ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হোয়াইট হাউজে পুরস্কার নেওয়ার অনুষ্ঠানে গেলেন না মেসি
মেসিকে রাষ্ট্রপতি পদক দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে পাকিস্তান শিবিরে বড় ধাক্কা
বিপর্যয় থেকে মুগ্ধ-রনির ব্যাটে ভালো পুঁজি খুলনার
সাকিব বাদে বিপিএল কি লবণ ছাড়া তরকারি?
‘স্কুইড গেম টু’-এ তোলপাড় সারাবিশ্ব, আসছে সিক্যুয়েল
বিপিএলের জন্য বিগ ব্যাশকে না বলা রিশাদকে বসিয়ে রাখছে বরিশাল
রানপাহাড়ে চাপা পড়ল রাজশাহী, চিটাগংয়ের রেকর্ডগড়া জয়
ম্যাচটা যেন প্রথম ইনিংসেই জিতে নিয়েছিল চিটাগং কিংস। আগে ব্যাট করে ৫ উইকেটে ২১৯ রানে পাহাড় গড়েছিল তারা। জিততে হলে বিপিএলে রানতাড়ার রেকর্ড গড়তে হতো রাজশাহীকে। কিন্তু তারা সে পথেই এগোল না। উল্টো রানপাহাড়ে চাপা পড়ে চিটাগংকে উপহার দিল রেকর্ড এক জয়। রাজশাহীকে ১০৫ রান হারিয়ে দেওয়া চিটাগংয়ের এই জয় বিপিএল ইতিহাসে রানের হিসাবে যৌথভাবে দ্বিতীয় বৃহত্তম।
বিপিএলে রানের হিসাবে সবচেয়ে বড় জয়ও চিটাগংয়েরই। প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় আগে ২০১৩ সালে মিরপুরেই সিলেট রয়্যালসকে ১১৯ রানে উড়িয়ে দিয়েছিল তারা।
৯৬ রানের মধ্যে রাজশাহীর ৬ উইকেট তুলে নিয়ে নিজেদের রেকর্ড নিজেরাই ভেঙে দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিল চিটাগং। তবে শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। রানের
হিসাবে দ্বিতীয় বৃহত্তম এই জয়ের কৃতিত্বে তাদের সঙ্গী অধুনালুপ্ত দুই দল ঢাকা ডায়নামাইটস ও কুমিল্লা ওয়ারিয়রসও। এই দুই দলই ২০১৯ সালে সমান ১০৫ রানের ব্যবধানে যথাক্রমে খুলনা ও রংপুরকে হারের স্বাদ দেয়। ম্যাচের প্রসঙ্গে এলে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা চিটাগংকে রানপাহাড়ে পৌঁছুতে সাহায্য করেন পাকিস্তানি ব্যাটার উসমান খান। তার ৬২ বলে খেলা ১২৩ রানের মারকাটারি ইনিংসেই জয়ের ভিত রচনা হয়ে যায় চিটাগংয়ের। গ্রাহাম ক্লার্ক (৪০) এবং মোহাম্মদ মিঠুনের (২৮) টি-টোয়েন্টি মেজাজে খেলা ছোট দুটি ইনিংস দলটির স্কোরকে ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যায়। রাজশাহীর বোলারদের মধ্যে একা তাসকিন আহমেদই যা একটু কিপটে বোলিং করেছেন, ৪ ওভারে ২২ রান খরচায় নিয়েছেন দুই উইকেট।
বাকি বোলাররা দুই হাতে রান বিলিয়ে চিটাগংয়ের কাজ সহজ করে দেন। ২২০ রান তাড়া করতে নামা রাজশাহীর পক্ষে সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন ওপেনার মোহাম্মদ হারিস। ইয়াসির আলী (১৬), আকবর আলী (১৮), রায়ান বার্ল (১০) ও সোহাগ গাজীরা (১১) থিতু হয়ে উইকেট ছুঁড়ে দিয়েছেন। আর দলের বাকি ব্যাটাররা তো দুই অঙ্কেরও দেখা পাননি। চিটাগংয়ের পক্ষে তিনটি করে উইকেট নেন দুই স্পিনার আলিস আল ইসলাম এবং আরাফাত সানি। দুই উইকেট পান পেসার শরিফুল ইসলাম। এই জয়ের মাধ্যমে ২ ম্যাচ শেষে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের তিনে উঠে এসেছে চিটাগং। অন্যদিকে তিন ম্যাচে দুই পয়েন্ট রাজশাহী অবস্থান করছে পাঁচ নম্বরে।
হিসাবে দ্বিতীয় বৃহত্তম এই জয়ের কৃতিত্বে তাদের সঙ্গী অধুনালুপ্ত দুই দল ঢাকা ডায়নামাইটস ও কুমিল্লা ওয়ারিয়রসও। এই দুই দলই ২০১৯ সালে সমান ১০৫ রানের ব্যবধানে যথাক্রমে খুলনা ও রংপুরকে হারের স্বাদ দেয়। ম্যাচের প্রসঙ্গে এলে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা চিটাগংকে রানপাহাড়ে পৌঁছুতে সাহায্য করেন পাকিস্তানি ব্যাটার উসমান খান। তার ৬২ বলে খেলা ১২৩ রানের মারকাটারি ইনিংসেই জয়ের ভিত রচনা হয়ে যায় চিটাগংয়ের। গ্রাহাম ক্লার্ক (৪০) এবং মোহাম্মদ মিঠুনের (২৮) টি-টোয়েন্টি মেজাজে খেলা ছোট দুটি ইনিংস দলটির স্কোরকে ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যায়। রাজশাহীর বোলারদের মধ্যে একা তাসকিন আহমেদই যা একটু কিপটে বোলিং করেছেন, ৪ ওভারে ২২ রান খরচায় নিয়েছেন দুই উইকেট।
বাকি বোলাররা দুই হাতে রান বিলিয়ে চিটাগংয়ের কাজ সহজ করে দেন। ২২০ রান তাড়া করতে নামা রাজশাহীর পক্ষে সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন ওপেনার মোহাম্মদ হারিস। ইয়াসির আলী (১৬), আকবর আলী (১৮), রায়ান বার্ল (১০) ও সোহাগ গাজীরা (১১) থিতু হয়ে উইকেট ছুঁড়ে দিয়েছেন। আর দলের বাকি ব্যাটাররা তো দুই অঙ্কেরও দেখা পাননি। চিটাগংয়ের পক্ষে তিনটি করে উইকেট নেন দুই স্পিনার আলিস আল ইসলাম এবং আরাফাত সানি। দুই উইকেট পান পেসার শরিফুল ইসলাম। এই জয়ের মাধ্যমে ২ ম্যাচ শেষে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের তিনে উঠে এসেছে চিটাগং। অন্যদিকে তিন ম্যাচে দুই পয়েন্ট রাজশাহী অবস্থান করছে পাঁচ নম্বরে।