
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসি কবে তফসিল দেবে জাতি জানতে চায়: রিজভী

ইশরাক হোসেন মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে: রাশেদ খান

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক হোসেন

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা গ্রেফতার

ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনে বাধা কোথায়: নজরুল ইসলাম খান

৩ মাসে একদিনও ঘর থেকে বের হননি মমতাজ, যেভাবে আসেন ঢাকায়
৪ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার মো. সাগর হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমকে ৪ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
শনিবার (১৭ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমানের আদালত শুনানি শেষে তার জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
চার দিনের রিমান্ড শেষে এদিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মনিরুল ইসলাম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। এসময় আসামিপক্ষে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে ১২ মে রাত পৌনে ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডি
এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ১৩ মে তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নং গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন মো. সাগর। ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করেন। এ সময় সাগরের শরীরে গুলি লাগে।পরে তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে থাকেন। এক পর্যায়ে ওইদিন দিবাগত রাত ৩টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মরদেহের সন্ধান পান তিনি। পরে সন্তানের মরদেহ গ্রহণ করে গ্রামের বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করেন। এ ঘটনায় গত ২৭ নভেম্বর নিহতের মা বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন।
এতে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া মামলায় ২৫০-৪০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। এ মামলার মমতাজ বেগম ৪৯ নং এজাহারনামীয় আসামি।
এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ১৩ মে তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নং গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন মো. সাগর। ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করেন। এ সময় সাগরের শরীরে গুলি লাগে।পরে তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে থাকেন। এক পর্যায়ে ওইদিন দিবাগত রাত ৩টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মরদেহের সন্ধান পান তিনি। পরে সন্তানের মরদেহ গ্রহণ করে গ্রামের বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করেন। এ ঘটনায় গত ২৭ নভেম্বর নিহতের মা বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন।
এতে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া মামলায় ২৫০-৪০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। এ মামলার মমতাজ বেগম ৪৯ নং এজাহারনামীয় আসামি।