
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার, হল খুলবে ২ মে

২০ মিনিট দেরিতে আসায় পরীক্ষা দিতে পারলো না আল্পনা

প্রথম দিনেই অনুপস্থিত ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত

দেশের সব মাদ্রাসার জন্য জরুরি নির্দেশনা

মোমবাতির আলোয় এসএসসি পরীক্ষা

এসএসসি-সমমান পরীক্ষায় বসছে ১৯ লাখ ২৮ হাজার পরীক্ষার্থী, মানতে হবে ১৪ নির্দেশনা
হল খুলে দেওয়ার দাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের আলটিমেটাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকা খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েটের শতাধিক শিক্ষার্থী রোববার দুপুরে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছেন। প্রায় ৫২ দিন পরে রোববার শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন।
এদিকে হল খুলে দেওয়ার দাবিতে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। শিক্ষার্থীরা রাত ৮টার ভেতর হল খুলে দেওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছেন। এজন্য লিখিত আবেদন জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। অন্যথায় তারা কঠোর কর্মসূচি পালন করবেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বন্ধ থাকা খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েটে) ক্যাম্পাসে প্রবেশের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। তাদের প্রবেশ ঠেকাতে ফটকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয় কুয়েট প্রশাসন। এ নিয়ে উত্তেজনা দেখা দেয়।
রোববার দুপুর ২টা থেকেই শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে জড়ো
হতে থাকেন। একপর্যায়ে শিক্ষকরা সেখানে যান। দুইপক্ষের আলোচনা শেষে আইডি কার্ড যাচাই করে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। বিকাল পৌনে ৪টার দিকে শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধি দল শিক্ষার্থীদের কাছে আসেন। শিক্ষকরা তাদের বুঝিয়ে বলেন যে, সিন্ডিকেটের সভা ছাড়া একাডেমিক কার্যক্রম ও হলগুলো খোলা সম্ভব নয়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, ৮টার ভেতর হল খুলে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। আমরা প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান করছি। দাবি না মানা না হলে কঠোর কর্মসূচি প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে কুয়েটের ট্রিপলি বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. রফিকুল ইসলাম বলেন, হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেট সভায় হয়। শিক্ষার্থীদের আবেদন পেয়েছি। এ বিষয়ে পরে কথা বলব। এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগতদের কয়েক দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য আবাসিক হল ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। শিক্ষার্থীরা গত কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোববার দুপুর ২টায় বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে ঢুকে হলে ওঠার ঘোষণা দিয়ে আসছিলেন। তা ঠেকাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একাধিক সভা, প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি, বিজ্ঞপ্তি জারি ও অভিভাবকদের মোবাইলে এসএমএস দিয়ে শিক্ষার্থীদের কুয়েটে না পাঠানোর অনুরোধ জানায়।
হতে থাকেন। একপর্যায়ে শিক্ষকরা সেখানে যান। দুইপক্ষের আলোচনা শেষে আইডি কার্ড যাচাই করে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। বিকাল পৌনে ৪টার দিকে শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধি দল শিক্ষার্থীদের কাছে আসেন। শিক্ষকরা তাদের বুঝিয়ে বলেন যে, সিন্ডিকেটের সভা ছাড়া একাডেমিক কার্যক্রম ও হলগুলো খোলা সম্ভব নয়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, ৮টার ভেতর হল খুলে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। আমরা প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান করছি। দাবি না মানা না হলে কঠোর কর্মসূচি প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে কুয়েটের ট্রিপলি বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. রফিকুল ইসলাম বলেন, হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেট সভায় হয়। শিক্ষার্থীদের আবেদন পেয়েছি। এ বিষয়ে পরে কথা বলব। এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বহিরাগতদের কয়েক দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য আবাসিক হল ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। শিক্ষার্থীরা গত কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোববার দুপুর ২টায় বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে ঢুকে হলে ওঠার ঘোষণা দিয়ে আসছিলেন। তা ঠেকাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একাধিক সভা, প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি, বিজ্ঞপ্তি জারি ও অভিভাবকদের মোবাইলে এসএমএস দিয়ে শিক্ষার্থীদের কুয়েটে না পাঠানোর অনুরোধ জানায়।