
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ

হজরত ওমরের পর সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান: বুলু

বিএনপি চাঁদাবাজের দল: ফয়জুল করীম
হেফাজতের মহাসমাবেশ, ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে নেতাকর্মীদের ঢল

নারী অধিকার সংস্কারবিষয়ক কমিশনের প্রস্তাব বাতিল, শাপলা ট্র্যাজেডিসহ আওয়ামী শাসনামলে সব গণহত্যার বিচারসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ রাজধানীতে মহাসমাবেশ করবে হেফাজতে ইসলাম৷
শনিবার মহাসমাবেশ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশালাকার মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে সমাবেশ।
শনিবার ফজরের নামাজের পর বিভিন্ন এলাকা থেকে আসতে থাকেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। সকাল ৭টার আগেই মূল সমাবেশস্থলে কয়েক হাজার মানুষের সমাগম ঘটে৷
এর আগে গত শুক্রবার (২ মে) বিকালে মঞ্চসহ সমাবেশের মাঠ পরিদর্শনে আসেন সংগঠনের নেতারা৷ এ সময় তারা সুশৃঙ্খলভাবে কর্মসূচিতে যোগদান করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
ঢাকার বাইরে থেকে আগতদের নির্ধারিত তিনটি পয়েন্ট ধরে সমাবেশস্থলে আসার অনুরোধ জানিয়েছেন নেতারা।
ঢাকার বাইরে থেকে
আগতদের জন্য তিনটি নির্ধারিত পয়েন্ট থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের অনুরোধ জানানো হয়েছে। নেতারা বলেছেন, এই নির্দেশনা অনুসরণ করলেই সমাবেশে বিশৃঙ্খলা এড়ানো যাবে এবং শান্তিপূর্ণভাবে দাবিগুলো উপস্থাপন সম্ভব হবে। সমাবেশ কেন্দ্র করে এর আগেই রাজধানীর বাইতুল মোকাররম এলাকায় মিছিল ও গণসংযোগ করেছে হেফাজতের নেতাকর্মীরা। তারা মিছিল থেকে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং দেশের ধর্মপ্রাণ জনতাকে কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে ‘ইসলাম ও ন্যায়বিচারের’ পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। সমাবেশ ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রস্তুতি। প্রশাসন জানিয়েছে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের পরিবেশ নিশ্চিত করতে তারা সতর্ক থাকবে। হেফাজত নেতারা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, এই মহাসমাবেশ দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষদের ভাবনা সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলে পৌঁছে দিতে
একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।
আগতদের জন্য তিনটি নির্ধারিত পয়েন্ট থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের অনুরোধ জানানো হয়েছে। নেতারা বলেছেন, এই নির্দেশনা অনুসরণ করলেই সমাবেশে বিশৃঙ্খলা এড়ানো যাবে এবং শান্তিপূর্ণভাবে দাবিগুলো উপস্থাপন সম্ভব হবে। সমাবেশ কেন্দ্র করে এর আগেই রাজধানীর বাইতুল মোকাররম এলাকায় মিছিল ও গণসংযোগ করেছে হেফাজতের নেতাকর্মীরা। তারা মিছিল থেকে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং দেশের ধর্মপ্রাণ জনতাকে কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে ‘ইসলাম ও ন্যায়বিচারের’ পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। সমাবেশ ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রস্তুতি। প্রশাসন জানিয়েছে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের পরিবেশ নিশ্চিত করতে তারা সতর্ক থাকবে। হেফাজত নেতারা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, এই মহাসমাবেশ দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষদের ভাবনা সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলে পৌঁছে দিতে
একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।