ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পূর্বাভাস: জানুয়ারির শুরুতেই শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র: সজীব ওয়াজেদ জয়ের দাবি
উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগ এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতিক্রিয়া
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ অনুরোধের প্রতিবাদে বিবৃতি
দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থানে সেনাবাহিনী
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে তদন্ত কমিটি
নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে বিধিনিষেধ কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্টের রুল
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, সেন্টমার্টিন দ্বীপে সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। এ বিষয়ে এক রুল জারি করে আদালত সরকারের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছেন। রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে পরিবেশ সচিব, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক, কক্সবাজার জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের।
রবিবার হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায়ের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ রিটের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালত রিটের পক্ষে আইনজীবী মো. আমির হোসেন ও উজ্জ্বল হোসেন শুনানি করেন। রিটের আবেদনে সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণে সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। আদালত ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রুল জারি করেছেন এবং সংশ্লিষ্টদের চার
সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটনের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে। এই পদক্ষেপটি নেওয়া হয়েছিল সেন্টমার্টিন দ্বীপের পরিবেশগত সংকট পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য, যেখানে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছিল। সেন্টমার্টিনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পর্যটনের ওপর প্রভাব কমানোর জন্য এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এই বিধিনিষেধের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় হল- সেন্টমার্টিন দ্বীপে এখন থেকে পর্যটকরা শুধুমাত্র দিনের বেলায় যাতায়াত করতে পারবেন, এবং রাত্রীযাপন নিষিদ্ধ থাকবে নভেম্বর মাসে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারী মাসে সেন্টমার্টিনে রাত্রিযাপন অনুমোদন থাকবে। প্রতিদিন পর্যটকের সংখ্যা সীমিত থাকবে, গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক একদিনে দ্বীপে যেতে
পারবেন না। সেন্টমার্টিনের সমুদ্র সৈকতে রাতের বেলায় আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি করা এবং বার-বি-কিউ পার্টি করা নিষিদ্ধ হবে। রিটের আবেদনকারী কক্সবাজার নাগরিক ফোরামের সভাপতি এ এন এম হেলাল উদ্দিন, সেন্টমার্টিনে সরকারী বিধিনিষেধকে চ্যালেঞ্জ করেন। তিনি দাবি করেন, এই বিধিনিষেধের মাধ্যমে দ্বীপের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করার অজুহাতে পর্যটন কর্মকাণ্ডকে অনুচিতভাবে সীমাবদ্ধ করা হচ্ছে, যা বৈধতা অর্জন করেনি। আদালত রুল জারি করে সরকারের সিদ্ধান্তের বৈধতা যাচাই করতে নির্দেশ দিয়েছে। ৪ সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের জবাব দিতে বলা হয়েছে। রুলে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, কেন সরকারের বিধিনিষেধ আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত এবং অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। সেন্টমার্টিন দ্বীপের পরিবেশ সুরক্ষায় সরকারের উদ্যোগ প্রশংসনীয়, তবে তা পর্যটন শিল্পের
ওপর কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষত যারা দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন। তাই, সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধ ও তার প্রভাব নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আদালত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার পর পরিস্থিতি আরও স্পষ্ট হবে।
সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটনের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে। এই পদক্ষেপটি নেওয়া হয়েছিল সেন্টমার্টিন দ্বীপের পরিবেশগত সংকট পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য, যেখানে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছিল। সেন্টমার্টিনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পর্যটনের ওপর প্রভাব কমানোর জন্য এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এই বিধিনিষেধের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় হল- সেন্টমার্টিন দ্বীপে এখন থেকে পর্যটকরা শুধুমাত্র দিনের বেলায় যাতায়াত করতে পারবেন, এবং রাত্রীযাপন নিষিদ্ধ থাকবে নভেম্বর মাসে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারী মাসে সেন্টমার্টিনে রাত্রিযাপন অনুমোদন থাকবে। প্রতিদিন পর্যটকের সংখ্যা সীমিত থাকবে, গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক একদিনে দ্বীপে যেতে
পারবেন না। সেন্টমার্টিনের সমুদ্র সৈকতে রাতের বেলায় আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি করা এবং বার-বি-কিউ পার্টি করা নিষিদ্ধ হবে। রিটের আবেদনকারী কক্সবাজার নাগরিক ফোরামের সভাপতি এ এন এম হেলাল উদ্দিন, সেন্টমার্টিনে সরকারী বিধিনিষেধকে চ্যালেঞ্জ করেন। তিনি দাবি করেন, এই বিধিনিষেধের মাধ্যমে দ্বীপের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করার অজুহাতে পর্যটন কর্মকাণ্ডকে অনুচিতভাবে সীমাবদ্ধ করা হচ্ছে, যা বৈধতা অর্জন করেনি। আদালত রুল জারি করে সরকারের সিদ্ধান্তের বৈধতা যাচাই করতে নির্দেশ দিয়েছে। ৪ সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের জবাব দিতে বলা হয়েছে। রুলে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, কেন সরকারের বিধিনিষেধ আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত এবং অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। সেন্টমার্টিন দ্বীপের পরিবেশ সুরক্ষায় সরকারের উদ্যোগ প্রশংসনীয়, তবে তা পর্যটন শিল্পের
ওপর কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষত যারা দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন। তাই, সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধ ও তার প্রভাব নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আদালত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার পর পরিস্থিতি আরও স্পষ্ট হবে।