
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছিনতাইকারী সন্দেহে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

বারিধারা থেকে মাদকসহ সেলিম প্রধান গ্রেপ্তার

নুরাল পাগলের দরবারে হামলা-অগ্নিসংযোগ, নিহত ১

তিন ভাইয়ের ‘নিয়ন্ত্রণে’মোহাম্মদপুর-আদাবর এক হয়েছে পাঁচ গ্যাং

৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগে কর কর্মকর্তা মিতু বরখাস্ত

বিএনপি সভাপতির গুদাম থেকে হতদরিদ্রদের সাড়ে ৩ টন সরকারি চাল জব্দ

বিকেলে ব্যাংকে লুকিয়ে রাতে ভল্ট ভাঙার চেষ্টা, সরঞ্জামসহ সেনাসদস্য আটক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ৪ দিনের রিমান্ডে

সাভারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে হৃদয় আহমেদ নামের এক তরুণকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানকে ৪ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম কেএম মহিউদ্দিন এ আদেশ দেন।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি এমএ কালাম খান বলেন, এদিন আসামিকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আসামির জামিন নামঞ্জুর করে রিমান্ডের আদেশ দেন।
গত ২৬ জানুয়ারি দিবাগত রাতে রাজধানীর ভাটারা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
করেন আদালত। পরে রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এর আগে ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঠেকাতে ওইদিন সাভারে পুলিশের নির্বিচার গুলিতে মারা যায় ৩৫ জন। প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা পুলিশকে ঘিরে ফেলে। বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে সাভার থানা রোডের মুক্তির মোড়ে পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালালে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন হৃদয় আহমেদ (২২)। আশঙ্কাজনক অবস্থায় এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮ আগস্ট সকালে মারা যান তিনি। পরে ৩০ আগস্ট সাভার মডেল থানায় হৃদয় আহমেদের বাবা রাজু আহমেদ বাদী হয়ে
মামলা দায়ের করেন। মামলায় হাসিনাসহ ৩০৮ জনকে আসামি করা হয়।
করেন আদালত। পরে রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এর আগে ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঠেকাতে ওইদিন সাভারে পুলিশের নির্বিচার গুলিতে মারা যায় ৩৫ জন। প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা পুলিশকে ঘিরে ফেলে। বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে সাভার থানা রোডের মুক্তির মোড়ে পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালালে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন হৃদয় আহমেদ (২২)। আশঙ্কাজনক অবস্থায় এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮ আগস্ট সকালে মারা যান তিনি। পরে ৩০ আগস্ট সাভার মডেল থানায় হৃদয় আহমেদের বাবা রাজু আহমেদ বাদী হয়ে
মামলা দায়ের করেন। মামলায় হাসিনাসহ ৩০৮ জনকে আসামি করা হয়।