
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যর্থ সকল দেন-দরবার: ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ঘিরে মিথ্যাচার-বিভ্রান্তি ছড়ানোর দায়ে প্রশ্নবিদ্ধ প্রেস সচিব

স্টারমারের সাথে সাক্ষাতের ব্যর্থতা ঢাকতেই কি ‘পাচারকৃত অর্থের খোঁজ’ গল্পের প্রচার প্রেস উইংয়ের?

“সরকারকে শত্রু মনে করে মানুষ”, লন্ডনে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস

দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন হাজি

দশ মাস পর মা-ছেলের আবেগঘন পুনর্মিলন

করোনাভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১১ নির্দেশনা জারি
লন্ডনে চ্যাথাম হাউজে বক্তৃতাকালে বাংলাদেশীদের বিক্ষোভ-প্রতিবাদে পেছনের দরজা ব্যবহার ইউনূসের

আজ সকালে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস যখন লন্ডনের রয়্যাল ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সে (চ্যাথাম হাউজ) তার বিশেষ বক্তৃতা দিচ্ছিলেন, তখন বাংলাদেশী সমাজের একটি বড় অংশ তার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
এই বিক্ষোভে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নিয়েছিলেন, যারা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের অভিযোগ তুলেছেন এবং তার সম্পদ বাজেয়াপ্তের দাবি জানিয়েছেন।
চ্যাথাম হাউজে ড. ইউনূসের বক্তৃতা বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনার জন্য আয়োজিত হয়েছিল। তবে, এই ইভেন্টের বাইরে বিক্ষোভকারীরা “ইউনূস ফিরে যাও” এবং “পদত্যাগ কর” এর মতো স্লোগান দিয়েছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত অসংখ্য ভিডিওতে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ড.
ইউনূসের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিক্ষোভকারীরা উল্লেখ করেছেন, “ড. ইউনূস অসাংবিধানিকভাবে এবং অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন।” সূত্র জানায়, বিক্ষোভের তীব্রতার কারণে ড. ইউনূসকে নিরাপত্তার স্বার্থে চ্যাথাম হাউজের পেছনের দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সমর্থক। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং দেশে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটেছে উল্লখ করে তারা দাবি জানান, ড. ইউনূসের সম্পদ তদন্ত করে বাজেয়াপ্ত করা হোক। ইউনূসের ক্ষমতায় আরোহণ “নোংরা রাজনীতির” ফল বলে তারা এর প্রতিবাদ করেন। এই বিক্ষোভের পাশাপাশি, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে চলমান সহিংসতা, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন-পীড়নের বিষয়টিও উঠে এসেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরা জানান, ইউনূসের শাসনকালে দেশে
হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলা বেড়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। তারা সংবিধানকে সমুন্নত রাখার স্বার্থেই শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ফিরিয়ে আনার দাবি তুলেছেন। চ্যাথাম হাউজের ইভেন্টটি রেকর্ড এবং লাইভ-স্ট্রিম করা হয়েছে, যা আংশিকভাবে গণমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত ছিল। ড. ইউনূসের বক্তৃতায় তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংস্কারের উপর জোর দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে, বিক্ষোভের কারণে এই ইভেন্টের প্রতি আন্তর্জাতিক মনোযোগ বিচ্যুত হয়েছে। বিশ্ববাসীর সামনে ইউনূসের অপকর্ম-দুঃশাসন তুলে ধরার চেষ্টা করেছে বাঙালি সমাজ। এদিকে, বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ জানিয়েছে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে রয়েছে। তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে। তবে ড. ইউনূস
এখনও এই বিক্ষোভ সম্পর্কে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, “আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছি।” তার এই মন্তব্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বের উপর ক্রমবর্ধমান চাপের ইঙ্গিত দেয়। লন্ডনে ড. ইউনূসের চার দিনের সফরের অংশ হিসেবে তিনি কিং চার্লস (তৃতীয়) আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নেবেন, যেখানে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে, আজকের বিক্ষোভ তার এই সফরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে, যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিভাজনের গভীরতা তুলে ধরেছে। তবে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, ড. ইউনূস কিং চার্লসের হারমনি অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন না। যদিও তিনি
পদক পাচ্ছেন, এমন দাবি করে বাংলাদেশে গণমাধ্যমে বিপুল প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছিল তার অনুগতরা। এমনকি, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের লন্ডনে নেই বলে ড. ইউনূসের প্রেস সচিব যে দাবি করেছিলেন, সেটাও মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী লন্ডনেই আছেন এবং নিশ্চিতভাবেই ড. ইউনূসের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করছেন না।
ইউনূসের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিক্ষোভকারীরা উল্লেখ করেছেন, “ড. ইউনূস অসাংবিধানিকভাবে এবং অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন।” সূত্র জানায়, বিক্ষোভের তীব্রতার কারণে ড. ইউনূসকে নিরাপত্তার স্বার্থে চ্যাথাম হাউজের পেছনের দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সমর্থক। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং দেশে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটেছে উল্লখ করে তারা দাবি জানান, ড. ইউনূসের সম্পদ তদন্ত করে বাজেয়াপ্ত করা হোক। ইউনূসের ক্ষমতায় আরোহণ “নোংরা রাজনীতির” ফল বলে তারা এর প্রতিবাদ করেন। এই বিক্ষোভের পাশাপাশি, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে চলমান সহিংসতা, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন-পীড়নের বিষয়টিও উঠে এসেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরা জানান, ইউনূসের শাসনকালে দেশে
হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলা বেড়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। তারা সংবিধানকে সমুন্নত রাখার স্বার্থেই শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ফিরিয়ে আনার দাবি তুলেছেন। চ্যাথাম হাউজের ইভেন্টটি রেকর্ড এবং লাইভ-স্ট্রিম করা হয়েছে, যা আংশিকভাবে গণমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত ছিল। ড. ইউনূসের বক্তৃতায় তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংস্কারের উপর জোর দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে, বিক্ষোভের কারণে এই ইভেন্টের প্রতি আন্তর্জাতিক মনোযোগ বিচ্যুত হয়েছে। বিশ্ববাসীর সামনে ইউনূসের অপকর্ম-দুঃশাসন তুলে ধরার চেষ্টা করেছে বাঙালি সমাজ। এদিকে, বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ জানিয়েছে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে রয়েছে। তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে। তবে ড. ইউনূস
এখনও এই বিক্ষোভ সম্পর্কে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, “আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছি।” তার এই মন্তব্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বের উপর ক্রমবর্ধমান চাপের ইঙ্গিত দেয়। লন্ডনে ড. ইউনূসের চার দিনের সফরের অংশ হিসেবে তিনি কিং চার্লস (তৃতীয়) আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নেবেন, যেখানে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে, আজকের বিক্ষোভ তার এই সফরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে, যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিভাজনের গভীরতা তুলে ধরেছে। তবে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, ড. ইউনূস কিং চার্লসের হারমনি অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন না। যদিও তিনি
পদক পাচ্ছেন, এমন দাবি করে বাংলাদেশে গণমাধ্যমে বিপুল প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছিল তার অনুগতরা। এমনকি, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের লন্ডনে নেই বলে ড. ইউনূসের প্রেস সচিব যে দাবি করেছিলেন, সেটাও মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী লন্ডনেই আছেন এবং নিশ্চিতভাবেই ড. ইউনূসের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করছেন না।