
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অনির্বাচিত সরকারের করিডোর দেওয়ার এখতিয়ার নেই: বিএনপি

রাজসিক উত্থান হলেও বিলীনের পথে ‘কিংস পার্টি’

এবার সব পলিটেকনিক শাটডাউন ঘোষণা

উত্থান রাজসিক হলেও পতন স্বাভাবিক

ঘোষণা হয়নি নির্বাচনের রোডম্যাপ, মাঠে নামছে বিএনপির তিন সংগঠন

ঝটিকা মিছিল, আ.লীগের সাবেক এমপিসহ গ্রেফতার ৭

নতুন আরেক মামলায় গ্রেফতার তুরিন আফরোজ
সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন চায় না বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে বলে মনে করছে বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে দলটির নেতা সাইফুল হক জানান, সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর করার পক্ষে তারা। এ ছাড়া দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া, উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সংসদ সদস্যদের যুক্ত না করে স্থানীয় সরকারের হাতে রাখার মতো বেশ কিছু প্রস্তাব দিয়েছে দলটি।
পাঁচ কমিশনের সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে নিয়মিত আলোচনার অংশ হিসেবে মঙ্গলবার ঐকমত্য কমিশনে আসে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।
টানা চার ঘণ্টা বৈঠক শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক জানান, সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর রাখার পক্ষে তার দল। প্রধানমন্ত্রীর
মেয়াদ থাকবে সর্বোচ্চ দুবার। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, আমরা এমন একটি রাষ্ট্র, সমাজ ও সংবিধান চাই যেখানে ধর্মীয় ও সামাজিক বিশ্বাসের কারণে কোনো মানুষ বঞ্চিত হবে না। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে উল্লেখ করে জাতীয় নির্বাচনে জামানতের পরিমাণ কমানোর পক্ষে প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সংসদ সদস্যদের জড়িত হবার বিপক্ষে তাদের অবস্থান। এর আগে সকালে বৈঠকের শুরুতে কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদ কেবল সরকারের একক ইচ্ছার বিষয় নয়, এটি একটি জাতীয় স্বার্থের দলিল হবে। সূচনা বক্তব্যে কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, কমিশন একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা তৈরি করতে চায়।
জুলাই আগস্টে যে গণতন্ত্রের জন্য মানুষ লড়াই করেছে সেই গণতন্ত্র তৈরির একটি রূপরেখা এবং বৈষম্যবিরোধী একটি সামাজিক ও সাংবিধানিক কাঠামো তৈরি তৈরি করতে চায় কমিশন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের লক্ষ্যে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক চালিয়ে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, গত ২৭ মার্চ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেয়া স্প্রেডশিটে বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের ১৬৬ টি সুপারিশের মধ্যে ১২২ টির সাথে একমত হয় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। বাদবাকি ২১ টি আংশিক একমত ও ২৩ টি দ্বিমতের বিষয় নিয়ে আজ আলোচনা হয়। আলোচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল- সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান ও সংসদের মেয়াদ ৫ না ৪ বছর হবে, সরকারপ্রধান, দলীয়প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী একই ব্যক্তি হবেন
কি না, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য প্রার্থীর বয়স, নির্বাচন সংস্কার ব্যবস্থা ইত্যাদি। সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের নেতৃত্বে ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল এ আলোচনায় অংশ নেয়। এতে দলটির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, আবু হাসান টিপু, আনছার আলী দুলাল, মীর মোফাজ্জল হোসেন মুশতাক, মাহমুদ হোসেন ছাড়াও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাশিদা বেগম, সাইফুল ইসলাম ও শেখ মোহাম্মদ শিমুল উপস্থিত ছিলেন।
মেয়াদ থাকবে সর্বোচ্চ দুবার। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, আমরা এমন একটি রাষ্ট্র, সমাজ ও সংবিধান চাই যেখানে ধর্মীয় ও সামাজিক বিশ্বাসের কারণে কোনো মানুষ বঞ্চিত হবে না। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে উল্লেখ করে জাতীয় নির্বাচনে জামানতের পরিমাণ কমানোর পক্ষে প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সংসদ সদস্যদের জড়িত হবার বিপক্ষে তাদের অবস্থান। এর আগে সকালে বৈঠকের শুরুতে কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদ কেবল সরকারের একক ইচ্ছার বিষয় নয়, এটি একটি জাতীয় স্বার্থের দলিল হবে। সূচনা বক্তব্যে কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, কমিশন একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা তৈরি করতে চায়।
জুলাই আগস্টে যে গণতন্ত্রের জন্য মানুষ লড়াই করেছে সেই গণতন্ত্র তৈরির একটি রূপরেখা এবং বৈষম্যবিরোধী একটি সামাজিক ও সাংবিধানিক কাঠামো তৈরি তৈরি করতে চায় কমিশন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের লক্ষ্যে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক চালিয়ে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, গত ২৭ মার্চ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেয়া স্প্রেডশিটে বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের ১৬৬ টি সুপারিশের মধ্যে ১২২ টির সাথে একমত হয় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। বাদবাকি ২১ টি আংশিক একমত ও ২৩ টি দ্বিমতের বিষয় নিয়ে আজ আলোচনা হয়। আলোচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল- সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান ও সংসদের মেয়াদ ৫ না ৪ বছর হবে, সরকারপ্রধান, দলীয়প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী একই ব্যক্তি হবেন
কি না, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য প্রার্থীর বয়স, নির্বাচন সংস্কার ব্যবস্থা ইত্যাদি। সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের নেতৃত্বে ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল এ আলোচনায় অংশ নেয়। এতে দলটির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, আবু হাসান টিপু, আনছার আলী দুলাল, মীর মোফাজ্জল হোসেন মুশতাক, মাহমুদ হোসেন ছাড়াও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাশিদা বেগম, সাইফুল ইসলাম ও শেখ মোহাম্মদ শিমুল উপস্থিত ছিলেন।