ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পুলিশ ছাঁটাই, তড়িঘড়ি করে রাজনৈতিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ব্যয় বাড়লো ২৬ হাজার কোটি, সময়সীমা ৩ বছর পিছিয়ে, বর্তমান সরকারের দুর্বলতা উন্মোচিত
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
২০০৯-এর ষড়যন্ত্রকারীদের মুক্তি: বিডিআর বিদ্রোহের আসামিরা কি তবে বিএনপি-জামায়াতের ‘দাবার ঘুঁটি’ ছিল?
‘টকশোতে জ্ঞানদানকারী ধর্ষক’: এবি পার্টি নেতা ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে তোলপাড়
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
শেখ হাসিনা: যারা আগুন দিয়েছে, লুটপাট করেছে, তাদের চিহ্নিত করে রাখুন, পাই পাই হিসাব নেওয়া হবে
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা একটি ভিডিও বক্তব্যে বলেন- আল্লাহর রহমতে তিনি বহুবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন।
তিনি বলেন, “জানিনা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বারবার বাঁচিয়ে আনেন। চট্টগ্রামের গোলাগুলি থেকে শুরু করে ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলা—প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আল্লাহই আমাকে রক্ষা করেছেন। হয়তো বেঁচে আছি বলেই আজ আপনাদের সঙ্গে কথা বলতে পারছি।”
শেখ হাসিনা বলেন, “যারা আগুন দিয়েছে, লুটপাট করেছে, তাদের চিহ্নিত করে রাখুন। পাই পাই হিসাব নেওয়া হবে। এখন আর চুপ থাকা যাবে না। আওয়ামী লীগের সবাই ঐক্যবদ্ধ হোন।”
তিনি স্মরণ করেন, ২০০৭ সালে গ্রেপ্তার অবস্থায় তিনি কথা বলতে পারেননি।
তিনি বলেন, “আমি তখনও কথা
বলতে চেয়েছিলাম। এবারও জোর করেই চলে আসতে হয়েছে। আজ বেঁচে আছি বলে আপনাদের খবর নিতে পারছি। কিন্তু জানি, আপনাদের অনেককেই নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে।” শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, ইউনূস সরকার প্রতারণা ও ভাঁওতাবাজির মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে। তাঁর ভাষায়, “আমার নামে একটি চিঠি ছাপানো হয়েছে যার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাঁওতাবাজি দিয়ে ক্ষমতা দখল করে একের পর এক মামলা দিচ্ছে। আমার একার বিরুদ্ধে চার শতাধিক মামলা হয়েছে। বলা হচ্ছে আমি নাকি শত শত মানুষ হত্যা করেছি, অথচ যাদের হত্যা করা হয়েছে বলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪-১৫ জন জীবিত ফিরে এসেছে।” তিনি বলেন, “একটি পত্রিকায় দেখা গেছে ৫২টি পরিবার জানিয়েছে তাদের ছেলেরা
হত্যার শিকার হয়নি, অসুস্থতা বা দুর্ঘটনায় মারা গেছে।” আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, “ইউনূস বাহিনী ও সন্ত্রাসীরা যশোরের হোটেলে আগুন দিয়ে শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। গাজী টায়ার ইন্ডাস্ট্রিতে আগুন দিয়ে ২ শতাধিক নিহত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর, মিরপুরের সিআরআই অফিস, এমনকি জলের গান ব্যান্ডের সংগীতালয় পর্যন্ত আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে।” তিনি যোগ করেন, “৩২ নম্বরে আগুনের পর তিনটি লাশ রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। অসংখ্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর ঘরবাড়িতে আগুন দিয়ে হত্যা করা হয়েছে, অনেক লাশ শনাক্ত করা যায়নি, নদীতে ভেসে গেছে।” শেখ হাসিনা জানান, আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন লক্ষাধিক, কয়েক লক্ষ নেতাকর্মী ও সমর্থক আছেন কারাগারে। তিনি বলেন, “কারাগারে জায়গা
