শেখ হাসিনা-রেহানার নির্দেশে খাল ইজারা – ইউ এস বাংলা নিউজ




শেখ হাসিনা-রেহানার নির্দেশে খাল ইজারা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৬:৩৪ 7 ভিউ
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানার নির্দেশে রাজধানীর রামচন্দ্রপুর খালের একাংশ ‘সুরের ধারা’ নামের একটি গানের স্কুলের নামে ইজারা দেওয়া হয়েছে। ওই গানের স্কুলের স্বত্বাধিকারী রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী অধ্যাপক রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। প্রবাহ বন্ধ করে খাল ইজারা দেওয়ায় রামচন্দ্রপুর ও কাঁটাসুর খালের পানি নিষ্কাশনের এই পথটি বন্ধ হয়ে গেছে। ভারি বর্ষায় ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের। আরও জানা গেছে, শেখ হাসিনা-রেহানার ক্ষমতা দেখিয়ে সুরের ধারা কর্তৃপক্ষ সেখানে বহুতল ভবন তৈরি করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র নেন। এরপর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ছাড়পত্র নেন। সিএস ও আরএস রেকর্ডে ওই জায়গা খাল হিসাবে থাকায় রাজউক

ও সিটি করপোরেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অনুমোদন দিতে অসম্মতি জানিয়েছিলেন। তখন রাজউকের ওই বিভাগের এক কর্মকর্তাকে ডেকে অনুমোদনের জন্য চাপ সৃষ্টি করেন তৎকালীন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী। এরপর সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের অনুমোদন দিতে বাধ্য করেন তৎকালীন মেয়র। তারা (গণপূর্তমন্ত্রী ও মেয়র) কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, এটি শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার নির্দেশ এবং তাদের ঘনিষ্ঠজন সংগীতশিল্পী বন্যার গানের স্কুল সুরের ধারার নামে বরাদ্দকৃত জায়গাটির প্রয়োজনীয় অনুমোদন দিতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ওই ফাইলের অনুমোদন দেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, জনঘনত্বপূর্ণ রাজধানী ঢাকায় বর্ষার মৌসুমে বৃষ্টির পানিতে ভয়াবহ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। নগরবাসীর দাবি ও সুশীল সমাজের তীব্র সমালোচনার মুখে কয়েক বছর ধরে নগর সংস্থাগুলো পানি নিষ্কাশনের

কাজে মনোযোগ দিয়েছে। এরই অংশ হিসাবে খাল দখলমুক্ত ও পুনর্খননের কাজ করছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন খালের সীমানা নির্ধারণের দায়িত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে। গত বছর সেনাবাহিনী রামচন্দ্রপুর খালের ওই অংশে সীমানা নির্ধারণ করার সময় সুরের ধারা স্কুলের ইজারাকৃত জায়গার ওপর দিয়ে পিলার স্থাপন করেন। তখন নড়েচড়ে বসে সুরের ধারা কর্তৃপক্ষ। বিভিন্ন মহল থেকে চাপ দিয়ে তারা সেসব সীমানা পিলার সরিয়ে ফেলতে বাধ্য করে সিটি করপোরেশনকে। এরপর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র সেখানে একাধিক অনুষ্ঠানে গিয়ে গান গেয়েছেন, যেটা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে। এছাড়া সেখানে শেখ রেহানা, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, সরকারের একাধিক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের

অংশ নিতে দেখা যায়। অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০২২ সালের ১২ জুন সুরের ধারার নামে ওই জমি দীর্ঘমেয়াদে ইজারা দেওয়া হয়। সুরের ধারার পক্ষে অধ্যক্ষ ও অধ্যাপক রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ২/৭, লালমাটিয়া, ব্লক-বি, ১২০৭-এর অনুকূলে ওই জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হয়। আর সরকারের পক্ষে ওই জায়গা বরাদ্দে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম। বরাদ্দের শর্তে বলা হয়েছে, ৩০ বছরের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হলো; তবে বরাদ্দ গ্রহীতার ৯৯ বছর পর্যন্ত নবায়নের অধিকার থাকবে। সিএস, এসএ এবং আরএস রেকর্ডে ওই জায়গা খাল হিসাবে দেখানো হয়েছে। তবে সিটি জরিপের সময় দখলদাররা খালের অংশ ভরাট করে ফেলায় ওই জমির শ্রেণি নাল হিসাবে দেখানো হয়েছে। অনুসন্ধানে আরও

