ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের এলাকা ছাড়া করার নির্দেশ: মানবাধিকার চুড়ান্ত লঙ্ঘন
                                হয়রানি ঠেকাতে ওয়ারেন্ট সমন যাবে অনলাইনে
                                ফরিদপুর-৪ থেকে ভাঙ্গাকে আলাদা করতে হাইকোর্টে রুল
                                কর্মচারীকে মালিক সাজিয়ে ২১ কোটি টাকা আত্মসাৎ, সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
                                সংশোধিত ওয়াক্ফ আইন খারিজ করেনি ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, কয়েকটি ধারা স্থগিত
                                ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কোনো রিট শুনব না : হাইকোর্ট
                                বিদেশে বসে আদালতে ‘সশরীরে’ হাজিরা দেন আসামি
৯ বছর আগে কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা
                             
                                               
                    
                         রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে ৯ বছর আগে হাজী আব্দুল লতিফ ভূইয়া ডিগ্রি কলেজের গেট থেকে শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মো. গোলাম কবিরের আদালত এ রায় দেন। 
দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৬ মাস করে কারাভোগ করতে হবে। 
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- হাজী আ. লতিফ ভূইয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী ও ভিকটিমের সহপাঠী শামীম হোসেন, তার দুই সহযোগী নাজমুল এবং জিলকদ। 
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর সাজ্জাদ হোসেন (সবুজ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিন রায় ঘোষণার আগে আসামিদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো 
হয়েছে। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মামলার ভিকটিম হাজী আ. লতিফ ভূইয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী। শামীমও একই কলেজে তার সঙ্গে পড়াশোনা করতো। ভিকটিম কলেজে ভর্তি হওয়ার পর থেকে শামীম তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিতে থাকে। তবে ভিকটিম তা প্রত্যাখ্যান করেন। ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ ওই শিক্ষার্থী রায়েরবাগের বাসা থেকে কলেজের উদ্দেশে বের হন। বেলা ১১টার দিকে কলেজের গেটে পৌঁছান তিনি। সেখানে শামীম তার দুই সহযোগী নাজমুল এবং জিলকদকে নিয়ে মাইক্রোবাসে করে সেখানে আসে। ভিকটিমকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। পরে তাকে মাতুয়াইলে নিয়ে তারা তিনজন মিলে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর মা যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরেই যাত্রাবাড়ী
থানা পুলিশ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এরপর তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হয়েছে। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মামলার ভিকটিম হাজী আ. লতিফ ভূইয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী। শামীমও একই কলেজে তার সঙ্গে পড়াশোনা করতো। ভিকটিম কলেজে ভর্তি হওয়ার পর থেকে শামীম তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিতে থাকে। তবে ভিকটিম তা প্রত্যাখ্যান করেন। ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ ওই শিক্ষার্থী রায়েরবাগের বাসা থেকে কলেজের উদ্দেশে বের হন। বেলা ১১টার দিকে কলেজের গেটে পৌঁছান তিনি। সেখানে শামীম তার দুই সহযোগী নাজমুল এবং জিলকদকে নিয়ে মাইক্রোবাসে করে সেখানে আসে। ভিকটিমকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। পরে তাকে মাতুয়াইলে নিয়ে তারা তিনজন মিলে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর মা যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরেই যাত্রাবাড়ী
থানা পুলিশ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এরপর তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।