নেই, বন্দীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে। আতঙ্ক সৃষ্টি করে ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখা হচ্ছে। অনেককে নির্যাতনে হত্যা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “এই অবৈধ ইউনূস সরকার ভাঁওতাবাজি করে ক্ষমতায় এসেছে। আইসিটি আইন বানিয়ে সাজানো বিচার করছে। আমার জন্য একজন ল’য়ার ঠিক করেছে তারা, কিন্তু সেই ল’য়ারই আমার বিরুদ্ধেই প্রচারণা চালিয়েছে। এটা বিচার নয়, প্রহসন।” তিনি অভিযোগ করেন, “আমি যখন ছয়জন হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে জুডিশিয়াল ইনকোয়ারি কমিশন করেছিলাম, ইউনূস সেই কমিশনকে কাজ করতে দেয়নি। এমনকি এক উপদেষ্টা বলেছিলেন হত্যাকাণ্ডে যে ৭.৬২ বুলেট ব্যবহার হয়েছে তা পুলিশের নয়, অবৈধ অস্ত্রধারীদের। এই কথা বলার পরই ইউনূস তাকে সরিয়ে দেয়। এতে প্রমাণ হয়, এই বুলেট সংগ্রহ করেছে
ইউনূস নিজে।” শেখ হাসিনা বলেন, “ড. ইউনূস ১৯৯০ সালে ৬ হাজার টাকার চাকরিতে যোগ দিয়ে আজ হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। তার ৫০০০ কোটি টাকার বেশি ফিক্সড ডিপোজিট আছে। গ্রামীণ ব্যাংক, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফাউন্ডেশন, কল্যাণ ফান্ড—সব জায়গা থেকে টাকা নিজের নামে স্থানান্তর করেছে। আমার কাছে তার সব ডকুমেন্ট আছে।” তিনি আরও বলেন, “২০০৬ সাল থেকেই ইউনূস ক্ষমতায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। ২০০৭ সালে কিংস পার্টি গড়ে তুলতে চেয়েছিল। পরে বিএনপি-জামায়াত-জঙ্গিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে দেশে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করে।” শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, “২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রিজাইডিং অফিসার, বিচারক, পুলিশ—অনেককে হত্যা করা হয়েছে। শাহজালালের দরগায় ব্রিটিশ হাই কমিশনের ওপর হামলা, হলি আর্টিজান হামলা—সব
ঘটনার পেছনে ইউনূস আর তার বাহিনী এবং বিএনপি-জামায়াতের হাত রয়েছে।” আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, “দেশে এখন জঙ্গিদের শাসন চলছে। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, নারী-শিশু ধর্ষণের শিকার, আইনের শাসন নেই। শিল্পকারখানা বন্ধ, অর্ডার বাতিল, দারিদ্র্য ও অতি দারিদ্র্য বেড়ে গেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন থেকেও পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যে দেশ উন্নয়নের রোল মডেল ছিল, সেটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে ইউনূস সরকার।” তিনি আরও বলেন, “কৃষকরা উৎপাদনের ন্যায্য দাম পায় না। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, বয়স্কভাতা, চালের কার্ড সব বন্ধ। এখন মানুষ না খেয়ে ময়লার ভাগারে খাবার খুঁজছে।” তাঁর ভাষায়, “আওয়ামী লীগ সরকার থাকলে কেউ না খেয়ে থাকত না। আমি থাকাকালে দুর্ভিক্ষ
