
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিমানবন্দরে আগুন: ২৫০ কারখানার পণ্য ধ্বংসের শঙ্কা, আতঙ্কে গার্মেন্টস খাত

৫ ঘন্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, উল্টো বেড়েছে তীব্রতা: ইউনূস সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

বাংলাদেশ পুলিশের পর এবার বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ফেরত পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ

সীমাহীন চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ব্যবসায়ী সমাজ: রোববার অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে দেশের সব গাড়ির শোরুম

আবারও বাংলাদেশের বিপদে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ভারত

মিম্বারে বসেই ছিঁড়ে ফেললেন সেই খতিব

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
হঠাৎ বিকল মেঘনা ট্রেনের ইঞ্জিন, আটকা শত শত যাত্রী

চাঁদপুর-চট্টগ্রাম লাইনে আন্তনগর মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন প্রায়ই বিকল হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। ফের মঙ্গলবারও এমন ঘটনা ঘটেছে। চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যাওয়া চাঁদপুরগামী আন্তঃনগর মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রাম-ফেণী রেলপথে প্রায় তিন ঘণ্টা ট্রেনটি আটকে ছিল।
এদিন সন্ধ্যা ছয়টার দিকে চট্টগ্রাম-ফেনী-লাকসাম রেলপথের চিনকি আস্তানা নামক রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
চাঁদপুর রেলওয়ে বড় স্টেশন মাস্টার মারুফ হোসেন ও ট্রেনের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ৫টায় নির্ধারিত সময়ে চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে আসে চাঁদপুরগামী আন্তঃনগর মেঘনা এক্সপ্রেস। ট্রেনটি পৌনে এক ঘণ্টা চলার পর চিনকি আস্তানা রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় পৌঁছালে ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে।
এ সময়
ট্রেনে থাকা কয়েকশ যাত্রী আটকা পড়ে। পরে খবর পেয়ে চট্টগ্রাম থেকে রেলওয়ের ইঞ্জিন মেকানিক টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে মেরামতের কাজ শুরু করে। বিকল্প ইঞ্জিনের ব্যবস্থা না থাকায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লেগে যায়। এমন পরিস্থিতিতে চরম দুর্ভোগের শিকার হন যাত্রীরা। ইঞ্জিন সচল হলে ট্রেনটি চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে বলে স্টেশন মাস্টার জানান। যাত্রীদের অভিযোগ, এই দীর্ঘ সময় ধরে ট্রেনে আটকে থাকলেও রেলওয়ের কোনো কর্মচারী এ বিষয়ে যাত্রীদের সঠিক কোনো তথ্য দেননি।
ট্রেনে থাকা কয়েকশ যাত্রী আটকা পড়ে। পরে খবর পেয়ে চট্টগ্রাম থেকে রেলওয়ের ইঞ্জিন মেকানিক টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে মেরামতের কাজ শুরু করে। বিকল্প ইঞ্জিনের ব্যবস্থা না থাকায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লেগে যায়। এমন পরিস্থিতিতে চরম দুর্ভোগের শিকার হন যাত্রীরা। ইঞ্জিন সচল হলে ট্রেনটি চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে বলে স্টেশন মাস্টার জানান। যাত্রীদের অভিযোগ, এই দীর্ঘ সময় ধরে ট্রেনে আটকে থাকলেও রেলওয়ের কোনো কর্মচারী এ বিষয়ে যাত্রীদের সঠিক কোনো তথ্য দেননি।