর সন্দেহ হওয়ায় তাকে থানায় এনে নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদে
বাংলা এবং হিন্দি ভাষায় কথা বলে। পরে তার নাম সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫), পিতা-নিশি কান্ত বিশ্বাস, সাং-নদীয়া এবং ভারতীয় নাগরিক বলে জানায়। এ ব্যাপারে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) শৈলেন চাকমা (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) বলেন, গ্রেফতার সঞ্জিত বিশ্বাসের নামে ভাঙ্গা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। পরে তাকে ১৫১ ধারা মোতাবেক আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
সাড়ে ৮টার সময় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় দেখেন হরি মন্দিরের কার্তিক ঠাকুরের হাতের আঙুল, ময়ূরের গলা মোচড়ানো, ঘোড়ার কান ও আঙুল, অসুরের হাতের আঙুল এবং কালি মন্দিরের গণেশের হাতের আঙুল ও শুঁড় ভাঙা হয়েছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে পুলিশ সুপার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঘটনার বিষয়ে তদন্তকালে কালী মন্দিরের সামনে পরিত্যক্ত খাটের উপর শয়নরত অবস্থায় একজন ও খাটের পাশে মাটিতে আরেকজন ব্যক্তিকে দেখতে পান। জিজ্ঞাসাবাদে একজনকে (বৃদ্ধ ব্যক্তি) স্থানীয়রা পরিচিত বলে শনাক্ত করেন। অপর ব্যক্তিকে নাম-পরিচয় জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি নাম-পরিচয় না জানালে তার উপর সন্দেহ হওয়ায় তাকে থানায় এনে নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদে
বাংলা এবং হিন্দি ভাষায় কথা বলে। পরে তার নাম সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫), পিতা-নিশি কান্ত বিশ্বাস, সাং-নদীয়া এবং ভারতীয় নাগরিক বলে জানায়। এ ব্যাপারে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) শৈলেন চাকমা (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) বলেন, গ্রেফতার সঞ্জিত বিশ্বাসের নামে ভাঙ্গা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। পরে তাকে ১৫১ ধারা মোতাবেক আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।