জানা গেছে, ধানমন্ডি থানার আওতায় রামচন্দ্রপুর ভূমি অফিসে সুরের ধারা ৫ জুন ২০২৩ সালে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করেছে। সরকারি ওই করের রসিদে উল্লেখ করা তথ্যে বলা হয়েছে-মৌজার ও জেএল নম্বর-রামচন্দ্রপুর-১, মালিকের নাম সুরের ধারার পক্ষে চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ অধ্যাপক রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, হোল্ডিং নম্বর দেখানো হয়েছে, ১৯/৮৬। জমির খতিয়ান ২৩০৭১, দাগ নম্বর ১১৬৬৭, ১১৪১২; দুটি দাগের জমির শ্রেণি নাল (আবাসিক) দেখানো হয়েছে। জমির পরিমাণ ১১৬৬৭ দাগে ১৭ শতাংশ ও ১১৪১২ দাগে ৩৪ দশমিক ২০ শতাংশ; অর্থাৎ মোট জমির পরিমাণ ৫১ দশমিক ২০ শতাংশ। ওই রসিদে তারা ওই জমির খাজনা বাবদ ৩ হাজার ১২০ টাকা পরিশোধ করে। সরেজমিন দেখা গেছে, মোহাম্মদপুর-গাবতলী

বেড়িবাঁধ সড়কের পাশে রামচন্দ্রপুর মৌজাস্থ সুরের ধারা গানের স্কুলের এখন কোনো সাইনবোর্ড নেই। শেখ রেহানা, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, মেয়র মো. আতিকুল ইসলামসহ তৎকালীন সরকারের একাধিক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রোপণ করা গাছের পাশের সাইনবোর্ড সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সেখানে শতাধিক ট্রাক রাখা হয়েছে। গেটে ট্রাক রাখা বাবদ টাকা তোলারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোনো ট্রাক বের হওয়ার সময় দায়িত্বপ্রাপ্ত দারোয়ান খুরশিদ আলমকে তাদের কাছ থেকে ৩০ টাকা করে আদায় করতে দেখা গেছে। অর্থাৎ এভাবে ট্রাকস্ট্যান্ডের দখলদারের ওই জায়গা থেকে দৈনিক আয় করছে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা। মাসে যার পরিমাণ দাঁড়াবে লাখ টাকা। জানতে চাইলে দারোয়ান খুরশিদ আলম বলেন, অনেক আগ থেকে

