ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নয়া বন্দোবস্তঃ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পুরনো ষড়যন্ত্র
খুলনায় জামায়াত প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দীর ভারতীয় ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান: নথিপত্রে অসংগতি ও সন্দেহের জেরে বিভ্রাট
রাজধানীতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, প্রধান উপদেষ্টার কঠোর নির্দেশ
“কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ বলার শিক্ষা পাইনি, তবে উসমান হাদী একজন বাচাল ধর্মান্ধ জঙ্গী” — সিদ্দিকী নাজমুল আলম
জামায়াতের নেতাকর্মীরা চাঁদা না পেয়ে হিন্দু পল্লীতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা।
“কিছুদিন পরে মানুষ অনাহারে মারা যাবে, সরকারের কোন ব্যবস্থা নাই তো” — জনতার কথা
১৯০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ, ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৯০ কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ না করায় আশিকুর রহমান লস্করের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার ন্যাশনাল ব্যাংকের এক মামলায় গ্রেপ্তার পরোয়ানা জারি করেন চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বিচারক যুগ্ম জেলা জজ মুজাহিদুর রহমান।
আশিকুর রহমান লস্কর নগরের খুলশী এলাকার বাসিন্দা। ২০২৩ সালে তিনি বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম জানান, ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থঋণ আদালত আইনের ৩৪ ধারা অনুযায়ী আশিকুর রহমান লস্করের বিরুদ্ধে পাঁচ মাসের দেওয়ানি আটকাদেশ দেন। এ আটকাদেশ কার্যকরের জন্য একই আইনের ৩৫ ধারা অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে গ্রান্ড
ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজের নামে ন্যাশনাল ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ১৭৫ কোটি টাকা ঋণ নেন আশিকুর রহমান লস্কর। পরে ঋণ পরিশোধ না করে পালিয়ে যান। ব্যাংকের নথিতে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের উত্তর সোনাছড়িতে প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছিল। বাস্তবে ওই প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব পায়নি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর আশিকুর রহমান লস্করের বিরুদ্ধে ১৭৫ কোটি টাকার অর্থঋণ মামলা দায়ের করে ন্যাশনাল ব্যাংক। আদালত তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। কিন্তু এরপরও গত দু’বছরে ঋণ পরিশোধ না করায় বর্তমানে ব্যাংকের কাছে আশিকুরের দেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮৯ কোটি ৪৮ লাখ ৫৮ হাজার ৪২ টাকা। নালিশি ঋণের বিপরীতে ওই পরিমাণ সম্পদ বন্ধক না থাকায় এ বিষয়ে আদালতের
দ্বারস্থ হয় ন্যাশনাল ব্যাংক।
ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজের নামে ন্যাশনাল ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ১৭৫ কোটি টাকা ঋণ নেন আশিকুর রহমান লস্কর। পরে ঋণ পরিশোধ না করে পালিয়ে যান। ব্যাংকের নথিতে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের উত্তর সোনাছড়িতে প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছিল। বাস্তবে ওই প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব পায়নি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর আশিকুর রহমান লস্করের বিরুদ্ধে ১৭৫ কোটি টাকার অর্থঋণ মামলা দায়ের করে ন্যাশনাল ব্যাংক। আদালত তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। কিন্তু এরপরও গত দু’বছরে ঋণ পরিশোধ না করায় বর্তমানে ব্যাংকের কাছে আশিকুরের দেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮৯ কোটি ৪৮ লাখ ৫৮ হাজার ৪২ টাকা। নালিশি ঋণের বিপরীতে ওই পরিমাণ সম্পদ বন্ধক না থাকায় এ বিষয়ে আদালতের
দ্বারস্থ হয় ন্যাশনাল ব্যাংক।