হয়নি, মানুষ নিরাপদে ছিল, নারীরা নিরাপদ ছিল, শিশুদের পড়াশোনার সুযোগ ছিল।” তিনি প্রশ্ন করেন, “আমার অপরাধটা কোথায়? আমি দেশের উন্নয়ন করেছি, ভূমিহীনদের ঘর দিয়েছি, মানুষের জীবনমান উন্নত করেছি। এত কিছুর পরও কেন আমার বিরুদ্ধে সবাই লেগে গেল?” তিনি বলেন, “ইউনূস আমার স্বামীর বাড়ি সুধা সদন পর্যন্ত লুট করেছে, জ্বালিয়ে দিয়েছে। গণভবনের সম্পদও লুট হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ঘরবাড়ি লুট হয়েছে, সোনা-দানা সব নিয়ে গেছে।” তিনি বলেন, “আমরা জাতির পিতার আদর্শে রাজনীতি করি—কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষের জন্য। আওয়ামী লীগ থাকলে মানুষ শান্তিতে খায়, নিরাপদে থাকে।” শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, “আজ দেশের সব দরজা বিদেশে বন্ধ। ইউনূস সরকারি অর্থে বিদেশে ভ্রমণ করে মিথ্যা কথা বলে। ২৫টি দেশে ভিসা বন্ধ হয়ে গেছে। এই মানুষ কোনোদিন দেশের কল্যাণে কাজ করেনি।” তিনি বলেন, “সবাইকে রুখে দাঁড়াতে হবে, প্রতিবাদ করতে হবে। ৩০ লাখ শহিদের রক্তের বিনিময়ে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে। ইনশাআল্লাহ আমরা দেশকে এই দুঃশাসনের হাত থেকে রক্ষা করব।”
বলতে চেয়েছিলাম। এবারও জোর করেই চলে আসতে হয়েছে। আজ বেঁচে আছি বলে আপনাদের খবর নিতে পারছি। কিন্তু জানি, আপনাদের অনেককেই নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে।” শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, ইউনূস সরকার প্রতারণা ও ভাঁওতাবাজির মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে। তাঁর ভাষায়, “আমার নামে একটি চিঠি ছাপানো হয়েছে যার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাঁওতাবাজি দিয়ে ক্ষমতা দখল করে একের পর এক মামলা দিচ্ছে। আমার একার বিরুদ্ধে চার শতাধিক মামলা হয়েছে। বলা হচ্ছে আমি নাকি শত শত মানুষ হত্যা করেছি, অথচ যাদের হত্যা করা হয়েছে বলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪-১৫ জন জীবিত ফিরে এসেছে।” তিনি বলেন, “একটি পত্রিকায় দেখা গেছে ৫২টি পরিবার জানিয়েছে তাদের ছেলেরা
হত্যার শিকার হয়নি, অসুস্থতা বা দুর্ঘটনায় মারা গেছে।” আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, “ইউনূস বাহিনী ও সন্ত্রাসীরা যশোরের হোটেলে আগুন দিয়ে শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। গাজী টায়ার ইন্ডাস্ট্রিতে আগুন দিয়ে ২ শতাধিক নিহত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর, মিরপুরের সিআরআই অফিস, এমনকি জলের গান ব্যান্ডের সংগীতালয় পর্যন্ত আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে।” তিনি যোগ করেন, “৩২ নম্বরে আগুনের পর তিনটি লাশ রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। অসংখ্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর ঘরবাড়িতে আগুন দিয়ে হত্যা করা হয়েছে, অনেক লাশ শনাক্ত করা যায়নি, নদীতে ভেসে গেছে।” শেখ হাসিনা জানান, আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন লক্ষাধিক, কয়েক লক্ষ নেতাকর্মী ও সমর্থক আছেন কারাগারে। তিনি বলেন, “কারাগারে জায়গা
নেই, বন্দীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে। আতঙ্ক সৃষ্টি করে ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখা হচ্ছে। অনেককে নির্যাতনে হত্যা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “এই অবৈধ ইউনূস সরকার ভাঁওতাবাজি করে ক্ষমতায় এসেছে। আইসিটি আইন বানিয়ে সাজানো বিচার করছে। আমার জন্য একজন ল’য়ার ঠিক করেছে তারা, কিন্তু সেই ল’য়ারই আমার বিরুদ্ধেই প্রচারণা চালিয়েছে। এটা বিচার নয়, প্রহসন।” তিনি অভিযোগ করেন, “আমি যখন ছয়জন হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে জুডিশিয়াল ইনকোয়ারি কমিশন করেছিলাম, ইউনূস সেই কমিশনকে কাজ করতে দেয়নি। এমনকি এক উপদেষ্টা বলেছিলেন হত্যাকাণ্ডে যে ৭.৬২ বুলেট ব্যবহার হয়েছে তা পুলিশের নয়, অবৈধ অস্ত্রধারীদের। এই কথা বলার পরই ইউনূস তাকে সরিয়ে দেয়। এতে প্রমাণ হয়, এই বুলেট সংগ্রহ করেছে