সেখানে ট্রাকস্ট্যান্ড ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ওই জায়গা সুরের ধারা গানের স্কুলের স্বত্বাধিকারী রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী অধ্যাপক রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার নামে ইজারা দেওয়া হয়েছে। এটা মূলত খাল। আগে ট্রাক মালিকরা কিছুটা ভরাট করে পাড়ে ট্রাক রাখত। আর গানের স্কুলের নামে ইজারা দেওয়ায় পুরো খালই ভরাট করা হয়েছে। আরও জানান, সুরের ধারাকে ওই জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানার নির্দেশে। দারোয়ান খুরশিদ আলম আরও জানান, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সুরের ধারার লোকরাও পালিয়েছেন। এরপর ট্রাক মালিকরা তাদের আগের জায়গা দখল করেছেন। আর ভবনটি দখল করেছেন একজন ছাত্র; তিনিও আন্দোলন করেছেন বলে শুনেছি। তিনি সেখানে একটি স্কুল করতে চান। আমি দখলদার বা ট্রাকের মালিকও নই; আমি বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসাবে কাজ করছি। সরেজমিন জানা যায়, ট্রাকচালক ও মালিকদের পক্ষে সুরের ধারা গানের স্কুলে ট্রাকস্ট্যান্ড পরিচালনা করছেন মো. আকবর হোসেন। এক সময় তিনি ট্রাকের ড্রাইভার ছিলেন। এখন তার কয়েকটি ট্রাক রয়েছে। ট্রাকগুলো আগে সড়কে পার্ক করে রাখত, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তারা সুরের ধারার গানের স্কুলের জায়গায় পার্কিং করে রাখছেন। জানতে চাইলে মো. আকবর হোসেন বলেন, এটি মূলত খাল। খালের প্রবাহ বন্ধ করে গানের স্কুল গড়ে তোলা হয়েছে। সরকার সম্পূর্ণ অবৈধভাবে সুরের ধারার নামে এই জায়গা বরাদ্দ দিয়েছে। সরকারের পতনের পর তারা পালিয়ে যাওয়ায় আমরা এখানে অস্থায়ীভাবে ট্রাক রাখছি। সরকার খাল উদ্ধার করলে বা বিকল্প কিছু করলে আমরা সরে যাব। আরও জানা যায়, গানের স্কুলের জন্য নির্মিত একতলা পাকা ভবনের রুমগুলো বেদখল করেছেন মোহাম্মদপুর এলাকায় ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেওয়া মো. জুনায়েদ আহমেদ। ৫ আগস্টের পর সেখানে ভাঙচুর চলেছে। এরপর ট্রাকচালক ও মালিকরা গানের স্কুলের জায়গা দখল করে নেয়। তখন তাদের কাছ থেকে গানের স্কুলের ভবনটি ভবঘুরের স্কুলের জন্য নিয়েছেন তিনি। জানতে চাইলে মো. জুনায়েদ আহমেদ বলেন, অস্থায়ী ভিত্তিতে অবহেলিত শিশুদের স্কুল পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে সরকার যদি খালের প্রবাহ সচল করতে কাজ করে, তাহলে আমরা সরে যাব। খাল উদ্ধার হলে এলাকার পরিবেশ ভালো থাকবে এবং পানি নিষ্কাশন সমস্যার সমাধান হবে। জলাবদ্ধতা ঢাকার বড় সমস্যা, সেক্ষেত্রে সরকারকে আমরা সহযোগিতা করব। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সুরের ধারার লোকরা পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি ট্রাক মালিকদের অনুরোধ করে ওই ভবনগুলোতে স্কুল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সুরের ধারা গানের স্কুলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক ধ্রুব আচার্য বলেন, গত ৫ আগস্টের পর তারা ওই জায়গা থেকে চলে এসেছেন। ওই জায়গা ট্রাক মালিকরা দখল করে নিয়েছে। আর বন্যা আপা অসুস্থ; চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে গেছেন। আপাতত সেখানে আর গানের স্কুল পরিচালনা হবে না। তিনি বলেন, বন্যা আপা সংগীতশিল্পী। তার একটি গানের স্কুল রয়েছে। তিনি ওই স্কুলের জন্য সরকারের কাছে জায়গা চেয়েছিলেন। সরকার খাসজমি দেখিয়ে ওই জায়গা বরাদ্দ দিয়েছেন। এরপর সেখানে আমরা স্থাপনা তৈরি করি। পরে এটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ওটা খালের জায়গা। ডিসি অফিস, রাজউক, সিটি করপোরেশন ওই জায়গা ইজারা ও নির্মাণ অনুমোদন করেছে। জানি না কোনটি সত্য। তবে এখন তো আর সেসব আলোচনা করে লাভ নেই, আমাদের জায়গা তো ট্রাক মালিকরা দখল করে নিয়েছে। বিশেষজ্ঞ অভিমত : এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাবেক সভাপতি ও জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আকতার