
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী

‘সুইচ অফ দিজ ইজ অফ’ বলা সেই চেয়ারম্যান গ্রেফতার

‘গুরুতর’ দুই অভিযোগে বরখাস্ত গণপূর্তের দেবতোষ দেব

অস্ত্র বের করলেই গুলি: সিএমপি কমিশনার

বাংলাদেশে নিজের বিচার নিয়ে টিউলিপের প্রতিক্রিয়া

সেনাপ্রধানের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, আইএসপিআরের সতর্কবার্তা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
সংস্কার কমিশনের ৩৬৭ সুপারিশ আশু বাস্তবায়নযোগ্য

রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কারের লক্ষ্যে সরকার ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। সংবিধান সংস্কার কমিশন ছাড়া বাকি ১০টি কমিশনের মোট ৩৬৭টি সুপারিশ আশু বাস্তবায়নযোগ্য হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব সুপারিশের মধ্যে ইতোমধ্যে ৩৭টি বাস্তবায়িত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাস্তবায়িত হওয়া ৩৭টি সুপারিশ হলো- নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন এবং নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা জারি। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের নাগরিকদের পাসপোর্ট দেওয়ার জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন কার্যক্রম বাতিল করা এবং সরকারি সব দপ্তরে গণশুনানি নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি। দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের তদন্তপূর্ব আবশ্যিক অনুসন্ধান-ব্যবস্থা বিলোপ, দুদক আইনের ধারা ৩২-এর ক
বিলোপ, উচ্চমাত্রার দুর্নীতি তদন্তে বিভিন্ন এজেন্সির সমন্বয়ে আলাদা টাস্কফোর্স গঠন, সিএজি ও আইএমইডির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপ্রিমকোর্টের বিচারক নিয়োগ সংক্রান্ত সুপারিশ, আদালতে ‘ইনফরমেশন ডেস্ক’ স্থাপন, আদালতে নারী ও শিশুর জন্য স্বতন্ত্র স্থান, অনলাইনে সরকারি সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ, আইনজীবীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলায় অন্যপক্ষে অন্য আইনজীবীর নিয়োগে প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট কর্তৃক সার্কুলার জারি, আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের সঙ্গে মধ্যস্থতা কার্যক্রমকে সংযুক্তকরণ, দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধন এবং ফৌজদারি মামলার নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন। নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সাক্ষী সুরক্ষা ও অপরাধের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিতকল্পে আইনি কাঠামো তৈরি করা এবং পুলিশ, আইনজীবী, বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট
সব সেবাপ্রদানকারীকে জেন্ডার সংবেদনশীলতাবিষয়ক প্রশিক্ষণের আয়োজন করা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা (স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক) পর্যবেক্ষণ ও সাংবাদিক নীতিমালা (সংশোধন) এবং হলফনামার খসড়া তৈরি করা। শ্রম খাত সংস্কার কমিশনের ‘যুবক’ শব্দের একটি একক সংজ্ঞা নির্ধারণ করে তাদের দক্ষতা উন্নয়নের ব্যবস্থা নেওয়া, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বিভিন্ন পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থায় নারী প্রতিনিধির সংখ্যা বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আইন, ২০১৮ সংশোধন করা, প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য বাধ্যতামূলক জীবনবিমা প্রচলন, যারা আত্মীয়স্বজনের পাঠানো ভিসায় বিদেশ যান তাদের জন্য নিজে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সুযোগ রাখা ও অবৈধভাবে কোনো এজেন্সির নাম ব্যবহার বন্ধ করা, অভিবাসী নারী শ্রমিকদের নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খোলা নিশ্চিত
করা, প্রাক-অভিবাসন পর্যায়ে তাদের অধিকার ও সুরক্ষা সম্পর্কিত তথ্য জানানো, ভাষা ও কর্মসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। এছাড়া আরও রয়েছে দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত শ্রমিকদের সুচিকিৎসা, হেলথ কার্ড এবং বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা, ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা এবং একটি কেন্দ্রীভ‚ত তথ্যভান্ডার তৈরি করা, শিল্পবিরোধ নিষ্পত্তিতে ত্রিপক্ষীয় ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠনের ব্যবস্থা, গোপনীয়ভাবে অভিযোগ দায়েরের জন্য কার্যকর অনলাইন ও অফলাইন অভিযোগ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা গঠন করা, শ্রম আদালতের সংখ্যা বাড়ানো এবং উপযুক্ত এলাকায় সার্কিট কোর্ট গঠনের ব্যবস্থা নেওয়া, শিশুর বিকাশে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করা, প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক ভেদে সব ধরনের শ্রমিক যেন শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা পান তা নিশ্চিত করা, কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য