ইউনূস নিজে।” শেখ হাসিনা বলেন, “ড. ইউনূস ১৯৯০ সালে ৬ হাজার টাকার চাকরিতে যোগ দিয়ে আজ হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। তার ৫০০০ কোটি টাকার বেশি ফিক্সড ডিপোজিট আছে। গ্রামীণ ব্যাংক, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফাউন্ডেশন, কল্যাণ ফান্ড—সব জায়গা থেকে টাকা নিজের নামে স্থানান্তর করেছে। আমার কাছে তার সব ডকুমেন্ট আছে।” তিনি আরও বলেন, “২০০৬ সাল থেকেই ইউনূস ক্ষমতায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। ২০০৭ সালে কিংস পার্টি গড়ে তুলতে চেয়েছিল। পরে বিএনপি-জামায়াত-জঙ্গিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে দেশে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করে।” শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, “২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রিজাইডিং অফিসার, বিচারক, পুলিশ—অনেককে হত্যা করা হয়েছে। শাহজালালের দরগায় ব্রিটিশ হাই কমিশনের ওপর হামলা, হলি আর্টিজান হামলা—সব
ঘটনার পেছনে ইউনূস আর তার বাহিনী এবং বিএনপি-জামায়াতের হাত রয়েছে।” আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, “দেশে এখন জঙ্গিদের শাসন চলছে। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, নারী-শিশু ধর্ষণের শিকার, আইনের শাসন নেই। শিল্পকারখানা বন্ধ, অর্ডার বাতিল, দারিদ্র্য ও অতি দারিদ্র্য বেড়ে গেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন থেকেও পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যে দেশ উন্নয়নের রোল মডেল ছিল, সেটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে ইউনূস সরকার।” তিনি আরও বলেন, “কৃষকরা উৎপাদনের ন্যায্য দাম পায় না। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, বয়স্কভাতা, চালের কার্ড সব বন্ধ। এখন মানুষ না খেয়ে ময়লার ভাগারে খাবার খুঁজছে।” তাঁর ভাষায়, “আওয়ামী লীগ সরকার থাকলে কেউ না খেয়ে থাকত না। আমি থাকাকালে দুর্ভিক্ষ
হয়নি, মানুষ নিরাপদে ছিল, নারীরা নিরাপদ ছিল, শিশুদের পড়াশোনার সুযোগ ছিল।” তিনি প্রশ্ন করেন, “আমার অপরাধটা কোথায়? আমি দেশের উন্নয়ন করেছি, ভূমিহীনদের ঘর দিয়েছি, মানুষের জীবনমান উন্নত করেছি। এত কিছুর পরও কেন আমার বিরুদ্ধে সবাই লেগে গেল?” তিনি বলেন, “ইউনূস আমার স্বামীর বাড়ি সুধা সদন পর্যন্ত লুট করেছে, জ্বালিয়ে দিয়েছে। গণভবনের সম্পদও লুট হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ঘরবাড়ি লুট হয়েছে, সোনা-দানা সব নিয়ে গেছে।” তিনি বলেন, “আমরা জাতির পিতার আদর্শে রাজনীতি করি—কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষের জন্য। আওয়ামী লীগ থাকলে মানুষ শান্তিতে খায়, নিরাপদে থাকে।” শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, “আজ দেশের সব দরজা বিদেশে বন্ধ। ইউনূস সরকারি অর্থে বিদেশে ভ্রমণ করে মিথ্যা কথা বলে। ২৫টি দেশে ভিসা বন্ধ হয়ে গেছে। এই মানুষ কোনোদিন দেশের কল্যাণে কাজ করেনি।” তিনি বলেন, “সবাইকে রুখে দাঁড়াতে হবে, প্রতিবাদ করতে হবে। ৩০ লাখ শহিদের রক্তের বিনিময়ে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে। ইনশাআল্লাহ আমরা দেশকে এই দুঃশাসনের হাত থেকে রক্ষা করব।”



