
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘চিরকুট লিখে না গেলে পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে’

শনিবার রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার অনুরোধ জানাল ডিএমপি

খাবারের অভাবে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর আত্মহত্যা

নদীর পানিতে বন্দি ১৩ পরিবার

‘ভিউ বাণিজ্যের জন্য আর কত নিচে নামবেন’— প্রশ্ন হৃদয়ের

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, চরম ভোগান্তি

রামগতিতে ট্রলারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ঘটনায় নিহত বেড়ে ২
সুকদাড়া খামারে একসঙ্গে ১৫ মহিষের মৃত্যু

বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার সুকদাড়া এলাকায় দেশের একমাত্র মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামারে একসঙ্গে ১৫টি মহিষ মারা গেছে। বিষক্রিয়ায় মহিষগুলো মারা যেতে পারে বলে ধারণা করছেন খামার কর্তৃপক্ষ।
এখানে মোট ৪৩৭টি মহিষ ছিল। এরমধ্যে ১৫টি মারা গেছে। তবে কি কারণে মারা গেছে, তা সঠিকভাবে জানা যায়নি। অসুস্থ মহিষগুলোর চিকিৎসা চলছে। সেগুলো বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন কর্তৃপক্ষ।
মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার কর্তৃপক্ষ জানান, বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল থেকে মহিষগুলো অসুস্থ হতে থাকে। বেলা ১১টার দিকে মহিষগুলো মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। আরও ৭-৮টি মহিষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অসুস্থ মহিষগুলোর চিকিৎসা চলছে।
মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামারে গিয়ে দেখা গেছে, মৃত মহিষগুলো মাঠে
যত্রতত্র পড়ে আছে। স্থানীয়রা জানান, মহিষ মৃত্যুর খবর জেনে তারা খামারে এসে দেখেন ১৫টি মহিষ মারা গেছে। এ সময় তারা অভিযোগ করেন, অস্বাস্থ্যকর খাবার ও অযত্নে মহিষগুলোর এমন অবস্থা হচ্ছে। মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামারের সিনিয়র সহকারী পরিচালক আহসান হাবীব প্রামাণিক জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রোদের পর বৃষ্টি হওয়ায় ঘাসে প্রাকৃতিকভাবে নাইট্রেট বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। যে কারণে ওই ঘাস খেয়ে মহিষগুলো অসুস্থ হতে পারে। বাগেরহাট জেলা ভেটেরিনারি ডা. মনোহর চন্দ্র মন্ডল জানান, মৃত মহিষের ময়নাতদন্ত করে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রতিবেদন এলে মহিষগুলোর মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হবে। বাগেরহাট জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাহেব আলী বলেন, মৃত মহিষের নমুনা সংগ্রহ
করা হয়েছে। এছাড়া খাবারের নমুনাও সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মহিষের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
যত্রতত্র পড়ে আছে। স্থানীয়রা জানান, মহিষ মৃত্যুর খবর জেনে তারা খামারে এসে দেখেন ১৫টি মহিষ মারা গেছে। এ সময় তারা অভিযোগ করেন, অস্বাস্থ্যকর খাবার ও অযত্নে মহিষগুলোর এমন অবস্থা হচ্ছে। মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামারের সিনিয়র সহকারী পরিচালক আহসান হাবীব প্রামাণিক জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রোদের পর বৃষ্টি হওয়ায় ঘাসে প্রাকৃতিকভাবে নাইট্রেট বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। যে কারণে ওই ঘাস খেয়ে মহিষগুলো অসুস্থ হতে পারে। বাগেরহাট জেলা ভেটেরিনারি ডা. মনোহর চন্দ্র মন্ডল জানান, মৃত মহিষের ময়নাতদন্ত করে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রতিবেদন এলে মহিষগুলোর মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হবে। বাগেরহাট জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাহেব আলী বলেন, মৃত মহিষের নমুনা সংগ্রহ
করা হয়েছে। এছাড়া খাবারের নমুনাও সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মহিষের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।