ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
‘ওই নূতনের কেতন ওড়ে’
সবাইকে নিয়ে নির্বাচন না হলে আমরা অংশগ্রহণ করব না : কাদের সিদ্দিকী
তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতৃত্বকে দুর্বল করতে পরিকল্পিত আগুন–সন্ত্রাস?
রোহিঙ্গাদের জন্য জামায়াতের রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাবে যা বলল মিয়ানমার
গত সপ্তাহে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের জন্য মিয়ানমারের রাখাইনে আলাদা রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ সময় দলটি চীনের সাহায্য চেয়েছিল। যদিও পরবর্তীতে জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের সেই বক্তব্য থেকে সরে আসেন।
এবার জামায়াতে ইসলামীর প্রস্তাবের জবাব দিয়েছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার। তারা বলেছে, জামায়াতের এ প্রস্তাব মিয়ানমারের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ন করে। জামায়াত চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য যোগাযোগ করেছে বলেও অভিযাগ করেছে তারা। ইরাবতি
এছাড়া রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে অভিহিত করেছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। তারা বলেছে, মিয়ানমার বাঙালি শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনের বিষয়টি নিয়ে নিজেদের অবস্থান একাধিকবার উচ্চারিত করেছে।
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশি এমন দাবি
করে মূলত তাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে অভিহিত করে মিয়ানমার। যদিও রোহিঙ্গারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রাখাইন রাজ্যে বসবাস করে আসছেন। মিয়ানমারের জান্তা বিবৃতিতে আরও বলেছে, মুসলিম শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে চীনের কুনমিনে বাংলাদেশি এবং জান্তা প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক হয়। তারা বলেছে, এই শরণার্থীদের ফিরিয়ে নেওয়ার আগে তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই এবং নিবন্ধন করার নীতি গ্রহণ করেছে জান্তা সরকার। এছাড়া এসব শরণার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত বাসস্থানও তৈরি করতে চায় তারা। জামায়াতের প্রস্তাবকে নিয়ে জান্তা বলেছে, রাখাইনে জামায়াতের স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব এই ইস্যু কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা।
করে মূলত তাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে অভিহিত করে মিয়ানমার। যদিও রোহিঙ্গারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রাখাইন রাজ্যে বসবাস করে আসছেন। মিয়ানমারের জান্তা বিবৃতিতে আরও বলেছে, মুসলিম শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে চীনের কুনমিনে বাংলাদেশি এবং জান্তা প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক হয়। তারা বলেছে, এই শরণার্থীদের ফিরিয়ে নেওয়ার আগে তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই এবং নিবন্ধন করার নীতি গ্রহণ করেছে জান্তা সরকার। এছাড়া এসব শরণার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত বাসস্থানও তৈরি করতে চায় তারা। জামায়াতের প্রস্তাবকে নিয়ে জান্তা বলেছে, রাখাইনে জামায়াতের স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব এই ইস্যু কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা।



