ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয়ের দিনে মামলা ছাড়াই যুবলীগ নেতা গ্রেফতার জুড়ীতে রাজনৈতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া
ব্রিটিশ সংসদে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা অবাধ নির্বাচন ও সংখ্যালঘু নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরের গ্রেপ্তার: মুক্তির আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের
পদত্যাগের পর রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগের ঘটনায় চাপের মুখে প্রশাসন, ব্যাখ্যা নেই দুই সাবেক উপদেষ্টার !
‘ভ্যালুলেস সোনাদিয়া-সেন্টমার্টিনের গুরুত্ব বাড়িয়েছে মালাক্কা প্রণালী’ চৌধুরী মুজাহিদুল হক সৌরভ
বাংলাদেশ কি ঋণের ফাঁদে? সংখ্যার ভেতরে লুকিয়ে থাকা অস্বস্তিকর বাস্তবতা
খুনের ৭ মামলায় ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর জামিন স্থগিত
সন্জীদা খাতুনের মরদেহ বিএমইউকে দান
বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব, সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনের মরদেহ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগে দান করা হয়েছে। সন্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পার্থ তানভীর বলেন, বেলা ১১টার দিকে মরদেহ হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি সন্জীদা খাতুন ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন।
মরদেহ দানের সময় সন্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ, ছোট মেয়ে রুচিরা তাবাসসুম নভেদ, বড় মেয়ের স্বামী সাংবাদিক নিয়াজ মোরশেদ কাদেরী এবং ছোট মেয়ের দেবর অধ্যাপক মানজারে শামীম উপস্থিত ছিলেন।
পার্থ তানভীর নভেদ আরও জানান, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগের পক্ষ থেকে সন্জীদা খাতুনের মরদেহ গ্রহণ করা হয়েছে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে
নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি তার মা ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন। এ বিষয়ে তখন একটি চুক্তিও করেছিলেন সন্জীদা খাতুন। সেই চুক্তি তিনি খামে ভরে রেখে দিয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পর গতকাল সেই খাম বের করা হয়েছে উল্লেখ করে পার্থ তানভীর নভেদ বলেন, ‘১৯৯৮ সালে চুক্তির সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মানজারে শামীম। গত মঙ্গলবার বেলা ৩টা ১০ মিনিটে মারা যান সন্জীদা খাতুন। সে দিন রাতে সন্জীদা খাতুনের মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়। বুধবার দুপুরে তার কফিন নেওয়া হয় ছায়ানট ভবনে। সেখানে শেষবিদায় জানান ছায়ানটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা আড়াইটার দিকে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে তাকে শেষবিদায় জানান শিল্পী, শিক্ষক, সাংবাদিক, সংস্কৃতিকর্মীসহ
সর্বস্তরের মানুষ। সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সন্জীদা খাতুনের মরদেহ আবারও হিমঘরে রাখা হয়।
নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি তার মা ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন। এ বিষয়ে তখন একটি চুক্তিও করেছিলেন সন্জীদা খাতুন। সেই চুক্তি তিনি খামে ভরে রেখে দিয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পর গতকাল সেই খাম বের করা হয়েছে উল্লেখ করে পার্থ তানভীর নভেদ বলেন, ‘১৯৯৮ সালে চুক্তির সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মানজারে শামীম। গত মঙ্গলবার বেলা ৩টা ১০ মিনিটে মারা যান সন্জীদা খাতুন। সে দিন রাতে সন্জীদা খাতুনের মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়। বুধবার দুপুরে তার কফিন নেওয়া হয় ছায়ানট ভবনে। সেখানে শেষবিদায় জানান ছায়ানটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা আড়াইটার দিকে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে তাকে শেষবিদায় জানান শিল্পী, শিক্ষক, সাংবাদিক, সংস্কৃতিকর্মীসহ
সর্বস্তরের মানুষ। সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সন্জীদা খাতুনের মরদেহ আবারও হিমঘরে রাখা হয়।



