ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জুলাই ফাউন্ডেশনের ভেতরে ‘আয়নাঘর’ বানিয়ে নির্যাতন: স্বীকারোক্তি ভুক্তভোগী জুলাইযোদ্ধার
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন: জেনেভায় আইপিইউ অধিবেশনে ১০ দফা সিদ্ধান্ত
গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় পেট্রল ঢেলে আগুন
শহিদ জননী জাহানার ইমামের বই কেজি দরে বিক্রি: বাংলা একাডেমির মুখে কালিমা
সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা
ইউনূস সরকারের আমলে বাড়ছে অপরাধ, বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতাঃ অক্টোবরে ৫% বৃদ্ধি
১০ই নভেম্বর, শহিদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক বিচার বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
রোহিঙ্গাদের মাসিক খাদ্য সহায়তা ১২ ডলারই থাকছে
রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তায় জনপ্রতি মাসিক বরাদ্দ ছয় ডলারে নামিয়ে আনার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, সেখান থেকে সরে এসেছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি।
সাম্প্রতিক এক চিঠিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, জনপ্রতি এই বরাদ্দ হবে মাসিক ১২ ডলার। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মিজানুর রহমান বলেন, ডব্লিউএফপি এক চিঠিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে, এটি আগামী ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। তিনি বলেন, ভাসানচরে যেসব রোহিঙ্গা বসবাস করছে তারা পাবেন ১৩ ডলার করে। কক্সবাজারে যারা আছেন তাদের চেয়ে এক ডলার বেশি পাবেন।
এতদিন সাড়ে ১২ ডলার করে বরাদ্দ ছিল বলেও জানান তিনি। এখন ৫০ সেন্ট করে বরাদ্দ
কমছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর- এসব সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় প্রভাব রেখেছে বলে ধারণা তার। ৫ মার্চ বাংলাদেশের শরণার্থী কমিশনের কাছে খাদ্য সহায়তা কমানো সংক্রান্ত চিঠি এসেছিল। চিঠিতে ডব্লিউএফপি তহবিল সংকটের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য এপ্রিল থেকে মাসিক খাবারের বরাদ্দ সাড়ে ১২ ডলার থেকে কমিয়ে জনপ্রতি ছয় ডলারে নামানোর কথা জানায়। এরপর ১৪ মার্চ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করেন। এ সময় তার কাছে তুলে ধরা হয় ছয় ডলারে রোহিঙ্গারা আসলে কী পরিমাণ খাবার পাবেন। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিওতে গুতেরেসকে বিষ্ময় প্রকাশ করতে দেখা যায়। শরণার্থী কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনার শামস-দৌজা নয়ন বলেন, গুতেরেস যদিও আগে থেকে জানতেন, আমরাও
জানিয়েছিলাম বিষয়টি। গুতেরেসের সফরের প্রভাব কিনা জানতে চাইলে নয়ন বলেন, তা বলতে পারছি না। কিন্তু তহবিল সংকট স্বত্ত্বেও ডব্লিউএফপি নিশ্চিত করেছে যে খাদ্য সহায়তা একইরকম থাকছে। উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, এটি ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে। না হয় রোহিঙ্গারা খাদ্যের যোগানের জন্য ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা ছিল।
কমছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর- এসব সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় প্রভাব রেখেছে বলে ধারণা তার। ৫ মার্চ বাংলাদেশের শরণার্থী কমিশনের কাছে খাদ্য সহায়তা কমানো সংক্রান্ত চিঠি এসেছিল। চিঠিতে ডব্লিউএফপি তহবিল সংকটের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য এপ্রিল থেকে মাসিক খাবারের বরাদ্দ সাড়ে ১২ ডলার থেকে কমিয়ে জনপ্রতি ছয় ডলারে নামানোর কথা জানায়। এরপর ১৪ মার্চ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করেন। এ সময় তার কাছে তুলে ধরা হয় ছয় ডলারে রোহিঙ্গারা আসলে কী পরিমাণ খাবার পাবেন। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিওতে গুতেরেসকে বিষ্ময় প্রকাশ করতে দেখা যায়। শরণার্থী কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনার শামস-দৌজা নয়ন বলেন, গুতেরেস যদিও আগে থেকে জানতেন, আমরাও
জানিয়েছিলাম বিষয়টি। গুতেরেসের সফরের প্রভাব কিনা জানতে চাইলে নয়ন বলেন, তা বলতে পারছি না। কিন্তু তহবিল সংকট স্বত্ত্বেও ডব্লিউএফপি নিশ্চিত করেছে যে খাদ্য সহায়তা একইরকম থাকছে। উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, এটি ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে। না হয় রোহিঙ্গারা খাদ্যের যোগানের জন্য ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা ছিল।