রক্ষায় যৌক্তিকভাবে ছুটি নির্ধারণ করা, কারখানা পরিদর্শন প্রতিবেদন পরিদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশের ব্যবস্থা করা, ঝুঁকিপূর্ণ কাজ চিহ্নিত করে সুরক্ষা ও ঝুঁকি ভাতা নিশ্চিত করা, রোগব্যাধি ও দুর্ঘটনার হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রতি তিন বা ছয় মাস অন্তর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ, রাত্রিকালীন কাজের জন্য নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধান ও নিয়োগকারীর পক্ষ থেকে পরিবহণ নিশ্চিত করা এবং ট্যানারি শিল্পে স্বাস্থ্য ও রাসায়নিক ঝুঁকি বিবেচনায় বিশেষ প্রশিক্ষিত শ্রম পরিদর্শক নিয়োগ।
বিলোপ, উচ্চমাত্রার দুর্নীতি তদন্তে বিভিন্ন এজেন্সির সমন্বয়ে আলাদা টাস্কফোর্স গঠন, সিএজি ও আইএমইডির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপ্রিমকোর্টের বিচারক নিয়োগ সংক্রান্ত সুপারিশ, আদালতে ‘ইনফরমেশন ডেস্ক’ স্থাপন, আদালতে নারী ও শিশুর জন্য স্বতন্ত্র স্থান, অনলাইনে সরকারি সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ, আইনজীবীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলায় অন্যপক্ষে অন্য আইনজীবীর নিয়োগে প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট কর্তৃক সার্কুলার জারি, আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের সঙ্গে মধ্যস্থতা কার্যক্রমকে সংযুক্তকরণ, দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধন এবং ফৌজদারি মামলার নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন। নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সাক্ষী সুরক্ষা ও অপরাধের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিতকল্পে আইনি কাঠামো তৈরি করা এবং পুলিশ, আইনজীবী, বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট
সব সেবাপ্রদানকারীকে জেন্ডার সংবেদনশীলতাবিষয়ক প্রশিক্ষণের আয়োজন করা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা (স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক) পর্যবেক্ষণ ও সাংবাদিক নীতিমালা (সংশোধন) এবং হলফনামার খসড়া তৈরি করা। শ্রম খাত সংস্কার কমিশনের ‘যুবক’ শব্দের একটি একক সংজ্ঞা নির্ধারণ করে তাদের দক্ষতা উন্নয়নের ব্যবস্থা নেওয়া, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বিভিন্ন পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থায় নারী প্রতিনিধির সংখ্যা বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আইন, ২০১৮ সংশোধন করা, প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য বাধ্যতামূলক জীবনবিমা প্রচলন, যারা আত্মীয়স্বজনের পাঠানো ভিসায় বিদেশ যান তাদের জন্য নিজে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সুযোগ রাখা ও অবৈধভাবে কোনো এজেন্সির নাম ব্যবহার বন্ধ করা, অভিবাসী নারী শ্রমিকদের নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খোলা নিশ্চিত
করা, প্রাক-অভিবাসন পর্যায়ে তাদের অধিকার ও সুরক্ষা সম্পর্কিত তথ্য জানানো, ভাষা ও কর্মসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। এছাড়া আরও রয়েছে দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত শ্রমিকদের সুচিকিৎসা, হেলথ কার্ড এবং বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা, ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা এবং একটি কেন্দ্রীভ‚ত তথ্যভান্ডার তৈরি করা, শিল্পবিরোধ নিষ্পত্তিতে ত্রিপক্ষীয় ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠনের ব্যবস্থা, গোপনীয়ভাবে অভিযোগ দায়েরের জন্য কার্যকর অনলাইন ও অফলাইন অভিযোগ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা গঠন করা, শ্রম আদালতের সংখ্যা বাড়ানো এবং উপযুক্ত এলাকায় সার্কিট কোর্ট গঠনের ব্যবস্থা নেওয়া, শিশুর বিকাশে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করা, প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক ভেদে সব ধরনের শ্রমিক যেন শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা পান তা নিশ্চিত করা, কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য
রক্ষায় যৌক্তিকভাবে ছুটি নির্ধারণ করা, কারখানা পরিদর্শন প্রতিবেদন পরিদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশের ব্যবস্থা করা, ঝুঁকিপূর্ণ কাজ চিহ্নিত করে সুরক্ষা ও ঝুঁকি ভাতা নিশ্চিত করা, রোগব্যাধি ও দুর্ঘটনার হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রতি তিন বা ছয় মাস অন্তর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ, রাত্রিকালীন কাজের জন্য নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধান ও নিয়োগকারীর পক্ষ থেকে পরিবহণ নিশ্চিত করা এবং ট্যানারি শিল্পে স্বাস্থ্য ও রাসায়নিক ঝুঁকি বিবেচনায় বিশেষ প্রশিক্ষিত শ্রম পরিদর্শক নিয়োগ।