ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
৯০ শতাংশের বেশি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত; এটাই হচ্ছে বিএনপির অবস্থান। তবে এটা শুধু বিএনপির দাবি নয়, দেশের ৯০ শতাংশের বেশি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়।
রোববার (৮ জুন) দুপুরে চট্টগ্রামে নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন পেছানোর যৌক্তিকতা নেই। ডিসেম্বরের পর রমজান মাস শুরু হবে, যেটি সংযম ও ধর্মীয় অনুভূতির মাস। এরপর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা, আবহাওয়ার প্রতিকূলতা এবং ঘূর্ণিঝড়ের সময় চলে আসবে। তাই নির্বাচন পেছানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই। এটি ক্ষুদ্র একটি গোষ্ঠীর স্বার্থে করা হচ্ছে বলেই সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
আমির খসরু বলেন, নির্বাচনের সময়
নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা গ্রহণযোগ্য নয়। সংস্কার কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ঐকমত্যের ভিত্তিতে এগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে। আর এতে এক থেকে দেড় মাসের বেশি সময় লাগবে না। এছাড়া বিচার প্রক্রিয়াও এগোচ্ছে। সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসা, বিচার করবে আদালত। যদি বর্তমান সরকার সেটা না পারে, বিএনপি সেটা নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কেউ মাঠে, কেউ ধানখেতে রাত কাটিয়েছে। এত ত্যাগের পর দল আরও শক্তিশালী হয়েছে। এই ত্যাগই দলের সবচেয়ে বড় শক্তি। বিএনপির এ নেতা বলেন, পরিচ্ছন্ন ও সহনশীল রাজনীতি করতে হবে। অন্যের মতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে
হবে। সাংঘর্ষিক রাজনীতি নয়, আমরা চাই রাজনৈতিক সংস্কার ও জনগণের সঙ্গে সংযোগ।
নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা গ্রহণযোগ্য নয়। সংস্কার কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ঐকমত্যের ভিত্তিতে এগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে। আর এতে এক থেকে দেড় মাসের বেশি সময় লাগবে না। এছাড়া বিচার প্রক্রিয়াও এগোচ্ছে। সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসা, বিচার করবে আদালত। যদি বর্তমান সরকার সেটা না পারে, বিএনপি সেটা নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কেউ মাঠে, কেউ ধানখেতে রাত কাটিয়েছে। এত ত্যাগের পর দল আরও শক্তিশালী হয়েছে। এই ত্যাগই দলের সবচেয়ে বড় শক্তি। বিএনপির এ নেতা বলেন, পরিচ্ছন্ন ও সহনশীল রাজনীতি করতে হবে। অন্যের মতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে
হবে। সাংঘর্ষিক রাজনীতি নয়, আমরা চাই রাজনৈতিক সংস্কার ও জনগণের সঙ্গে সংযোগ।



