ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাসিনার পতনের পর জোটের শীর্ষ নেতারা এখন কোথায়?
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পরামর্শক টবি ক্যাডম্যান
নতুন আইজিপি বাহারুল, ডিএমপি কমিশনার হলেন সাজ্জাত
হাসিনা গেছে যে পথে, পুনর্বাসনকারীরাও যাবে সে পথে
নির্বাচনি বিধি-বিধানের সীমাবদ্ধতা দূর করা দরকার: বদিউল আলম
গণহত্যা মামলায় মামুন-জিয়াউলসহ গ্রেপ্তার দেখানো হলো ৮ কর্মকর্তাকে
আমি কখনই আয়নাঘরে চাকরি করিনি : জিয়াউল আহসান
হাসিনাকে ফেরাতে প্রসিডিউর ফলো করা উচিত
অধিবেশনে বাংলাদেশের একজন বক্তা বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখানে গণহত্যা চালিয়ে ভারতে আশ্রয়ে রয়েছেন। তাকে ফেরত আনতে আপনাদের পরামর্শ কী?
‘বে অব বেঙ্গল’ সম্মেলনের অংশ নিয়ে ভারতের একজন প্রতিনিধি বললেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখানে গণহত্যা চালিয়ে ভারতে আশ্রয়ে রয়েছেন। বাংলাদেশ সরকার এখনো তাকে ফেরত চায়নি। তাকে ফেরত দিতে প্রসিডিউর ফলো করা উচিত। গতকাল শনিবার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে তিনদিনব্যাপী এই সম্মেলন শুরু হয়।
এ সময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়, সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম নীরব থাকে। তবে বাংলাদেশের গণমাধ্যম এ নিয়ে সরব। সীমান্ত হত্যা কাম্য নয়। এই সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নিতে হবে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজের উদ্যোগে আয়োজিত বে অব
বেঙ্গল সম্মেলনে ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের জটিলতার গতিপথ’ শীর্ষক এক অধিবেশনের আয়োজন করা হয়। এতে বাংলাদেশ ও ভারতের বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। অধিবেশনে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাবেক সেনা কমান্ডার অরুণ কে সাহনি, ভারতের ইনস্টিটিউট অব গ্লোবাল স্টাডিজের সভাপতি অশোক সজ্জনহার, ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত, দ্য হিন্দু পত্রিকার কূটনৈতিক সম্পাদক সুহাসিনী শেরিন হায়দার। বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আলী রিয়াজ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবির, চাকমা সার্কেল প্রধান রাজা দেবাশীষ রায়, যুক্তরাষ্ট্রের কোলগেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক নবীন মুর্শিদ প্রমুখ। অধিবেশনে বক্তারা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বলেন, রোহিঙ্গা
ইস্যু শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতেরও নিরাপত্তা ইস্যু। এই সংকট সংলাপের মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। ভারতের একজন প্রতিনিধি বলেন, রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব না দিলে সমাধান হবে না। বাংলাদেশের একজন বক্তা অভিযোগ করেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের তেমন সহায়তা পায়নি বাংলাদেশ। উভয় দেশের বক্তারা তিস্তা ইস্যুর সমাধানে জোর দেন। তিস্তা ইস্যুর সমাধান রাজনৈতিক সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করছে বলে বক্তারা অভিমত প্রকাশ করেন। অধিবেশনে বক্তারা বলেন, ভারতের সবচেয়ে বড় সীমান্তে বাংলাদেশে। দুই দেশের অনেক সাফল্য রয়েছে। সমস্যাও আছে। তবে সমস্যা সমাধানে এখন বাংলাদেশের নতুন সরকার ও ভারতের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। অধিবেশনে বাংলাদেশের একজন বক্তা বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট এখানে গণহত্যা চালিয়ে পালিয়ে গিয়ে ভারতে
আশ্রয়ে রয়েছেন। তাকে ফেরত আনতে আপনাদের পরামর্শ কী? এ বিষয়ে ভারতের প্রতিনিধিরা বলেন, শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত চায়নি। হাসিনাকে ফেরত দিতে প্রসিডিউর ফলো করা উচিত। অধিবেশন সঞ্চালনা করেন সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো পারভেজ করিম আব্বাসি।
বেঙ্গল সম্মেলনে ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের জটিলতার গতিপথ’ শীর্ষক এক অধিবেশনের আয়োজন করা হয়। এতে বাংলাদেশ ও ভারতের বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। অধিবেশনে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাবেক সেনা কমান্ডার অরুণ কে সাহনি, ভারতের ইনস্টিটিউট অব গ্লোবাল স্টাডিজের সভাপতি অশোক সজ্জনহার, ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত, দ্য হিন্দু পত্রিকার কূটনৈতিক সম্পাদক সুহাসিনী শেরিন হায়দার। বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আলী রিয়াজ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবির, চাকমা সার্কেল প্রধান রাজা দেবাশীষ রায়, যুক্তরাষ্ট্রের কোলগেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক নবীন মুর্শিদ প্রমুখ। অধিবেশনে বক্তারা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বলেন, রোহিঙ্গা
ইস্যু শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতেরও নিরাপত্তা ইস্যু। এই সংকট সংলাপের মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। ভারতের একজন প্রতিনিধি বলেন, রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব না দিলে সমাধান হবে না। বাংলাদেশের একজন বক্তা অভিযোগ করেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের তেমন সহায়তা পায়নি বাংলাদেশ। উভয় দেশের বক্তারা তিস্তা ইস্যুর সমাধানে জোর দেন। তিস্তা ইস্যুর সমাধান রাজনৈতিক সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করছে বলে বক্তারা অভিমত প্রকাশ করেন। অধিবেশনে বক্তারা বলেন, ভারতের সবচেয়ে বড় সীমান্তে বাংলাদেশে। দুই দেশের অনেক সাফল্য রয়েছে। সমস্যাও আছে। তবে সমস্যা সমাধানে এখন বাংলাদেশের নতুন সরকার ও ভারতের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। অধিবেশনে বাংলাদেশের একজন বক্তা বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট এখানে গণহত্যা চালিয়ে পালিয়ে গিয়ে ভারতে
আশ্রয়ে রয়েছেন। তাকে ফেরত আনতে আপনাদের পরামর্শ কী? এ বিষয়ে ভারতের প্রতিনিধিরা বলেন, শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত চায়নি। হাসিনাকে ফেরত দিতে প্রসিডিউর ফলো করা উচিত। অধিবেশন সঞ্চালনা করেন সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো পারভেজ করিম আব্বাসি।