ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রথম দিন : শুরুর মতো হলো না বাংলাদেশের শেষটা
বিপিএল মাতাতে আসছেন রাহাত ফতেহ আলী খান
ক্যারিবিয়ানে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
জাকির খান এলেই কেঁপে উঠে আদালতপাড়া, ভয় পেতেন শামীম ওসমানও
বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক আকবর জাতীয় লিগে নিষিদ্ধ
রোনাল্ডো বক্সে, মেসি পুরো মাঠেই ভয়ঙ্কর: রদ্রি
র্যাঙ্কিং থেকে সাকিবের নাম সরিয়ে দিল আইসিসি
নির্বাচন করবেন না, শেষ হচ্ছে সালাউদ্দিনের বাফুফে অধ্যায়
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) পর্দা নামছে কাজী সালাউদ্দিন যুগের। ২৬ অক্টোবর বাফুফের নির্বাচন। সে নির্বাচনে অংশ নেবেন না বলে জানিয়েছেন বাফুফের বর্তমান সভাপতি সালাউদ্দিন।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে হঠাৎ করেই এক সংবাদ সম্মেলন ডাকেন চার মেয়াদের বাফুফে সভাপতি। সেখানে তিনি ঘোষণা দেন, ‘২৬ অক্টোবর নির্বাচনে আমি অংশগ্রহণ করব না। আমার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত আপনাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিলাম।’
বাফুফে সভাপতির পদ থেকে সালাউদ্দিনের পদত্যাগের জন্য দীর্ঘদিন থেকে দাবি জানিয়ে এসেছিলেন দেশের ফুটবল সমর্থকদের একটি অংশ। তার অধীনে দেশের ফুটবলের আশানুরূপ উন্নতি না হওয়া, সীমাহীন দুর্নীতি, জবাবদিহিতার সংকট সহ নানা অভিযোগে সালাউদ্দিনের পদত্যাগ চেয়েছিলেন তারা।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগের দাবি আরও
জোরালো হয়। বাফুফে প্রাঙ্গণে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করে ফুটবল সমর্থকদের কয়েকটি সংগঠন। সে সময় অবশ্য সালাউদ্দিন বলেছিলেন, পদত্যাগ তো করবেন-ই না, বরং পরের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে শেষ পর্যন্ত সে অবস্থান থেকে সরে এলেন সাবেক এই ফুটবলার। সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার নেপথ্যের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে সরাসরি কোন উত্তর দেননি বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। অবশ্য নির্বাচনের বেশ আগেই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর কারণ খানিকটা ব্যাখ্যা করেছেন সালাউদ্দিন, ‘কোনো কনফিউশন যাতে না হয় এজন্য (আগেভাগে) ঘোষণা।’ প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের এপ্রিলে প্রথমবার বাফুফের সভাপতির আসনে বসেন কাজী সালাউদ্দিন। এরপর নানা বিতর্কের মধ্যেও টানা চার মেয়াদ এই পদে ছিলেন তিনি।
পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার সময় সাংবাদিকদের ধন্যবাদ দিয়েছেন সালাউদ্দিন, ‘দীর্ঘদিন আপনাদের সঙ্গে নানা বিষয় আন্ডারস্ট্যান্ডিং-মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়েছে। এটা চলার পথে হতেই পারে। আমি কিছু মনে রাখব না, আশা করি আপনারাও রাখবেন না।’
জোরালো হয়। বাফুফে প্রাঙ্গণে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করে ফুটবল সমর্থকদের কয়েকটি সংগঠন। সে সময় অবশ্য সালাউদ্দিন বলেছিলেন, পদত্যাগ তো করবেন-ই না, বরং পরের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে শেষ পর্যন্ত সে অবস্থান থেকে সরে এলেন সাবেক এই ফুটবলার। সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার নেপথ্যের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে সরাসরি কোন উত্তর দেননি বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। অবশ্য নির্বাচনের বেশ আগেই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর কারণ খানিকটা ব্যাখ্যা করেছেন সালাউদ্দিন, ‘কোনো কনফিউশন যাতে না হয় এজন্য (আগেভাগে) ঘোষণা।’ প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের এপ্রিলে প্রথমবার বাফুফের সভাপতির আসনে বসেন কাজী সালাউদ্দিন। এরপর নানা বিতর্কের মধ্যেও টানা চার মেয়াদ এই পদে ছিলেন তিনি।
পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার সময় সাংবাদিকদের ধন্যবাদ দিয়েছেন সালাউদ্দিন, ‘দীর্ঘদিন আপনাদের সঙ্গে নানা বিষয় আন্ডারস্ট্যান্ডিং-মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়েছে। এটা চলার পথে হতেই পারে। আমি কিছু মনে রাখব না, আশা করি আপনারাও রাখবেন না।’