ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নাটোরে মহাশ্মশানে ডাকাতি, মন্দিরে লুটপাট, সেবায়েতকে হত্যা
ডাকাতি পরিকল্পনা এক মাস আগে
বিমানবন্দরে আটক বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল
খণ্ডিত দেহাংশ এমপি আনারের, ডিএনএ মিলেছে মেয়ের সঙ্গে
ইলিয়াসের বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল
সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ঘোষণা দাবি, থানা ঘেরাও
উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে
সাধনের ২৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ দুদকের মামলা
পঁচিশ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি করেন।
এজাহারে বলা হয়, আসামি ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অসৎ উদ্দেশ্যে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২৫ কোটি ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। স্থাবর-অস্থাবর ওই পরিমাণ সম্পদ তিনি ভোগদখলে রেখেছেন। এটা অপরাধমূলক অসদাচরণ।
এজাহারে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে সাবেক মন্ত্রীর ৬৫টি ব্যাংক হিসাবে ৪৩ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। মন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালে তিনি ঘুষ, দুর্নীতির মতো অপরাধের
সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সম্পদের অবৈধ উৎস গোপন করতে তিনি অর্থ স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন। এজাহারে তাঁর বিরুদ্ধে দুদক আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২), ৪(৩) ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এজাহারে বলা হয়, সাধন চন্দ্রের নামে রাজধানীর ধানমন্ডিতে কনকর্ড তরুলতায় ৪ হাজার ৪৭৫ স্কয়ার ফুটের একটি ফ্ল্যাট, ঢাকার উত্তরায় ৫ কাঠা জমিসহ মোট ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ অর্জন করেন। ব্যবসার মূলধন, জিপ গাড়ি, এফডিআর, স্বর্ণালংকার, আসবাব; ব্যাংক, নগদ টাকাসহ ৯ কোটি ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন। ব্যাংকে তাঁর ঋণ
স্থিতি ১৫ লাখ ৮৩ হাজার টাকার। অনুসন্ধানকালে আসামি সাধন চন্দ্র মজুমদারের টিআইএন নম্বর-৩২৬০৪৯৭৩৩৮০৯, সার্কেল-০৪, কর অঞ্চল-রাজশাহীতে দাখিল করা ২০১১-১২ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর রিটার্ন পর্যালোচনা করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় তাঁর ৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায়। আসামি সাধন চন্দ্র মজুমদারের নামে ৬৫টি ব্যাংক হিসাবে ৪৩ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকার লেনদেনের মধ্যে ২৩ কোটি ৪৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা জমা করেছিলেন। উত্তোলন করেছিলেন ১৯ কোটি ৫৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা। বর্তমানে হিসাবগুলোতে জমা আছে ৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।
সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সম্পদের অবৈধ উৎস গোপন করতে তিনি অর্থ স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন। এজাহারে তাঁর বিরুদ্ধে দুদক আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২), ৪(৩) ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এজাহারে বলা হয়, সাধন চন্দ্রের নামে রাজধানীর ধানমন্ডিতে কনকর্ড তরুলতায় ৪ হাজার ৪৭৫ স্কয়ার ফুটের একটি ফ্ল্যাট, ঢাকার উত্তরায় ৫ কাঠা জমিসহ মোট ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ অর্জন করেন। ব্যবসার মূলধন, জিপ গাড়ি, এফডিআর, স্বর্ণালংকার, আসবাব; ব্যাংক, নগদ টাকাসহ ৯ কোটি ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন। ব্যাংকে তাঁর ঋণ
স্থিতি ১৫ লাখ ৮৩ হাজার টাকার। অনুসন্ধানকালে আসামি সাধন চন্দ্র মজুমদারের টিআইএন নম্বর-৩২৬০৪৯৭৩৩৮০৯, সার্কেল-০৪, কর অঞ্চল-রাজশাহীতে দাখিল করা ২০১১-১২ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর রিটার্ন পর্যালোচনা করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় তাঁর ৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায়। আসামি সাধন চন্দ্র মজুমদারের নামে ৬৫টি ব্যাংক হিসাবে ৪৩ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকার লেনদেনের মধ্যে ২৩ কোটি ৪৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা জমা করেছিলেন। উত্তোলন করেছিলেন ১৯ কোটি ৫৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা। বর্তমানে হিসাবগুলোতে জমা আছে ৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।