ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                রাজনৈতিক কৌশলে পরাজিত বিএনপি কি জামায়াতকে নিষিদ্ধের পথে হাঁটবে!
                                দেশে হিন্দু ৩ কোটি হলেও বিএনপির মনোনয়ন পেলেন মাত্র ২ জন, বাদ পড়লেন অনেক হিন্দু নেতা
                                গয়েশ্বরের হুঁশিয়ারি: বিএনপি মাঠে নামলে ইউনূস সরকার টিকবে কিনা সন্দেহ
                                খুলনায় বিএনপি অফিসে গুলি-বোমা হামলা, নিহত ১
                                বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদকের পদত্যাগ
                                আ.লীগ ও জাপার ৯ নেতা কারাগারে
                                গণভোট ইস্যুতে মুখোমুখি বিএনপি-জামায়াত
সরকারকে অস্থিতিশীল করতেই পাহাড়ে অস্থিরতার চক্রান্ত: ফখরুল
                             
                                               
                    
                         অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামে অস্থিরতা সৃষ্টির মাধ্যমে চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসিচব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, পাবর্ত্য চট্টগ্রামের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এর সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত আছে। একদিকে শূন্যতার সুযোগ নেওয়া, অন্যদিকে জিও পলিটিকসে যে পরিবর্তন ঘটছে মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে, ভারতের মণিপুরের যে বিদ্রোহ; এই ঘটনাগুলো ভেরি সিগনিফিকেন্ট বলে মনে করি। তবে এখন কমেন্ট করা ঠিক হবে না।
পাবর্ত্য চট্টগ্রামের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, গতকাল মেইন ঘটনাটা ঘটছে। আমাদের দলের দীপেন দেওয়ান আমাকে ফোন করে বললেন, স্যার 
ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। তখন আমি জানার পরে যাদের চিনি তাদের জানানোর পরও কারফিউ হয়নি। ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক এফেক্টিভ কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি। এর মধ্যে এটা (ঘটনা) বিস্তার লাভ করেছে। এই যে একটা দেরি হচ্ছে এটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে। এ অবস্থায় বিএনপির পরামর্শ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, রেগুলার পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে বিশেষত মেইন পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হবে। পাবর্ত্য চট্টগ্রামে তো আমাদের চুক্তি আছে, এত দিন কোনো সমস্যা হয়নি। এখানে শুধু পাবর্ত্য চট্টগ্রামের সমস্যা তা নয়, সামাজিক সমস্যা আছে। এই সমস্যাগুলো দীর্ঘকাল ধরে চলছে।
 
                    
                    
                                                          
                    
                    
                                    ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। তখন আমি জানার পরে যাদের চিনি তাদের জানানোর পরও কারফিউ হয়নি। ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক এফেক্টিভ কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি। এর মধ্যে এটা (ঘটনা) বিস্তার লাভ করেছে। এই যে একটা দেরি হচ্ছে এটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে। এ অবস্থায় বিএনপির পরামর্শ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, রেগুলার পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে বিশেষত মেইন পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হবে। পাবর্ত্য চট্টগ্রামে তো আমাদের চুক্তি আছে, এত দিন কোনো সমস্যা হয়নি। এখানে শুধু পাবর্ত্য চট্টগ্রামের সমস্যা তা নয়, সামাজিক সমস্যা আছে। এই সমস্যাগুলো দীর্ঘকাল ধরে চলছে।



