ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                ‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা
                                গাজা এখন ‘মাইনের শহর’
                                আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭, আহত ৫৩০
                                ট্রাম্পের নির্দেশ: নাইজেরিয়ায় ইসলামপন্থী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামরিক প্রস্তুতির আহ্বান
                                তুলসি গ্যাবার্ডের ঘোষনা ‘ওয়াশিংটনের পুরানো রেজিম চেঞ্জের যুগ শেষ’
                                সৌদিতে ব্যাপক ধরপাকড়, এক সপ্তাহেই ২১ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার
                                ভারতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
৮টি ‘হাঙর’ সাবমেরিন যুক্ত হচ্ছে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে
                             
                                               
                    
                         পাকিস্তান নৌবাহিনী আশা করছে যে, তাদের প্রথম চীনা নকশার সাবমেরিন আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালে উদ্বোধন হবে। তথ্যটি চীনা রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ।
গ্লোবাল টাইমস-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ২০২৮ সালের মধ্যে আটটি হাংগর-শ্রেণির সাবমেরিন পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যুক্ত করার চুক্তি সুষ্ঠুভাবে এগোচ্ছে। 
অ্যাডমিরাল আশরাফ আরও জানান, চলতি বছরের শুরুর দিকে চীনে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাবমেরিনের সফল উদ্বোধন দুই দেশের নৌ-সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি বড় মাইলফলক হিসেবে দেখা দিবে।
তার ধারণা, এই প্রকল্প শুধু পাকিস্তান নৌবাহিনীর সাবমেরিন সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্যই নয়, বরং করাচি শিপইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস-এ প্রযুক্তি স্থানান্তর ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে আত্মনির্ভরতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে। 
টাইপ 
০৫৪এ/পি ফ্রিগেটকে চীন-পাকিস্তান নৌবাহিনীর সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি বড় সাফল্য মনে করছেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান। তার ভাষায়, এগুলো ‘সবচেয়ে আধুনিক সারফেস কমব্যাট্যান্টের মধ্যে অন্যতম।’ ‘উত্তর আরব সাগর ও বৃহত্তর ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এসব প্ল্যাটফর্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’- যোগ করেন তিনি। ইতিমধ্যেই পাকিস্তান চীনের হুবেই প্রদেশের ইয়াংজি নদীতে তিনটি সাবমেরিন উদ্বোধন করেছে। এ প্রসঙ্গে অ্যাডমিরাল আশরাফ বলেন, ‘চীনা প্রযুক্তিনির্ভর প্ল্যাটফর্ম ও সরঞ্জামগুলো নির্ভরযোগ্য, প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত এবং পাকিস্তান নৌবাহিনীর চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এসব সরঞ্জামের কর্মক্ষমতা ও কারিগরি সহায়তার অভিজ্ঞতাও অত্যন্ত ইতিবাচক।’ পাকিস্তান নৌবাহিনী এসব প্রযুক্তির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে কারণ আধুনিক যুদ্ধের ধরণ পরিবর্তিত হচ্ছে। এখন
মানববিহীন প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ও উন্নত ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ব্যবস্থা ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (SIPRI)-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২০–২০২৪ মেয়াদে পাকিস্তান চীনের অস্ত্র রপ্তানির ৬০ শতাংশেরও বেশি ক্রয় করেছে, যা তাদের বেইজিংয়ের সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা গ্রাহক বানিয়েছে। ভবিষ্যতে চীন-পাকিস্তান নৌবাহিনীর সহযোগিতা প্রসঙ্গে অ্যাডমিরাল আশরাফ বলেন, ‘চীন ও পাকিস্তান নৌবাহিনীর সম্পর্ক দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও অভিন্ন কৌশলগত স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। আগামী দশকে এই সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে। আমরা একসঙ্গে এমন এক নিরাপদ ও স্থিতিশীল সামুদ্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে চাই যা আঞ্চলিক শান্তি ও সমৃদ্ধিকে সমর্থন করে।’
                    
                                                          
                    
                    
                                    ০৫৪এ/পি ফ্রিগেটকে চীন-পাকিস্তান নৌবাহিনীর সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি বড় সাফল্য মনে করছেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান। তার ভাষায়, এগুলো ‘সবচেয়ে আধুনিক সারফেস কমব্যাট্যান্টের মধ্যে অন্যতম।’ ‘উত্তর আরব সাগর ও বৃহত্তর ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এসব প্ল্যাটফর্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’- যোগ করেন তিনি। ইতিমধ্যেই পাকিস্তান চীনের হুবেই প্রদেশের ইয়াংজি নদীতে তিনটি সাবমেরিন উদ্বোধন করেছে। এ প্রসঙ্গে অ্যাডমিরাল আশরাফ বলেন, ‘চীনা প্রযুক্তিনির্ভর প্ল্যাটফর্ম ও সরঞ্জামগুলো নির্ভরযোগ্য, প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত এবং পাকিস্তান নৌবাহিনীর চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এসব সরঞ্জামের কর্মক্ষমতা ও কারিগরি সহায়তার অভিজ্ঞতাও অত্যন্ত ইতিবাচক।’ পাকিস্তান নৌবাহিনী এসব প্রযুক্তির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে কারণ আধুনিক যুদ্ধের ধরণ পরিবর্তিত হচ্ছে। এখন
মানববিহীন প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ও উন্নত ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ব্যবস্থা ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (SIPRI)-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২০–২০২৪ মেয়াদে পাকিস্তান চীনের অস্ত্র রপ্তানির ৬০ শতাংশেরও বেশি ক্রয় করেছে, যা তাদের বেইজিংয়ের সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা গ্রাহক বানিয়েছে। ভবিষ্যতে চীন-পাকিস্তান নৌবাহিনীর সহযোগিতা প্রসঙ্গে অ্যাডমিরাল আশরাফ বলেন, ‘চীন ও পাকিস্তান নৌবাহিনীর সম্পর্ক দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও অভিন্ন কৌশলগত স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। আগামী দশকে এই সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে। আমরা একসঙ্গে এমন এক নিরাপদ ও স্থিতিশীল সামুদ্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে চাই যা আঞ্চলিক শান্তি ও সমৃদ্ধিকে সমর্থন করে।’



