
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
সুইফটের সমর্থন কি নির্বাচনের শেষ খেলা বদলে দেবে

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী টেইলর সুইফট বহু জল্পনা-কল্পনার পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে জোরালো সমর্থন দিয়েছেন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এতে কমলার ভাগ্য আরও সুপ্রসন্ন হতে পারে। তাঁর ভোটের বাক্স ভরে দিতে ভূমিকা রাখতে পারেন সুইফটের ভক্তরা। খবর এবিসি নিউজের।
গত মঙ্গলবার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কমলার বিতর্ক শেষ হওয়ার পরপরই সুইফট তাঁর ২৮ কোটি ইনস্টাগ্রাম অনুসারীদের স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, তিনি ডেমোক্র্যাট প্রার্থীকে ভোট দেবেন। পপ সুপারস্টার এবারের ভোট নিয়ে কী পরিকল্পনা করেছেন, তা জানার জন্য তাঁর ভক্তরা তো বটেই এমনকি শত্রুরাও মুখিয়ে ছিলেন। বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সরে দাঁড়ানোর পর গত জুলাইয়ে কমলার পক্ষে
সেলিব্রিটি অনুমোদনের তরঙ্গ এসেছিল। তখন ব্যাপকভাবে আলোচনায় আসেন সুইফট। বুধবার পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, ৩১ শতাংশ রিপাবলিকানসহ ৫৩ শতাংশেরও বেশি আমেরিকান মনে করেন, সুইফটের অনুমোদন কমলাকে সাহায্য করবে। রাজনৈতিক অনুমোদনের ক্ষেত্রে সেলিব্রিটি এবং প্রভাবশালীদের খুবই সতর্ক থাকতে হয়। কারণ, এ ক্ষেত্রে তাদের কিছু ভক্ত দূরে সরে যেতে পারেন। এ ধরনের ঝুঁকি নিতে চান না বেশির ভাগ সেলিব্রিটি। তবে সুইফট অতীতে যত রাজনৈতিক সমর্থন প্রকাশ করেছেন, তার সবই ডেমোক্র্যাটদের জন্য। তাই এটি তাঁর জন্য নতুন ব্যাপার নয়। এ ছাড়া তাঁর বেশির ভাগ ভক্ত সম্ভবত ইতোমধ্যেই ডেমোক্রেটিক পার্টির দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। গত ফেব্রুয়ারিতে চেঞ্জ রিসার্চ নামের এক প্রতিষ্ঠানের জরিপে দেখা গেছে,
৬২ শতাংশ ডেমোক্র্যাট, মাত্র ১৭ শতাংশ রিপাবলিকান এবং ২৯ শতাংশ স্বতন্ত্র সুইফটের ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। গবেষণা প্রচুর প্রমাণ মিলেছে, সেলিব্রিটিদের সমর্থন নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ। মনস্তাত্ত্বিকভাবে তাদের অনুমোদন সমর্থকদের ক্ষেত্রে শর্টকার্ট হিসেবে কাজ করে। অনেক ভোটার নীতি বা প্রার্থীদের নিয়ে গভীরভাবে গবেষণা করার পরিবর্তে সমর্থনকারীর বিশ্বাসযোগ্যতা এবং মূল্যবোধের ওপর নির্ভর করে সহজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এর জন্য কিছু নজিরও রয়েছে। যেমন ‘অপরাহ ইফেক্ট’-এর রাজনৈতিক প্রভাব। একটি জরিপ অনুসারে, টিভি ব্যক্তিত্ব অপরাহ উইনফ্রে ২০০৮ সালে তৎকালীন প্রার্থী বারাক ওবামাকে সমর্থন দেওয়ায় ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রাইমারিতে আনুমানিক অতিরিক্ত ১০ লাখ ভোট পেয়েছেন।
সেলিব্রিটি অনুমোদনের তরঙ্গ এসেছিল। তখন ব্যাপকভাবে আলোচনায় আসেন সুইফট। বুধবার পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, ৩১ শতাংশ রিপাবলিকানসহ ৫৩ শতাংশেরও বেশি আমেরিকান মনে করেন, সুইফটের অনুমোদন কমলাকে সাহায্য করবে। রাজনৈতিক অনুমোদনের ক্ষেত্রে সেলিব্রিটি এবং প্রভাবশালীদের খুবই সতর্ক থাকতে হয়। কারণ, এ ক্ষেত্রে তাদের কিছু ভক্ত দূরে সরে যেতে পারেন। এ ধরনের ঝুঁকি নিতে চান না বেশির ভাগ সেলিব্রিটি। তবে সুইফট অতীতে যত রাজনৈতিক সমর্থন প্রকাশ করেছেন, তার সবই ডেমোক্র্যাটদের জন্য। তাই এটি তাঁর জন্য নতুন ব্যাপার নয়। এ ছাড়া তাঁর বেশির ভাগ ভক্ত সম্ভবত ইতোমধ্যেই ডেমোক্রেটিক পার্টির দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। গত ফেব্রুয়ারিতে চেঞ্জ রিসার্চ নামের এক প্রতিষ্ঠানের জরিপে দেখা গেছে,
৬২ শতাংশ ডেমোক্র্যাট, মাত্র ১৭ শতাংশ রিপাবলিকান এবং ২৯ শতাংশ স্বতন্ত্র সুইফটের ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। গবেষণা প্রচুর প্রমাণ মিলেছে, সেলিব্রিটিদের সমর্থন নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ। মনস্তাত্ত্বিকভাবে তাদের অনুমোদন সমর্থকদের ক্ষেত্রে শর্টকার্ট হিসেবে কাজ করে। অনেক ভোটার নীতি বা প্রার্থীদের নিয়ে গভীরভাবে গবেষণা করার পরিবর্তে সমর্থনকারীর বিশ্বাসযোগ্যতা এবং মূল্যবোধের ওপর নির্ভর করে সহজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এর জন্য কিছু নজিরও রয়েছে। যেমন ‘অপরাহ ইফেক্ট’-এর রাজনৈতিক প্রভাব। একটি জরিপ অনুসারে, টিভি ব্যক্তিত্ব অপরাহ উইনফ্রে ২০০৮ সালে তৎকালীন প্রার্থী বারাক ওবামাকে সমর্থন দেওয়ায় ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রাইমারিতে আনুমানিক অতিরিক্ত ১০ লাখ ভোট পেয়েছেন।