
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিমানবন্দরে আগুন: ২৫০ কারখানার পণ্য ধ্বংসের শঙ্কা, আতঙ্কে গার্মেন্টস খাত

৫ ঘন্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, উল্টো বেড়েছে তীব্রতা: ইউনূস সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

বাংলাদেশ পুলিশের পর এবার বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ফেরত পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ

আবারও বাংলাদেশের বিপদে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ভারত

মিম্বারে বসেই ছিঁড়ে ফেললেন সেই খতিব

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না সিপিবি গণফোরামসহ পাঁচ দল
সীমাহীন চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ব্যবসায়ী সমাজ: রোববার অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে দেশের সব গাড়ির শোরুম

ইউনূস সরকারের আমলে সীমাহীন চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে রোববার অর্ধদিবসের জন্য দেশের সব গাড়ির শোরুম বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকেলস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বারভিডা)।
সংগঠনটি জানিয়েছে— ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদের জীবন এখন চরম ঝুঁকিতে; চাঁদাবাজদের ভয়ভীতিতে কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
শনিবার বারভিডার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর প্রগতি সরণি এলাকায় গত কয়েক মাস ধরে একদল দুষ্কৃতকারী নিয়মিতভাবে বারভিডার সদস্যদের কাছ থেকে চাঁদা দাবি করছে। টেলিফোনে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, এমনকি কিছু শোরুমে ককটেল নিক্ষেপ পর্যন্ত করা হয়েছে। এ অবস্থায় ব্যবসায়ীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন।
এই পরিস্থিতির প্রতিবাদে ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার দাবিতে রোববার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দেশের সব গাড়ির
শোরুম বন্ধ থাকবে। একই সময়ে প্রগতি সরণির কোকাকোলা মোড়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করবেন তারা। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজ চক্রগুলো বেপরোয়াভাবে টাকা দাবি করছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও তাদের গভীর হতাশা। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশ এখন ভয়াবহ। চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে কেউ আর নিরাপদ নয়। পুলিশ প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কার্যকর ব্যবস্থা পাওয়া যায়নি। রাজধানীর এক শোরুম মালিক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এখন এমন অবস্থা যে, ব্যবসা নয়—প্রতিদিন বাঁচাটাই চ্যালেঞ্জ। পুলিশের কাছে গেলে বলে ‘খুঁজে দেখা হচ্ছে’, কিন্তু ফল কিছুই নেই।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একটি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের ডিলার জানালেন, ইউনূস সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের কেউই নিরাপদ না। চাঁদা না
দিলে ব্যবসা বন্ধ, আর দিলে টিকে থাকা কঠিন—এই দুই আগুনের মাঝখানে পুড়ছি আমরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের এক গাড়ি আমদানিকারক বলেন, ইউনূস সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের কেউই নিরাপদ না। চাঁদা না দিলে ব্যবসা বন্ধ, আর দিলে টিকে থাকা কঠিন—এই দুই আগুনের মাঝখানে পুড়ছি আমরা। দেশের ব্যবসায়ী মহলে এখন একটাই দাবি— চাঁদাবাজদের দমন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর পদক্ষেপ। অন্যথায়, তারা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
শোরুম বন্ধ থাকবে। একই সময়ে প্রগতি সরণির কোকাকোলা মোড়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করবেন তারা। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজ চক্রগুলো বেপরোয়াভাবে টাকা দাবি করছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও তাদের গভীর হতাশা। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশ এখন ভয়াবহ। চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে কেউ আর নিরাপদ নয়। পুলিশ প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কার্যকর ব্যবস্থা পাওয়া যায়নি। রাজধানীর এক শোরুম মালিক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এখন এমন অবস্থা যে, ব্যবসা নয়—প্রতিদিন বাঁচাটাই চ্যালেঞ্জ। পুলিশের কাছে গেলে বলে ‘খুঁজে দেখা হচ্ছে’, কিন্তু ফল কিছুই নেই।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একটি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের ডিলার জানালেন, ইউনূস সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের কেউই নিরাপদ না। চাঁদা না
দিলে ব্যবসা বন্ধ, আর দিলে টিকে থাকা কঠিন—এই দুই আগুনের মাঝখানে পুড়ছি আমরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের এক গাড়ি আমদানিকারক বলেন, ইউনূস সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের কেউই নিরাপদ না। চাঁদা না দিলে ব্যবসা বন্ধ, আর দিলে টিকে থাকা কঠিন—এই দুই আগুনের মাঝখানে পুড়ছি আমরা। দেশের ব্যবসায়ী মহলে এখন একটাই দাবি— চাঁদাবাজদের দমন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর পদক্ষেপ। অন্যথায়, তারা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।