মাহমুদ বলেন, সিএস রেকর্ডে খাল থাকলে ওই জায়গা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করার সুযোগ নেই, সেটা অবৈধ। সেটা গানের স্কুল হোক, ট্রাকস্ট্যান্ড হোক তা বাতিল করে খালকে প্রবাহ করতে হবে। তিনি বলেন, ডিসি অফিসকে গানের স্কুলের নামে খালের ইজারা বাতিল করতে হবে। বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে যে কোনো সময় বাতিল করার বিষয়ে শর্ত দেওয়া থাকে। সেহেতু এটা বাতিল করতে সরকারের কোনো অসুবিধা হবে না। আর রাজউক ও সিটি করপোরেশনকেও তাদের অনুমোদন বাতিল করতে হবে। কর্তৃপক্ষের বক্তব্য : এ প্রসঙ্গে রাজউকের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, রামচন্দ্রপুর মৌজায় সুরের ধারা গানের স্কুলের নামে যে জায়গা ইজারা দেওয়া হয়েছে তা খালের জায়গা। সিএস, আরএস রেকর্ড অনুযায়ী স্পটত তা খাল বোঝা যায়। তবে সিটি জরিপে নালজমি দেখানো হয়েছে। এ ধরনের জায়গা রাজউকের মাস্টারপ্ল্যান ড্যাপে খাল হিসাবে দেখানো হয়েছে। একই সঙ্গে এমন জায়গায় কোনো স্থাপনা নির্মাণের জন্য ভূমি ব্যবহার অনুমোদন দেওয়া হয় না। তবে ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে সুরের ধারার নামে ওই জায়গার ভূমি ব্যবহারের অনুমোদন দিতে বাধ্য হয়। তিনি বলেন, নতুন করে রাজউক সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালিকপক্ষকে চিঠি দেবে এবং সার্বিক দিক পর্যালোচনা করে ওই জায়গার ভূমি ব্যবহার অনুমোদন বাতিল করে দেবে। এরপর জায়গার ইজারা বাতিল করা বা না করার বিষয়টি ডিসি অফিসের ওপর বর্তাবে। ডিসি অফিস খালের জায়গা গানের স্কুলের নামে বরাদ্দ দিয়েছে বলেই রাজউক বিভিন্ন চাপে সেখানে ভূমি ব্যবহারের অনুমোদন দিতে বাধ্য হয়েছে। এ বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ মাহে আলম বলেন, খালের জায়গাটি ডিসি অফিস সুরের ধারা গানের স্কুলের নামে ইজারা দিয়েছে। খালপাড়ে ভবন নির্মাণে সিটি করপোরেশনের অনুমোদন লাগে সেজন্য তারা সিটি করপোরেশনের ছাড়পত্র চায়, মেয়রের নির্দেশে সেটা দেওয়া হয়েছে। এখানে সিটি করপোরেশন বড় বিষয় নয়, ডিসি অফিস বিষয়। ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ বলেন, নতুন দায়িত্ব নেওয়ার কারণে রামচন্দ্রপুর খালের একাংশ সুরের ধারা গানের স্কুলের নামে ইজারা দেওয়ার বিষয়টি তার জানা নেই। তবে বিষয়টি তিনি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখবেন। পরে সরকারের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
টানা বৃষ্টিতে তিন জেলার লাখো মানুষ পানিবন্দি দেশের ক্রান্তিলগ্নে সেনাবাহিনী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার মানুষের মিছিল পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ক্ষতির পরিমাণ সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা: সিপিডি ‘ছাত্র-জনতার ওপর গুলি ব্যবহার করেনি র‍্যাব’ ডিসি নিয়োগে দুর্নীতির তদন্ত চেয়ে দুদকে আবেদন জাতির উদ্দেশে ভাষণে ইরানে হামলার ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু স্থগিত হবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের ঘোষণা? শেখ হাসিনার সাবেক মুখ্য সচিব ৭ দিনের রিমান্ডে রায় দিয়ে ‘বাবার ট্রাস্টে’ টাকা নেন বিচারপতি মধ্যপ্রাচ্যে কত সেনা মোতায়েন রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র? জুয়ার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব, যুবককে কুপিয়ে হত্যা লেবাননে স্থল অভিযানে ত্রিশ কমান্ডারসহ ৪৪০ হিজবুল্লাহ সদস্য নিহত: ইসরায়েল রাশিয়ার ঋণ পরিশোধে নতুন অনিশ্চয়তা সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতিও এগিয়ে নেবে সরকার কেরানীগঞ্জে হোটেলে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ৩ নতুন ভারতের সঙ্গে পুরোনো বাংলাদেশ অন্যায় করে পার পাওয়ার সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা ভয়াবহ বন্যায় ভাসছে শেরপুর, পানিতে ডুবে দু’দিনে ৫ মৃত্যু