ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জুলাই সনদকে সংবিধানে ‘অটোপাস’ করার প্রস্তাব: আলী রিয়াজের ২৭০ দিনের বাধ্যবাধকতার বিরোধীতা বিএনপি’র
কারাগারে চিকিৎসা না পেয়ে আরও এক বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
বাংলাদেশে হিন্দু-সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত উস্কানি: টিএমডি হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গণহত্যার প্রচারণা
আদর্শের টানে পরিবার ছাড়লেন মুবিন
অসুস্থতার গুজব উড়িয়ে দিলেন শেখ হাসিনা; বললেন, ‘দেশকে উদ্ধার করতে হবে, মানুষকে উদ্ধার করতে হবে’
জয়ের সাক্ষাৎকার কী হবে আওয়ামী লীগের ?
ফেনীতে টেন্ডার না পেয়ে প্রকৌশলীর উপর বিএনপি নেতার হামলা-ভাংচুর
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রীর আরাফাতের পিতা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সেতাব উদ্দীন নেই
বার্ধক্যজনিত কারণে ২৮ অক্টোবর (মঙ্গলবার) নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ, বনানীতে জানাযা সম্পন্ন
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী, সাবেক সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাত-এর গর্বিত পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সেতাব উদ্দীন বার্ধক্যজনিত কারণে পরলোক গমন করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর, ২০২৫) সন্ধ্যায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সেতাব উদ্দীন ছিলেন একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, যিনি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির স্বাধীনতা অর্জনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে তিনি পায়ে গুলিবিদ্ধ হন।
কর্মজীবনে তিনি
বাংলাদেশ বেতারের একজন পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তবে, দেশ ও জাতির প্রতি তাঁর অবিচল আনুগত্যের কারণে ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর তাঁকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। মরহুমের জানাযা আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সেখানেই তাঁকে দাফন করা হয়। জানাযায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং মরহুমের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সেতাব উদ্দীন-এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তাঁরা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
বাংলাদেশ বেতারের একজন পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তবে, দেশ ও জাতির প্রতি তাঁর অবিচল আনুগত্যের কারণে ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর তাঁকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। মরহুমের জানাযা আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সেখানেই তাঁকে দাফন করা হয়। জানাযায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং মরহুমের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সেতাব উদ্দীন-এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তাঁরা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।



